চরচা প্রতিবেদক

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) সংস্কার ও সিন্ডিকেট প্রথা বাতিলসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন মোবাইল ব্যবসায়ীরা।
আজ রোববার বিটিআরসি ভবন থেকে আগারগাঁও মোড় পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে তারা। বিক্ষোভের ফলে সড়কের একপাশের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ওই ভবন সংলগ্ন সড়ক ও আশপাশের সড়কগুলোতে তীব্র যানজট দেখা যায়।
মোবাইল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বলেন, “সবশেষে বলতে চাই, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের দায়িত্বে যিনি আছেন, তিনি বিদেশে থাকেন। বাংলাদেশের বাস্তবতা ও মানুষের কষ্ট তিনি বোঝেন না। আমাদের ছয় দফা দাবি ছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি এমন যে, আমরা বাধ্য হয়েছি এক দফা আন্দোলনে যেতে।”
ব্যবসায়ী শামীম মোল্লা বলেন, “আজ আমরা এনবিআর চেয়ারম্যান ও বিটিআরসি চেয়ারম্যানকে বলেছি ১১টি বাধ্যবাধকতা সহজ করুন, ট্যাক্স সহনীয় করুন। এটা শুধু ব্যবসায়ীদের নয়, ২০ কোটি মানুষের স্বার্থের বিষয়। কেন মোবাইল খাতকে একটি সিন্ডিকেটের হাতে তুলে দেওয়া হবে? এই সিন্ডিকেট আমাদের ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।”
তেজগাঁও ট্রাফিক বিভাগের শেরেবাংলা নগর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জাকির হোসেন বলেন, “দুপুর থেকে আগারগাঁও মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করছিল মোবাইল ব্যবসায়ীরা। এরপর থেকে আমরা যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন সড়কে ড্রাইভারশন দিয়ে যানচলাচলের চেষ্টা করছি। সন্ধ্যায় তারা আগারগাঁও মোড় ছেড়ে বিটিআরসি ভবনের সামনে অবস্থান করে বিক্ষোভ করছে।”
আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর বাস্তবায়নের কথা রয়েছে বিটিআরসির। একইসঙ্গে বৈধ পথে মোবাইল আমদানির ওপর শুল্কহার কমানো এবং প্রবাসীদের ফোন আনার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধার কথা ঘোষণা করা হয়।

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) সংস্কার ও সিন্ডিকেট প্রথা বাতিলসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনে অবস্থান নিয়েছেন মোবাইল ব্যবসায়ীরা।
আজ রোববার বিটিআরসি ভবন থেকে আগারগাঁও মোড় পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে তারা। বিক্ষোভের ফলে সড়কের একপাশের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ওই ভবন সংলগ্ন সড়ক ও আশপাশের সড়কগুলোতে তীব্র যানজট দেখা যায়।
মোবাইল ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বলেন, “সবশেষে বলতে চাই, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের দায়িত্বে যিনি আছেন, তিনি বিদেশে থাকেন। বাংলাদেশের বাস্তবতা ও মানুষের কষ্ট তিনি বোঝেন না। আমাদের ছয় দফা দাবি ছিল। কিন্তু এখন পরিস্থিতি এমন যে, আমরা বাধ্য হয়েছি এক দফা আন্দোলনে যেতে।”
ব্যবসায়ী শামীম মোল্লা বলেন, “আজ আমরা এনবিআর চেয়ারম্যান ও বিটিআরসি চেয়ারম্যানকে বলেছি ১১টি বাধ্যবাধকতা সহজ করুন, ট্যাক্স সহনীয় করুন। এটা শুধু ব্যবসায়ীদের নয়, ২০ কোটি মানুষের স্বার্থের বিষয়। কেন মোবাইল খাতকে একটি সিন্ডিকেটের হাতে তুলে দেওয়া হবে? এই সিন্ডিকেট আমাদের ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।”
তেজগাঁও ট্রাফিক বিভাগের শেরেবাংলা নগর জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জাকির হোসেন বলেন, “দুপুর থেকে আগারগাঁও মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করছিল মোবাইল ব্যবসায়ীরা। এরপর থেকে আমরা যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন সড়কে ড্রাইভারশন দিয়ে যানচলাচলের চেষ্টা করছি। সন্ধ্যায় তারা আগারগাঁও মোড় ছেড়ে বিটিআরসি ভবনের সামনে অবস্থান করে বিক্ষোভ করছে।”
আগামী ১৬ ডিসেম্বর থেকে এনইআইআর বাস্তবায়নের কথা রয়েছে বিটিআরসির। একইসঙ্গে বৈধ পথে মোবাইল আমদানির ওপর শুল্কহার কমানো এবং প্রবাসীদের ফোন আনার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধার কথা ঘোষণা করা হয়।