চরচা ডেস্ক

রাজধানীর পূর্বাচলে ‘নতুন শহর’ প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে জালিয়াতির অভিযোগে যে প্রক্রিয়ায় বিচার সম্পন্ন হয়েছে, তা ‘ত্রুটিপূর্ণ ও প্রহসনমূলক’ বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। এই মামলায় তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার পর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
টিউলিপ সিদ্দিক বলেন, ‘‘এই পুরো প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ ও প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়। এই ক্যাঙ্গারু কোর্টকে যতটা অযৌক্তিক মনে হয়েছিল, এর ফলাফল ঠিক তেমনই হয়েছে।”
গার্ডিয়ানকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় টিউলিপ আরও বলেন, ‘‘তথাকথিত রায়টি আমলে নেওয়ার কিছু নেই। আমি আশা করছি, এই রায়ের সঙ্গেও এমনই হবে। আমার মনোযোগ সবসময় হ্যাম্পস্টেড এবং হাইগেটে আমার ভোটারদের ওপর। বাংলাদেশের এই নোংরা রাজনীতির দ্বারা আমি বিভ্রান্ত হচ্ছি না।’’
রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে জালিয়াতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। এই মামলায় তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
টিউলিপ যুক্তরাজ্যের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি এবং সাবেক সিটি মিনিস্টার। এই রায়ের ফলে টিউলিপ এমপির পদ ছাড়ার চাপে পড়তে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে দুর্নীতির একাধিক অভিযোগে বাংলাদেশে তদন্ত শুরুর পর সমালোচনার মুখে যুক্তরাজ্যের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনীতিবিষয়ক মিনিস্টারের (ইকোনমিক সেক্রেটারি) পদ থেকে গত ১৪ জানুয়ারি পদত্যাগ করেন টিউলিপ সিদ্দিক। তবে এমপি পদে বহাল আছেন তিনি।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আদালত টিউলিপের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেও তাকে ঢাকায় এসে বিচারপ্রক্রিয়ায় অংশ নিতে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ বাধ্য করেনি।
যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই। বাংলাদেশকে দেশটি টু–বি ক্যাটাগরির দেশ হিসেবে ধরে। এর মানে কাউকে প্রত্যর্পণ করতে হলে আইনজীবী ও বিচারকদের কাছে শক্ত প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।
তবে টিউলিপকে ফেরত পাঠানোর জন্য যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন জানাতে পারবে বাংলাদেশ।

রাজধানীর পূর্বাচলে ‘নতুন শহর’ প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে জালিয়াতির অভিযোগে যে প্রক্রিয়ায় বিচার সম্পন্ন হয়েছে, তা ‘ত্রুটিপূর্ণ ও প্রহসনমূলক’ বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। এই মামলায় তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার পর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানকে দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
টিউলিপ সিদ্দিক বলেন, ‘‘এই পুরো প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ ও প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়। এই ক্যাঙ্গারু কোর্টকে যতটা অযৌক্তিক মনে হয়েছিল, এর ফলাফল ঠিক তেমনই হয়েছে।”
গার্ডিয়ানকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় টিউলিপ আরও বলেন, ‘‘তথাকথিত রায়টি আমলে নেওয়ার কিছু নেই। আমি আশা করছি, এই রায়ের সঙ্গেও এমনই হবে। আমার মনোযোগ সবসময় হ্যাম্পস্টেড এবং হাইগেটে আমার ভোটারদের ওপর। বাংলাদেশের এই নোংরা রাজনীতির দ্বারা আমি বিভ্রান্ত হচ্ছি না।’’
রাজধানীর পূর্বাচলে নতুন শহর প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে জালিয়াতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোনের মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। এই মামলায় তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
টিউলিপ যুক্তরাজ্যের হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি এবং সাবেক সিটি মিনিস্টার। এই রায়ের ফলে টিউলিপ এমপির পদ ছাড়ার চাপে পড়তে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে দুর্নীতির একাধিক অভিযোগে বাংলাদেশে তদন্ত শুরুর পর সমালোচনার মুখে যুক্তরাজ্যের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনীতিবিষয়ক মিনিস্টারের (ইকোনমিক সেক্রেটারি) পদ থেকে গত ১৪ জানুয়ারি পদত্যাগ করেন টিউলিপ সিদ্দিক। তবে এমপি পদে বহাল আছেন তিনি।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের আদালত টিউলিপের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেও তাকে ঢাকায় এসে বিচারপ্রক্রিয়ায় অংশ নিতে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ বাধ্য করেনি।
যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই। বাংলাদেশকে দেশটি টু–বি ক্যাটাগরির দেশ হিসেবে ধরে। এর মানে কাউকে প্রত্যর্পণ করতে হলে আইনজীবী ও বিচারকদের কাছে শক্ত প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।
তবে টিউলিপকে ফেরত পাঠানোর জন্য যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন জানাতে পারবে বাংলাদেশ।