চরচা প্রতিবেদক

চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি দেশের ব্যবসায়িক পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একটি হোটেলে চতুর্থ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, “চাঁদাবাজি, দুর্নীতি ব্যবসায়ীদের নিরুৎসাহিত করছে। এমনকি বিদেশি বিনোয়গকারীরাও এতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন।”
জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, “অর্থনীতিতে ধনী-গরিব সবাই অবদান রেখে যাচ্ছে। অর্থনীতি অবশ্যই ন্যায্যতার ওপর প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।”
দেশের জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করতে উদ্যোগ নিতে হবে উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘‘লাল ফিতার দৌরাত্মের কারণে ব্যবসা বাণিজ্য ব্যাহত হচ্ছে। তাই সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও অনেকে দেশে বিনিয়োগ করতে চান না। বিদেশি বিনিয়োগকারীরও একই সমস্যা মুখোমুখি হচ্ছেন।’’
তিনি বলেন, ব্যবসা বাঁচাতে অনেক সময় ব্যবসায়ীরা সরকারের সঙ্গে আঁতাত করেন। আর এ জন্য দায়ী রাজনীতিবিদরা।
উপযুক্ত শিক্ষা, দুর্নীতি দমন, বিচারের ন্যাযতা- এই তিনটি বিষয় কার্যকর করতে পারলে দেশে ব্যবসা-বান্ধব অর্থনীতি গড়ে উঠবে বলে মনে করেন জামায়াতে আমির।

চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি দেশের ব্যবসায়িক পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একটি হোটেলে চতুর্থ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, “চাঁদাবাজি, দুর্নীতি ব্যবসায়ীদের নিরুৎসাহিত করছে। এমনকি বিদেশি বিনোয়গকারীরাও এতে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন।”
জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, “অর্থনীতিতে ধনী-গরিব সবাই অবদান রেখে যাচ্ছে। অর্থনীতি অবশ্যই ন্যায্যতার ওপর প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।”
দেশের জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করতে উদ্যোগ নিতে হবে উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘‘লাল ফিতার দৌরাত্মের কারণে ব্যবসা বাণিজ্য ব্যাহত হচ্ছে। তাই সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও অনেকে দেশে বিনিয়োগ করতে চান না। বিদেশি বিনিয়োগকারীরও একই সমস্যা মুখোমুখি হচ্ছেন।’’
তিনি বলেন, ব্যবসা বাঁচাতে অনেক সময় ব্যবসায়ীরা সরকারের সঙ্গে আঁতাত করেন। আর এ জন্য দায়ী রাজনীতিবিদরা।
উপযুক্ত শিক্ষা, দুর্নীতি দমন, বিচারের ন্যাযতা- এই তিনটি বিষয় কার্যকর করতে পারলে দেশে ব্যবসা-বান্ধব অর্থনীতি গড়ে উঠবে বলে মনে করেন জামায়াতে আমির।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।