চরচা ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার বন্দাই সমুদ্র সৈকতে হামলার ঘটনায় দুই বন্দুকধারীর মধ্যে একজন সাজিদ আকরাম মূলত ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দ্রাবাদের বাসিন্দা ছিলেন। তবে ভারতে থাকা তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তার যোগাযোগ সীমিত ছিল। আজ মঙ্গলবার এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
তেলেঙ্গানা রাজ্য পুলিশ এক বিবৃতিতে বলছে, ‘‘পরিবারের সদস্যরা তার (সাজিদ) উগ্র মানসিকতা বা কার্যক্রম সম্পর্কে কিছু জানতেন না। এমনকি কী পরিস্থিতিতে তিনি উগ্রপন্থায় জড়িয়ে পড়লেন, সে বিষয়েও তারা কিছু জানাতে পারেননি।’’
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ মঙ্গলবার জানায়, ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে হামলাকারী দুই ব্যক্তি হামলার আগে ফিলিপাইন ভ্রমণ করেছিলেন। ১৬ জন নিহতের এই ঘটনাতে মনে করা হচ্ছে, তারা ইসলামিক স্টেট (আইএস) দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিলেন।
রোববারের এই হামলা গত প্রায় ৩০ বছরের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনা। ইহুদি সম্প্রদায়কে লক্ষ্য করে চালানো এই হামলাকে ‘সন্ত্রাসী কার্যকলাপ’ হিসেবে তদন্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, সাজিদের ২৪ বছর বয়সী ছেলে এবং হামলায় অভিযুক্ত সহযোগী নাভিদ আকরাম গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন। অস্ট্রেলীয় পুলিশ মঙ্গলবার জানিয়েছে, দুই হামলাকারী গত মাসে ফিলিপাইন ভ্রমণ করেছিলেন এবং এই ভ্রমণের উদ্দেশ্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ফিলিপাইনের অভিবাসন কর্মকর্তারা জানান, তারা ১ নভেম্বর ম্যানিলা হয়ে দাভাও (দেশের দক্ষিণে) ভ্রমণ করেন এবং ২৮ নভেম্বর অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। বন্দাই হামলার মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে তারা ফিলিপাইন ছেড়েছিলেন।
কর্মকর্তারা আরও জানান, বাবা ভারতীয় পাসপোর্ট ব্যবহার করেছিলেন, আর ছেলে অস্ট্রেলিয়ার। তবে তারা কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বা ফিলিপাইনে কোনো প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন– এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ এখনো মেলেনি।
ফিলিপাইনে আইএস-সংশ্লিষ্ট নেটওয়ার্কগুলো সক্রিয় রয়েছে বলে জানা যায়। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তারা কেবল দক্ষিণাঞ্চলীয় মিন্দানাও দ্বীপে দুর্বল দল হিসেবে কাজ করছে। ২০১৭ সালের মারউই অবরোধের সময় তাদের যে প্রভাব ছিল, তা এখন অনেক কমে গেছে।

অস্ট্রেলিয়ার বন্দাই সমুদ্র সৈকতে হামলার ঘটনায় দুই বন্দুকধারীর মধ্যে একজন সাজিদ আকরাম মূলত ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দ্রাবাদের বাসিন্দা ছিলেন। তবে ভারতে থাকা তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তার যোগাযোগ সীমিত ছিল। আজ মঙ্গলবার এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
তেলেঙ্গানা রাজ্য পুলিশ এক বিবৃতিতে বলছে, ‘‘পরিবারের সদস্যরা তার (সাজিদ) উগ্র মানসিকতা বা কার্যক্রম সম্পর্কে কিছু জানতেন না। এমনকি কী পরিস্থিতিতে তিনি উগ্রপন্থায় জড়িয়ে পড়লেন, সে বিষয়েও তারা কিছু জানাতে পারেননি।’’
এদিকে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ মঙ্গলবার জানায়, ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে হামলাকারী দুই ব্যক্তি হামলার আগে ফিলিপাইন ভ্রমণ করেছিলেন। ১৬ জন নিহতের এই ঘটনাতে মনে করা হচ্ছে, তারা ইসলামিক স্টেট (আইএস) দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিলেন।
রোববারের এই হামলা গত প্রায় ৩০ বছরের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনা। ইহুদি সম্প্রদায়কে লক্ষ্য করে চালানো এই হামলাকে ‘সন্ত্রাসী কার্যকলাপ’ হিসেবে তদন্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, সাজিদের ২৪ বছর বয়সী ছেলে এবং হামলায় অভিযুক্ত সহযোগী নাভিদ আকরাম গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন। অস্ট্রেলীয় পুলিশ মঙ্গলবার জানিয়েছে, দুই হামলাকারী গত মাসে ফিলিপাইন ভ্রমণ করেছিলেন এবং এই ভ্রমণের উদ্দেশ্য খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ফিলিপাইনের অভিবাসন কর্মকর্তারা জানান, তারা ১ নভেম্বর ম্যানিলা হয়ে দাভাও (দেশের দক্ষিণে) ভ্রমণ করেন এবং ২৮ নভেম্বর অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। বন্দাই হামলার মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে তারা ফিলিপাইন ছেড়েছিলেন।
কর্মকর্তারা আরও জানান, বাবা ভারতীয় পাসপোর্ট ব্যবহার করেছিলেন, আর ছেলে অস্ট্রেলিয়ার। তবে তারা কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বা ফিলিপাইনে কোনো প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন– এমন কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ এখনো মেলেনি।
ফিলিপাইনে আইএস-সংশ্লিষ্ট নেটওয়ার্কগুলো সক্রিয় রয়েছে বলে জানা যায়। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তারা কেবল দক্ষিণাঞ্চলীয় মিন্দানাও দ্বীপে দুর্বল দল হিসেবে কাজ করছে। ২০১৭ সালের মারউই অবরোধের সময় তাদের যে প্রভাব ছিল, তা এখন অনেক কমে গেছে।