চরচা প্রতিবেদক

রাজধানীর মহাখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে মো. নাজিম উদ্দিন (৪২) নামে এক কনস্ট্রাকশন সাইট ম্যানেজার আহত হয়েছেন। আজ রোববার বিকেলের দিকে মহাখালী টিভি গেট এলাকার একটি নির্মাণাধীন নার্সিং ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
আহত নাজিম উদ্দিন নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি ঢাকার নাখালপাড়ায় বসবাস করেন এবং ‘বাবর অ্যাসোসিয়েটস’ নামের একটি কনস্ট্রাকশন প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত।
নাজিম উদ্দিন জানান, বিকেলে নির্মাণ সাইটে কাজ চলাকালে ১০ থেকে ১২ জন মুখোশধারী দুর্বৃত্ত সাইটের ভেতরে প্রবেশ করে। তারা তাকে এবং সাইট ইঞ্জিনিয়ারকে এক পাশে ঠেলে নিয়ে যায়। এরপর দুর্বৃত্তরা তাদের কথিত এক ‘বড় ভাই’-এর সঙ্গে ফোনে কথা বলানোর চেষ্টা করে। তবে ফোনে তাকে না পাওয়ায় একপর্যায়ে ২ থেকে ৩ জন দুর্বৃত্ত নাজিম উদ্দিনকে ধরে ফেলে।
তিনি আরও বলেন, এ সময় পাশে থাকা আরও তিনজন দুর্বৃত্ত পিস্তল বের করে গুলি ছোড়ে। একটি গুলি তার বাম পায়ে হাঁটুর নিচে লাগে। পরে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার সময় তারা তার মানিব্যাগও নিয়ে যায়।
নাজিম উদ্দিনের দাবি, কিছুদিন আগেও একটি গ্রুপ ওই কনস্ট্রাকশন সাইটে এসে চাঁদা দাবি করেছিল। আজকের ঘটনার সঙ্গে তারাই জড়িত কি না–সে বিষয়ে তিনি নিশ্চিত নন।
সহকর্মীরা তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ভর্তি করেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘‘আজ সন্ধ্যার পর গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে জরুরী বিভাগে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ভর্তি দেন। আমরা বিষয়টি বনানী থানা পুলিশকে অবহিত করেছি।’’

রাজধানীর মহাখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে মো. নাজিম উদ্দিন (৪২) নামে এক কনস্ট্রাকশন সাইট ম্যানেজার আহত হয়েছেন। আজ রোববার বিকেলের দিকে মহাখালী টিভি গেট এলাকার একটি নির্মাণাধীন নার্সিং ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ভেতরে এ ঘটনা ঘটে।
আহত নাজিম উদ্দিন নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি ঢাকার নাখালপাড়ায় বসবাস করেন এবং ‘বাবর অ্যাসোসিয়েটস’ নামের একটি কনস্ট্রাকশন প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত।
নাজিম উদ্দিন জানান, বিকেলে নির্মাণ সাইটে কাজ চলাকালে ১০ থেকে ১২ জন মুখোশধারী দুর্বৃত্ত সাইটের ভেতরে প্রবেশ করে। তারা তাকে এবং সাইট ইঞ্জিনিয়ারকে এক পাশে ঠেলে নিয়ে যায়। এরপর দুর্বৃত্তরা তাদের কথিত এক ‘বড় ভাই’-এর সঙ্গে ফোনে কথা বলানোর চেষ্টা করে। তবে ফোনে তাকে না পাওয়ায় একপর্যায়ে ২ থেকে ৩ জন দুর্বৃত্ত নাজিম উদ্দিনকে ধরে ফেলে।
তিনি আরও বলেন, এ সময় পাশে থাকা আরও তিনজন দুর্বৃত্ত পিস্তল বের করে গুলি ছোড়ে। একটি গুলি তার বাম পায়ে হাঁটুর নিচে লাগে। পরে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়ার সময় তারা তার মানিব্যাগও নিয়ে যায়।
নাজিম উদ্দিনের দাবি, কিছুদিন আগেও একটি গ্রুপ ওই কনস্ট্রাকশন সাইটে এসে চাঁদা দাবি করেছিল। আজকের ঘটনার সঙ্গে তারাই জড়িত কি না–সে বিষয়ে তিনি নিশ্চিত নন।
সহকর্মীরা তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ভর্তি করেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘‘আজ সন্ধ্যার পর গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে জরুরী বিভাগে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ভর্তি দেন। আমরা বিষয়টি বনানী থানা পুলিশকে অবহিত করেছি।’’