চরচা প্রতিবেদক

অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘‘খুবই সংকটময় পরিস্থিতি সামনে। আমাদের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। আমাদের একটা লাশ পড়লে আমরা কিন্তু লাশ নেব। এত সুশীলতা করে লাভ নেই। অনেক ধৈর্য ধরা হয়েছে।’’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলির প্রতিবাদে আজ সোমবার শহীদ মিনারে ডাকা প্রতিরোধ সমাবেশে এসব মন্তব্য করেন সাবেক তথ্য উপদেষ্টা।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘‘হাদিকে যখন মারা হয়েছে, তখন সবাই নীরব বসে রয়েছে। কোরো রা নেই, কোনো কথা নেই। সবাই নাটক করতেছে আমাদের সাথে। আমাদের হাতে ৫ আগস্টের পরে যখন এই মুজিববাদীদের, এই আওয়ামী লীগ, এই ১৪ দলীয় সন্ত্রাসীদের প্রত্যেকটি বাড়ি চুরমার করে দেওয়ার ক্ষমতা ছিল, সেদিন আমরা নিজেদেরকে সংবরণ করেছিলাম বলে তারা আজকে এই সাহস করতে পারছে।’’
সাবেক তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘‘আমরা ক্ষমা করে যদি ভুল করে থাকি, তাহলে আমরা প্রতিজ্ঞা নেব যে, আমরা আর ক্ষমা করব না। আমরা দয়া দেখিয়ে মনে করেছি যে, এই দেশের রাজনৈতিক লড়াইকে দেশের ভেতরে মোকাবিলা করব। যারা এই দেশের লড়াইকে এই দেশের বাইরে নিয়ে গেছে, তাদেরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলতে চাই, যদি এই দেশের লড়াই এই দেশের বাইরে যায়, তাহলে এই দেশের মুক্তির লড়াইও এই দেশের বাইরে যাবে।’’
বাহাত্তরের সংবিধানের মাধ্যমে মুজিববাদ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘‘আর এই মুজিববাদের মাধ্যমে হাজার হাজার লাশ ফেলা হয়েছে। প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ভারতীয় আধিপত্যবাধ।’’
মাহফুজ বলেন, ‘‘আমরা যদি বাংলাদেশে নিরাপদে না থাকি, জুলাইয়ের শক্তি যদি বাংলাদেশে নিরাপদে না থাকে; তাহলে এখানকার ভিনদেশি অ্যাসেটদেরকেও আমরা নিরাপদে থাকতে দেব না।অভ্যুত্থানের পর লড়াইয়ে পরাস্ত হয়েছি বলেই হাদি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এই লড়াই দীর্ঘ, এর জন্য আমার প্রথমে বলেছি মুজিবাদের মূল উৎখাত করতে হবে। কিন্তু সেই চেষ্টা কমই দেখেছি। এখনও মুজিববাদবিরোধী লড়াইয়ে আমরা পিছিয়ে আছি।’’

অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করা মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘‘খুবই সংকটময় পরিস্থিতি সামনে। আমাদের গায়ে হাত দেওয়া যাবে না। আমাদের একটা লাশ পড়লে আমরা কিন্তু লাশ নেব। এত সুশীলতা করে লাভ নেই। অনেক ধৈর্য ধরা হয়েছে।’’
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে গুলির প্রতিবাদে আজ সোমবার শহীদ মিনারে ডাকা প্রতিরোধ সমাবেশে এসব মন্তব্য করেন সাবেক তথ্য উপদেষ্টা।
মাহফুজ আলম বলেন, ‘‘হাদিকে যখন মারা হয়েছে, তখন সবাই নীরব বসে রয়েছে। কোরো রা নেই, কোনো কথা নেই। সবাই নাটক করতেছে আমাদের সাথে। আমাদের হাতে ৫ আগস্টের পরে যখন এই মুজিববাদীদের, এই আওয়ামী লীগ, এই ১৪ দলীয় সন্ত্রাসীদের প্রত্যেকটি বাড়ি চুরমার করে দেওয়ার ক্ষমতা ছিল, সেদিন আমরা নিজেদেরকে সংবরণ করেছিলাম বলে তারা আজকে এই সাহস করতে পারছে।’’
সাবেক তথ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘‘আমরা ক্ষমা করে যদি ভুল করে থাকি, তাহলে আমরা প্রতিজ্ঞা নেব যে, আমরা আর ক্ষমা করব না। আমরা দয়া দেখিয়ে মনে করেছি যে, এই দেশের রাজনৈতিক লড়াইকে দেশের ভেতরে মোকাবিলা করব। যারা এই দেশের লড়াইকে এই দেশের বাইরে নিয়ে গেছে, তাদেরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলতে চাই, যদি এই দেশের লড়াই এই দেশের বাইরে যায়, তাহলে এই দেশের মুক্তির লড়াইও এই দেশের বাইরে যাবে।’’
বাহাত্তরের সংবিধানের মাধ্যমে মুজিববাদ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘‘আর এই মুজিববাদের মাধ্যমে হাজার হাজার লাশ ফেলা হয়েছে। প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ভারতীয় আধিপত্যবাধ।’’
মাহফুজ বলেন, ‘‘আমরা যদি বাংলাদেশে নিরাপদে না থাকি, জুলাইয়ের শক্তি যদি বাংলাদেশে নিরাপদে না থাকে; তাহলে এখানকার ভিনদেশি অ্যাসেটদেরকেও আমরা নিরাপদে থাকতে দেব না।অভ্যুত্থানের পর লড়াইয়ে পরাস্ত হয়েছি বলেই হাদি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এই লড়াই দীর্ঘ, এর জন্য আমার প্রথমে বলেছি মুজিবাদের মূল উৎখাত করতে হবে। কিন্তু সেই চেষ্টা কমই দেখেছি। এখনও মুজিববাদবিরোধী লড়াইয়ে আমরা পিছিয়ে আছি।’’