চরচা ডেস্ক

পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় বা তৃতীয় উষ্ণতম বছর হতে চলেছে ২০২৫। এ তথ্য জানিয়েছে ইউরোপিয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস (সিথ্রিএস)।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানায়, আজ মঙ্গলবার এক মাসিক বুলেটিনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
সিথ্রিএস জানিয়েছে, বছরটি এমন প্রথম তিন বছরের সময়কাল পূর্ণ করবে, যখন পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ১৯ শতাব্দীর আগের সময়ের চেয়ে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। শিল্প-বিপ্লবের ওই সময়েই মানুষ জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো শুরু করে।
সিথ্রিএসের জলবায়ু বিষয়ক স্ট্রাটেজিক প্রধান সামান্থা বার্গেস বলেন, “এই তাপমাত্রা বৃদ্ধি কাল্পনিক নয়, এগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের গতি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার প্রতিফলন।”
এই বছরও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সারা বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে পড়েছে। গত মাসে কালমাগি ঘূর্ণিঝড়ে ২০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে ফিলিপাইনে। অপরদিকে গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল দেখা গেছে স্পেনে। গত বছরটি ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম।
যদিও স্বাভাবিক আবহাওয়ার ধরনে বছরের পর বছর তাপমাত্রা ওঠানামা করে। বিজ্ঞানীরা সময়ের সঙ্গে বৈশ্বিক তাপমাত্রার বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়টি নথিভুক্ত করেছেন। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, উষ্ণায়নের প্রধান কারণ হলো জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো রবং তা থেকে নির্গত গ্রিনহাউস গ্যাস।
ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অরগানাইজেশন এই বছরের শুরুর দিকে জানিয়েছে, গত ১০ বছরই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি বছর।
গত নভেম্বর মাসে কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই সম্মেলনে, বিভিন্ন দেশ গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানোর নতুন পদক্ষেপগুলোয় একমত হতে পারেনি।

পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় বা তৃতীয় উষ্ণতম বছর হতে চলেছে ২০২৫। এ তথ্য জানিয়েছে ইউরোপিয় ইউনিয়নের কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস (সিথ্রিএস)।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানায়, আজ মঙ্গলবার এক মাসিক বুলেটিনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে সংস্থাটি।
সিথ্রিএস জানিয়েছে, বছরটি এমন প্রথম তিন বছরের সময়কাল পূর্ণ করবে, যখন পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা ১৯ শতাব্দীর আগের সময়ের চেয়ে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। শিল্প-বিপ্লবের ওই সময়েই মানুষ জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো শুরু করে।
সিথ্রিএসের জলবায়ু বিষয়ক স্ট্রাটেজিক প্রধান সামান্থা বার্গেস বলেন, “এই তাপমাত্রা বৃদ্ধি কাল্পনিক নয়, এগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের গতি দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়ার প্রতিফলন।”
এই বছরও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সারা বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে পড়েছে। গত মাসে কালমাগি ঘূর্ণিঝড়ে ২০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে ফিলিপাইনে। অপরদিকে গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল দেখা গেছে স্পেনে। গত বছরটি ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে উষ্ণতম।
যদিও স্বাভাবিক আবহাওয়ার ধরনে বছরের পর বছর তাপমাত্রা ওঠানামা করে। বিজ্ঞানীরা সময়ের সঙ্গে বৈশ্বিক তাপমাত্রার বৃদ্ধি পাওয়ার বিষয়টি নথিভুক্ত করেছেন। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, উষ্ণায়নের প্রধান কারণ হলো জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো রবং তা থেকে নির্গত গ্রিনহাউস গ্যাস।
ওয়ার্ল্ড মেটিওরোলজিক্যাল অরগানাইজেশন এই বছরের শুরুর দিকে জানিয়েছে, গত ১০ বছরই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ ১০টি বছর।
গত নভেম্বর মাসে কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই সম্মেলনে, বিভিন্ন দেশ গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানোর নতুন পদক্ষেপগুলোয় একমত হতে পারেনি।