চরচা ডেস্ক

ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ধ্বংস হওয়া বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছে গাজার বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার থেকে গাজায় এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের ফলে মধ্য গাজা এবং দক্ষিণাঞ্চলে আশ্রয় নেওয়া ফিলিস্তিনিরা উত্তর গাজার দিকে ফিরছেন।
মরিয়ম আবু জাবাল নামের এক ফিলিস্তিনি বলেন, “আমরা এক অজানা ভবিষ্যতের দিকে ফিরেছি, আমরা জানি না আমাদের বাড়িগুলো এখনও টিকে আছে কি না। খোদার কাছে প্রার্থনা করি আমাদের বাড়ি যেন এখনও দাড়িয়ে থাকে।”
নুসেইরাত শিবির থেকে ফেরা আহমেদ আবু শানাব বলেন, “দক্ষিণ থেকে উত্তরে ফেরার যাত্রা ছিল খুবই কঠিন। আমরা অনেক কষ্ট পেয়েছি এবং পর্যাপ্ত জায়গা ছিল না। আক্ষরিক অর্থে ঘুমাতে পারিনি।”
আজ শনিবার সকাল থেকে পরিবারগুলোকে উত্তর গাজার দিকে হাঁটতে দেখা গেছে। অনেকে তাদের অস্থায়ী তাবু খুলে নিয়েছেন, যেন ধ্বংসস্তূপের ওপর আবার স্থাপন করতে পারেন।

ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ধ্বংস হওয়া বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছে গাজার বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার থেকে গাজায় এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের ফলে মধ্য গাজা এবং দক্ষিণাঞ্চলে আশ্রয় নেওয়া ফিলিস্তিনিরা উত্তর গাজার দিকে ফিরছেন।
মরিয়ম আবু জাবাল নামের এক ফিলিস্তিনি বলেন, “আমরা এক অজানা ভবিষ্যতের দিকে ফিরেছি, আমরা জানি না আমাদের বাড়িগুলো এখনও টিকে আছে কি না। খোদার কাছে প্রার্থনা করি আমাদের বাড়ি যেন এখনও দাড়িয়ে থাকে।”
নুসেইরাত শিবির থেকে ফেরা আহমেদ আবু শানাব বলেন, “দক্ষিণ থেকে উত্তরে ফেরার যাত্রা ছিল খুবই কঠিন। আমরা অনেক কষ্ট পেয়েছি এবং পর্যাপ্ত জায়গা ছিল না। আক্ষরিক অর্থে ঘুমাতে পারিনি।”
আজ শনিবার সকাল থেকে পরিবারগুলোকে উত্তর গাজার দিকে হাঁটতে দেখা গেছে। অনেকে তাদের অস্থায়ী তাবু খুলে নিয়েছেন, যেন ধ্বংসস্তূপের ওপর আবার স্থাপন করতে পারেন।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।