চরচা প্রতিবেদক

হামলায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাওয়া কেন্দ্রীয় কার্যালয় গণচাঁদা তুলে নিজস্ব উদ্যোগেই সংস্কার করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। আজ রোববার এক বিবৃতিতে উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম এবং সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে জানান, এ বিষয়ে সরকার বা কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সহায়তা নেবে না উদীচী।
বিবৃতিতে উদীচীর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, “ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ওসমান হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই উদীচীর ওপর হামলার সরাসরি হুমকি দেওয়া হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন পোস্টেও উসকানি দেওয়া হয়। তারপরও অন্তর্বর্তী সরকার বা প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় বিনা বাধায় অগ্নিসংযোগ করতে পারে মৌলবাদী, অন্ধকারের অপশক্তি। আগুনে উদীচীর ৫৭ বছরের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র, বাদ্যযন্ত্র ও আসবাবপত্রের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।”
এই হামলা ঠেকাতে সরকার পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে অভিযোগ করে তারা বলেন, সরকারের কাছে তাদের একটা প্রত্যাশা। আর তা হলো উদীচী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই ন্যক্কারজনক হামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে এর সাথে যে বা যারাই জড়িত থাক না কেন, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। এই হামলার বিচার না হওয়া পর্যন্ত সংস্থাটি এ দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখবে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করেন উদীচীর নেতৃবৃন্দ।
যে অপশক্তি বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়, যারা এখানে বিদেশি সাম্রাজ্যবাদী অপশক্তির সরাসরি হস্তক্ষেপের পথ সুগম করতে চায়, তাদের কোনো ষড়যন্ত্র আপামর জনসাধারণ সফল হতে দেবে না বলে বিবৃতিতে জানান উদীচীর নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেন, “যে বৈষম্যমুক্তি এবং সবার বাকস্বাধীনতা নিশ্চিতের লক্ষ্য নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে জুলাই অভ্যুত্থান পর্যন্ত সাধারণ মানুষ বারবার রাজপথে নেমেছে, সেই লক্ষ্য অবশ্যই পূরণ হবে। কোন ধর্মান্ধ, মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক অপশক্তির ষড়যন্ত্রে সেটি ব্যর্থ হবে না।” দেশের সকল ‘শুভবুদ্ধিসম্পন্ন’ মানুষকে এই অন্ধকারের অপশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বানও জানান উদীচীর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।

হামলায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাওয়া কেন্দ্রীয় কার্যালয় গণচাঁদা তুলে নিজস্ব উদ্যোগেই সংস্কার করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। আজ রোববার এক বিবৃতিতে উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম এবং সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে জানান, এ বিষয়ে সরকার বা কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সহায়তা নেবে না উদীচী।
বিবৃতিতে উদীচীর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, “ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ওসমান হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই উদীচীর ওপর হামলার সরাসরি হুমকি দেওয়া হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন পোস্টেও উসকানি দেওয়া হয়। তারপরও অন্তর্বর্তী সরকার বা প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় শুক্রবার সন্ধ্যায় বিনা বাধায় অগ্নিসংযোগ করতে পারে মৌলবাদী, অন্ধকারের অপশক্তি। আগুনে উদীচীর ৫৭ বছরের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র, বাদ্যযন্ত্র ও আসবাবপত্রের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।”
এই হামলা ঠেকাতে সরকার পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে অভিযোগ করে তারা বলেন, সরকারের কাছে তাদের একটা প্রত্যাশা। আর তা হলো উদীচী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই ন্যক্কারজনক হামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে এর সাথে যে বা যারাই জড়িত থাক না কেন, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। এই হামলার বিচার না হওয়া পর্যন্ত সংস্থাটি এ দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখবে বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করেন উদীচীর নেতৃবৃন্দ।
যে অপশক্তি বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়, যারা এখানে বিদেশি সাম্রাজ্যবাদী অপশক্তির সরাসরি হস্তক্ষেপের পথ সুগম করতে চায়, তাদের কোনো ষড়যন্ত্র আপামর জনসাধারণ সফল হতে দেবে না বলে বিবৃতিতে জানান উদীচীর নেতৃবৃন্দ।
তারা বলেন, “যে বৈষম্যমুক্তি এবং সবার বাকস্বাধীনতা নিশ্চিতের লক্ষ্য নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে জুলাই অভ্যুত্থান পর্যন্ত সাধারণ মানুষ বারবার রাজপথে নেমেছে, সেই লক্ষ্য অবশ্যই পূরণ হবে। কোন ধর্মান্ধ, মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক অপশক্তির ষড়যন্ত্রে সেটি ব্যর্থ হবে না।” দেশের সকল ‘শুভবুদ্ধিসম্পন্ন’ মানুষকে এই অন্ধকারের অপশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বানও জানান উদীচীর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।