চরচা প্রতিবেদক

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে মুক্তিবাহিনীর উপপ্রধান ও বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রথম প্রধান এয়ারভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার, বীরউত্তম আর নেই। তিনি আজ শনিবার সকালে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।
একে খন্দকারের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তার সাবেক ব্যক্তিগত সচিব আজাদুল ইসলাম।
এ কে খন্দকার বিমানবাহিনী থেকে অবসরের পর রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন। তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান ছিলেন।
২০০৯-এ বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনে অংশ নিয়ে এ কে খন্দকার বাংলাদেশ সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে মন্ত্রী নিয়োগ করেন।
এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এ কে খন্দকারের জন্ম ১৯৩০ সালে রংপুরে। তবে তাঁর আদি নিবাস পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার পুরান ভারেঙ্গা গ্রামে। ১৯৪৭ সালে তিনি ম্যাট্রিকুলেশ ও ১৯৪৯ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে যোগ দেন ১৯৫২ সালে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়ে মুক্তিবাহিনীর উপপ্রধান হন।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি বাহিনীর আন্তসমর্পন অনুষ্ঠানে তিনি মুক্তিবাহিনীর প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান নিযুক্ত হন ও বিমান বাহিনী গড়ে তুলতে বড় ভূমিকা রাখেন। ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি বিমান বাহিনী প্রধান ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ১৯৭৩ সালে তাঁকে ‘বীরউত্তম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়। বীরউত্তম বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বপূর্ণ খেতাব। ২০১১ সালে তিনি পান স্বাধীনতা পদক।
আশির দশকে রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সময় তিনি মন্ত্রী ছিলেন। তিনি ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে মুক্তিবাহিনীর উপপ্রধান ও বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রথম প্রধান এয়ারভাইস মার্শাল (অব.) এ কে খন্দকার, বীরউত্তম আর নেই। তিনি আজ শনিবার সকালে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।
একে খন্দকারের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন তার সাবেক ব্যক্তিগত সচিব আজাদুল ইসলাম।
এ কে খন্দকার বিমানবাহিনী থেকে অবসরের পর রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হন। তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান ছিলেন।
২০০৯-এ বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনে অংশ নিয়ে এ কে খন্দকার বাংলাদেশ সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে মন্ত্রী নিয়োগ করেন।
এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এ কে খন্দকারের জন্ম ১৯৩০ সালে রংপুরে। তবে তাঁর আদি নিবাস পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার পুরান ভারেঙ্গা গ্রামে। ১৯৪৭ সালে তিনি ম্যাট্রিকুলেশ ও ১৯৪৯ সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে যোগ দেন ১৯৫২ সালে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়ে মুক্তিবাহিনীর উপপ্রধান হন।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি বাহিনীর আন্তসমর্পন অনুষ্ঠানে তিনি মুক্তিবাহিনীর প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান নিযুক্ত হন ও বিমান বাহিনী গড়ে তুলতে বড় ভূমিকা রাখেন। ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি বিমান বাহিনী প্রধান ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ১৯৭৩ সালে তাঁকে ‘বীরউত্তম’ খেতাবে ভূষিত করা হয়। বীরউত্তম বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বপূর্ণ খেতাব। ২০১১ সালে তিনি পান স্বাধীনতা পদক।
আশির দশকে রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সময় তিনি মন্ত্রী ছিলেন। তিনি ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।