চরচা প্রতিবেদক

রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে নবজাতক পাচারের চেষ্টা করায় দুই নারীকে আটক করেছে আনসার সদস্যরা।
আজ মঙ্গলবার হাসপাতালের ওয়ার্ডের সামনে থেকে শিশুটিকে নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে আনসার সদস্যরা দুই নারীকে আটক করে। পরে তাদের শাহবাগ থানায় সোপর্দ করা হয়।
ঢামেক আনসারের প্লাটুন কমান্ডার (পিসি) আলমগীর হোসেন বলেন, “১০৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে একটি নবজাতককে নিয়ে যাওয়ার সময় আনসার সদস্যরা তাদের থামাতে গেলে তারা অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকে। পরে জিজ্ঞাসাবাদে শিশুটিকে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করার পরিকল্পনার কথাও স্বীকার করে।”
আলমগীর হোসেন জানান, ‘নাহার মেডিকেল সেন্টার’-এর মালিক নাহার ও তার বোন হাসিনা এক নারীকে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে শিশুটিকে অন্যত্র বিক্রি করার চেষ্টা করছিলেন। কমিলা বেগম গত ২৯ নভেম্বর সিজারের মাধ্যমে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন।
প্লাটুন কমান্ডার আলমগীর আরও বলেন, “ভুক্তভোগী নারী জানান, অস্ত্রোপচারের জন্য তাকে ২২ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। এরপর শিশুটি বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনার কথা তিনি জানতে পারেন। তবে পরবর্তীতে সন্তানটি দিতে রাজি না হওয়ায় পাচারকারীরা নবজাতককে দুধ খেতেও দিচ্ছিল না।”
অন্যদিকে, আটক নাহারের ছেলে ফাহিমের দাবি, “ওই নারী অত্যন্ত অসহায়। আমরা তাকে বাসায় রেখে দেখাশোনা করতাম। পরে অসুস্থ হয়ে পড়লে ঢামেকে ভর্তি করি। আমার মা ও খালা শিশু পাচার চক্রের সদস্য নন। তাদের ফাঁসানো হয়েছে।”
ঘটনাটিতে থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে নবজাতক পাচারের চেষ্টা করায় দুই নারীকে আটক করেছে আনসার সদস্যরা।
আজ মঙ্গলবার হাসপাতালের ওয়ার্ডের সামনে থেকে শিশুটিকে নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে আনসার সদস্যরা দুই নারীকে আটক করে। পরে তাদের শাহবাগ থানায় সোপর্দ করা হয়।
ঢামেক আনসারের প্লাটুন কমান্ডার (পিসি) আলমগীর হোসেন বলেন, “১০৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে একটি নবজাতককে নিয়ে যাওয়ার সময় আনসার সদস্যরা তাদের থামাতে গেলে তারা অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকে। পরে জিজ্ঞাসাবাদে শিশুটিকে ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করার পরিকল্পনার কথাও স্বীকার করে।”
আলমগীর হোসেন জানান, ‘নাহার মেডিকেল সেন্টার’-এর মালিক নাহার ও তার বোন হাসিনা এক নারীকে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে শিশুটিকে অন্যত্র বিক্রি করার চেষ্টা করছিলেন। কমিলা বেগম গত ২৯ নভেম্বর সিজারের মাধ্যমে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন।
প্লাটুন কমান্ডার আলমগীর আরও বলেন, “ভুক্তভোগী নারী জানান, অস্ত্রোপচারের জন্য তাকে ২২ হাজার টাকা খরচ করতে হয়েছে। এরপর শিশুটি বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনার কথা তিনি জানতে পারেন। তবে পরবর্তীতে সন্তানটি দিতে রাজি না হওয়ায় পাচারকারীরা নবজাতককে দুধ খেতেও দিচ্ছিল না।”
অন্যদিকে, আটক নাহারের ছেলে ফাহিমের দাবি, “ওই নারী অত্যন্ত অসহায়। আমরা তাকে বাসায় রেখে দেখাশোনা করতাম। পরে অসুস্থ হয়ে পড়লে ঢামেকে ভর্তি করি। আমার মা ও খালা শিশু পাচার চক্রের সদস্য নন। তাদের ফাঁসানো হয়েছে।”
ঘটনাটিতে থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।