চরচা প্রতিবেদক

প্রতারণার করে গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে আলিফ ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং লিমিটেড ও আলিফ ওয়ার্ল্ড ডটকম নামের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ বৃহস্পতিবার সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, প্রাথমিক তদন্তে প্রায় ২ কোটি ৮৭ লাখ ২৮ হাজার ৬৭০ টাকা মানিলন্ডারিংয়ের সত্যতা পাওয়া গেছে।
অভিযোগপত্রে আসামিরা হলেন-আলিফ ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. আয়নাল হক (৬৮) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আলিফ ওয়ার্ল্ড ডটকমের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম রয়ন (৩০)।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, অভিযুক্তরা তাদের প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট ও অনলাইন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির প্রচারণা চালাতেন। বিজ্ঞাপনে বলা হতো, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা কোম্পানির ব্যাংক হিসাবে ‘ফস্টার পেমেন্ট’ নামের লেনদেন মাধ্যমে ১ লাখ ৮ হাজার ৫৪০ টাকা জমা দিলে ৩০ দিনের মধ্যে পালসার ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন পণ্য দেওয়া হবে।
এই উদ্দেশ্যে আলিফ ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং লিমিটেড একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে ‘ফস্টার পেমেন্ট’ ব্যবস্থার মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ শুরু করে। বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে অসংখ্য গ্রাহক প্রতিষ্ঠানটির ব্যাংক নম্বরে টাকা পাঠান।
তবে তদন্তে দেখা যায়, অল্পসংখ্যক গ্রাহক পণ্য পেলেও অধিকাংশ গ্রাহক নির্ধারিত সময় পার হয়ে গেলেও কোনো পণ্য পাননি। পরে অভিযুক্তরা পণ্য সরবরাহ বা অর্থ ফেরত না দিয়ে অফিস বন্ধ করে আত্মগোপনে চলে যান।
প্রাপ্ত অভিযোগের ভিত্তিতে সিআইডি বাদী হয়ে প্রতারণার মামলা দায়ের করেন।
তদন্তকালে ব্যাংক হিসাবের বিবরণ, গ্রাহকদের অর্ডার ও চালানপত্র, ভুক্তভোগীদের জবানবন্দি এবং অন্যান্য নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়-অভিযুক্তরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ নগদ উত্তোলন, নিজেদের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর এবং ভোগ-বিলাসে ব্যয়ের মাধ্যমে মানিলন্ডারিংয়ে জড়িত ছিলেন।
মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ অনুযায়ী অপরাধের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়্। এরপর গতকাল বুধবার ১৭ ডিসেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডির আর্থিক অপরাধ ইউনিট।
সিআইডি জানিয়েছে, অপরাধের পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদঘাটন, অজ্ঞাত সহযোগীদের শনাক্তকরণ এবং প্রয়োজনীয় আইনানুগ প্রক্রিয়ার স্বার্থে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

প্রতারণার করে গ্রাহকদের কাছ থেকে অর্থ আত্মসাৎ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে আলিফ ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং লিমিটেড ও আলিফ ওয়ার্ল্ড ডটকম নামের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
আজ বৃহস্পতিবার সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, প্রাথমিক তদন্তে প্রায় ২ কোটি ৮৭ লাখ ২৮ হাজার ৬৭০ টাকা মানিলন্ডারিংয়ের সত্যতা পাওয়া গেছে।
অভিযোগপত্রে আসামিরা হলেন-আলিফ ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং লিমিটেডের চেয়ারম্যান মো. আয়নাল হক (৬৮) এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আলিফ ওয়ার্ল্ড ডটকমের স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম রয়ন (৩০)।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, অভিযুক্তরা তাদের প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট ও অনলাইন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বিক্রির প্রচারণা চালাতেন। বিজ্ঞাপনে বলা হতো, মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা কোম্পানির ব্যাংক হিসাবে ‘ফস্টার পেমেন্ট’ নামের লেনদেন মাধ্যমে ১ লাখ ৮ হাজার ৫৪০ টাকা জমা দিলে ৩০ দিনের মধ্যে পালসার ডাবল ডিস্ক মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন পণ্য দেওয়া হবে।
এই উদ্দেশ্যে আলিফ ওয়ার্ল্ড মার্কেটিং লিমিটেড একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে ‘ফস্টার পেমেন্ট’ ব্যবস্থার মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ শুরু করে। বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে অসংখ্য গ্রাহক প্রতিষ্ঠানটির ব্যাংক নম্বরে টাকা পাঠান।
তবে তদন্তে দেখা যায়, অল্পসংখ্যক গ্রাহক পণ্য পেলেও অধিকাংশ গ্রাহক নির্ধারিত সময় পার হয়ে গেলেও কোনো পণ্য পাননি। পরে অভিযুক্তরা পণ্য সরবরাহ বা অর্থ ফেরত না দিয়ে অফিস বন্ধ করে আত্মগোপনে চলে যান।
প্রাপ্ত অভিযোগের ভিত্তিতে সিআইডি বাদী হয়ে প্রতারণার মামলা দায়ের করেন।
তদন্তকালে ব্যাংক হিসাবের বিবরণ, গ্রাহকদের অর্ডার ও চালানপত্র, ভুক্তভোগীদের জবানবন্দি এবং অন্যান্য নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়-অভিযুক্তরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ নগদ উত্তোলন, নিজেদের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর এবং ভোগ-বিলাসে ব্যয়ের মাধ্যমে মানিলন্ডারিংয়ে জড়িত ছিলেন।
মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ অনুযায়ী অপরাধের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়্। এরপর গতকাল বুধবার ১৭ ডিসেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডির আর্থিক অপরাধ ইউনিট।
সিআইডি জানিয়েছে, অপরাধের পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদঘাটন, অজ্ঞাত সহযোগীদের শনাক্তকরণ এবং প্রয়োজনীয় আইনানুগ প্রক্রিয়ার স্বার্থে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।