চরচা ডেস্ক

জাপানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। জাপান আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কারণে প্রাথমিকভাবে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে সর্বোচ্চ এক মিটার বা তিন ফুট উচ্চতার সুনামি ঢেউ আঘাত হানতে পারে। তাই সাগরের ধারে বসবাসকারী স্থানীয়দের নিরাপদ এলাকায় সরে যেতে বলা হয়েছে।
আওমোরি উপকূলের কাছে নতুন ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠের ২০ কিলোমিটার (১২ মাইল) গভীরে।
জাপান সরকার জানিয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। তাছাড়া পরমাণু নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষও জানিয়েছে, ভূমিকম্পের পর ওই অঞ্চলের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে কোনো তাত্ক্ষণিক অস্বাভাবিকতার লক্ষণ পাওয়া যায়নি।
গত সোমবার রাতে একই এলাকায় ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানে।
সোমবারের ভূমিকম্পের পর সরকার বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করে। সতর্কবার্তায় বলা হয়, রাজধানী টোকিওর পূর্বে চিবা এলাকা থেকে শুরু করে উত্তরের হোক্কাইদো পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকায় বসবাসকারী লোকজনকে এক সপ্তাহের মধ্যে আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানার আশঙ্কার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
জাপান বিশ্বের অন্যতম ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। দেশটি ‘রিং অব ফায়ার’-এর ওপর অবস্থান করায় বছরে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
এ বছরের শুরুর দিকে জাপানের ভূমিকম্প অনুসন্ধান প্যানেল জানিয়েছে, আগামী ৩০ বছরের মধ্যে নানকাই ট্রাফে একটি বৃহৎ ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা ৬০-৯০ শতাংশ। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে এমন একটি কম্পনে ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হতে পারে এবং বহু মানুষের প্রাণহানি ঘটতে পারে।

জাপানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। জাপান আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, আজ শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৪ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কারণে প্রাথমিকভাবে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে সর্বোচ্চ এক মিটার বা তিন ফুট উচ্চতার সুনামি ঢেউ আঘাত হানতে পারে। তাই সাগরের ধারে বসবাসকারী স্থানীয়দের নিরাপদ এলাকায় সরে যেতে বলা হয়েছে।
আওমোরি উপকূলের কাছে নতুন ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠের ২০ কিলোমিটার (১২ মাইল) গভীরে।
জাপান সরকার জানিয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি। তাছাড়া পরমাণু নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষও জানিয়েছে, ভূমিকম্পের পর ওই অঞ্চলের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে কোনো তাত্ক্ষণিক অস্বাভাবিকতার লক্ষণ পাওয়া যায়নি।
গত সোমবার রাতে একই এলাকায় ৭ দশমিক ৫ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানে।
সোমবারের ভূমিকম্পের পর সরকার বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করে। সতর্কবার্তায় বলা হয়, রাজধানী টোকিওর পূর্বে চিবা এলাকা থেকে শুরু করে উত্তরের হোক্কাইদো পর্যন্ত বিস্তৃত এলাকায় বসবাসকারী লোকজনকে এক সপ্তাহের মধ্যে আবারও শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানার আশঙ্কার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
জাপান বিশ্বের অন্যতম ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। দেশটি ‘রিং অব ফায়ার’-এর ওপর অবস্থান করায় বছরে প্রায় ১ হাজার ৫০০টি ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
এ বছরের শুরুর দিকে জাপানের ভূমিকম্প অনুসন্ধান প্যানেল জানিয়েছে, আগামী ৩০ বছরের মধ্যে নানকাই ট্রাফে একটি বৃহৎ ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা ৬০-৯০ শতাংশ। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে এমন একটি কম্পনে ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হতে পারে এবং বহু মানুষের প্রাণহানি ঘটতে পারে।