সামদানী হক নাজুম, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় ঘটনায় ব্যবহার করা মোটরসাইকেলটির চালকের পরিচয় মিলেছে। এরইমধ্যে মোটরসাইকেলটির মালিককে আটক করেছে র্যাব।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হাদির ওপর যে মোটরসাইকেল থেকে গুলি ছোড়া হয় সেটি হোন্ডা কোম্পানির হরনেট সিরিজের।
একাধিক তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র চরচাকে জানিয়েছে, ঘটনার সময় মোটরসাইকেলটি চালাচ্ছিলেন আলমগীর হোসেন নামের এক ব্যক্তি। তিনি মোহম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা ও আওয়ামী লীগের কর্মী। তার বাড়ি রংপুর। ঘটনার দিন শুক্রবার সকালে মতিঝিল এলাকায় হাদির জনসংযোগে তাকে লিফলেট বিতরণ করতে দেখা গেছে।
তবে এই ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে, ঘটনায় ব্যবহার হওয়া মোটরসাইকেলটির মালিক আব্দুল হান্নানকে আটক করেছে র্যাব। এরই মধ্যে তাকে পল্টন থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তফা কামাল খান বলেন, হাদির ওপর হামলার ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। তিনি বলেন, ‘‘আব্দুল হান্নানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ওসমান হাদির পরিবার বা সহকর্মীদের কেউ একটি মামলা করলে মোটরসাইকেল মালিককে সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।’’
এর আগে, শনিবার মধ্যরাতে র্যাবের দায়িত্বশীল একটি সূত্র ওসমান হাদির মাথায় গুলি করা ‘শ্যুটার’ ফয়সাল করিম মাসুদের একাধিক সহযোগীকে আটকের দাবি জানায়।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ২টা ২১ মিনিটে রাজধানীর পল্টন এলাকার বক্স কালভার্ট রোডে হামলার শিকার হন ওসমান হাদি। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হাদির শারীরিক অবস্থা অন্তত আশঙ্কাজনক।
শুক্রবার তার ওপর গুলি চালানোর পরপরই ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। ফুটেজ বিশ্লেষণ করে হামলাকারীদের ব্যবহার করা হোন্ডা হর্নেট সিরিজের মোটরসাইকেলটি চিহ্নিত হয়। একই সঙ্গে হামলাকারী এবং মোটরসাইকেল চালকের পরিধেয় পোশাকের রং, ধরন সম্পর্কে ধারণা পায় পুলিশ। পরে রাতে ইনকিলাব মঞ্চের কালচারাল সেন্টারের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে শ্যুটারের স্পষ্ট ছবি মেলে। তারপর ডিএমপির অপরাধী ডেটাবেইজ থেকে ফয়সালের পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশ।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলায় ঘটনায় ব্যবহার করা মোটরসাইকেলটির চালকের পরিচয় মিলেছে। এরইমধ্যে মোটরসাইকেলটির মালিককে আটক করেছে র্যাব।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হাদির ওপর যে মোটরসাইকেল থেকে গুলি ছোড়া হয় সেটি হোন্ডা কোম্পানির হরনেট সিরিজের।
একাধিক তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র চরচাকে জানিয়েছে, ঘটনার সময় মোটরসাইকেলটি চালাচ্ছিলেন আলমগীর হোসেন নামের এক ব্যক্তি। তিনি মোহম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা ও আওয়ামী লীগের কর্মী। তার বাড়ি রংপুর। ঘটনার দিন শুক্রবার সকালে মতিঝিল এলাকায় হাদির জনসংযোগে তাকে লিফলেট বিতরণ করতে দেখা গেছে।
তবে এই ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে, ঘটনায় ব্যবহার হওয়া মোটরসাইকেলটির মালিক আব্দুল হান্নানকে আটক করেছে র্যাব। এরই মধ্যে তাকে পল্টন থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তফা কামাল খান বলেন, হাদির ওপর হামলার ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। তিনি বলেন, ‘‘আব্দুল হান্নানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ওসমান হাদির পরিবার বা সহকর্মীদের কেউ একটি মামলা করলে মোটরসাইকেল মালিককে সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।’’
এর আগে, শনিবার মধ্যরাতে র্যাবের দায়িত্বশীল একটি সূত্র ওসমান হাদির মাথায় গুলি করা ‘শ্যুটার’ ফয়সাল করিম মাসুদের একাধিক সহযোগীকে আটকের দাবি জানায়।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুর ২টা ২১ মিনিটে রাজধানীর পল্টন এলাকার বক্স কালভার্ট রোডে হামলার শিকার হন ওসমান হাদি। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হাদির শারীরিক অবস্থা অন্তত আশঙ্কাজনক।
শুক্রবার তার ওপর গুলি চালানোর পরপরই ঘটনাস্থল ও আশপাশের সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। ফুটেজ বিশ্লেষণ করে হামলাকারীদের ব্যবহার করা হোন্ডা হর্নেট সিরিজের মোটরসাইকেলটি চিহ্নিত হয়। একই সঙ্গে হামলাকারী এবং মোটরসাইকেল চালকের পরিধেয় পোশাকের রং, ধরন সম্পর্কে ধারণা পায় পুলিশ। পরে রাতে ইনকিলাব মঞ্চের কালচারাল সেন্টারের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে শ্যুটারের স্পষ্ট ছবি মেলে। তারপর ডিএমপির অপরাধী ডেটাবেইজ থেকে ফয়সালের পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশ।