
ইইউ এই জব্দ করা সম্পদের বিপরীতে বড় অঙ্কের টাকা ধার করবে এবং তা ইউক্রেনকে দেবে। মজার ব্যাপার হলো, ইউক্রেন এই টাকা তখনই ফেরত দেবে, যখন রাশিয়া যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি বাবদ ইউক্রেনকে ক্ষতিপূরণ প্রদান করবে।

জাপানের সঙ্গে চলমান দ্বন্দ্বের মধ্যেই বেইজিংয়ের কূটনীতিকরা জানাচ্ছেন যে, চীন তাদের দিকটি ব্যাখ্যার জন্য বৈঠকে বসতে চায়। তাদের মতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তাইওয়ানের ওপর চীনের নিয়ন্ত্রণকে বৈধতা দিয়েছে।