চরচা প্রতিবেদক

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এবং স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।
আজ বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেস সচিব এই দুই উপদেষ্টার খবর জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, “বিকেল পাঁচটা নাগাদ তারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। তাদের পদত্যাগপত্র নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সাথে সাথেই কার্যকর হবে। আপনারা জেনেছেন যে, কালকেই সম্ভবত তফসিল ঘোষণা হচ্ছে।”
প্রেস সচিব জানান, পদত্যাগ পত্র জমা দেওয়ার সময় প্রধান উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফকে বলেন, “আজ একটি ঐতিহাসিক দিন। অন্তর্বর্তী সরকার সবসময় তোমাদের অবদান স্মরণ করবে। আমি তোমাদের সুন্দর ও শুভ ভবিষ্যৎ কামনা করি। এত অল্প সময়ে তোমরা জাতিকে যা দিয়েছ, তা জাতি কখনো ভুলবে না। এটি একটি রূপান্তরমাত্র। আমি আশা করি আগামীতে বৃহত্তর পরিমণ্ডলে তোমরা আরও বড় অবদান রাখবে। সরকারে থেকে যে অভিজ্ঞতা তোমরা অর্জন করেছ, তা ভবিষ্যৎ জীবনে অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে।”
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এই সরকারে গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে তিনজনের জায়গা হয়।
এর মধ্যে নাহিদ ইসলাম তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় পান। আসিফ মাহমুদ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণায়ের দায়িত্ব পান। পরে তাকে শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। মাহফুজ আলম শুরুতে উপদেষ্টা পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হন।
গত ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যাত্রা শুরু হয়। নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করে দলটির আহ্বায়ক হন। এরপর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হন মাহফুজ আলম।
আসিফ মাহমুদ ঢাকা থেকে ভোট করবেন, সেটা আগেই জানিয়েছেন। গত ৯ নভেম্বর ভোটার এলাকা পরিবর্তন করে ধানমন্ডিতে ভোটার হওয়ার আবেদন করেন। ঢাকা-১০ আসন (ধানমন্ডি, কলাবাগান, নিউমার্কেট ও হাজারীবাগ) নির্বাচন করতে পারেন বলে গুঞ্জন শুরু হয়।
বুধবার দুপুরে আসিফ মাহমুদ সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জানান তিনি তার সম্পদ বিবরণী ও কূটনৈতিক পাসপোর্ট ফেরত দিয়েছেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এবং স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।
আজ বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেস সচিব এই দুই উপদেষ্টার খবর জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, “বিকেল পাঁচটা নাগাদ তারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। তাদের পদত্যাগপত্র নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সাথে সাথেই কার্যকর হবে। আপনারা জেনেছেন যে, কালকেই সম্ভবত তফসিল ঘোষণা হচ্ছে।”
প্রেস সচিব জানান, পদত্যাগ পত্র জমা দেওয়ার সময় প্রধান উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফকে বলেন, “আজ একটি ঐতিহাসিক দিন। অন্তর্বর্তী সরকার সবসময় তোমাদের অবদান স্মরণ করবে। আমি তোমাদের সুন্দর ও শুভ ভবিষ্যৎ কামনা করি। এত অল্প সময়ে তোমরা জাতিকে যা দিয়েছ, তা জাতি কখনো ভুলবে না। এটি একটি রূপান্তরমাত্র। আমি আশা করি আগামীতে বৃহত্তর পরিমণ্ডলে তোমরা আরও বড় অবদান রাখবে। সরকারে থেকে যে অভিজ্ঞতা তোমরা অর্জন করেছ, তা ভবিষ্যৎ জীবনে অবশ্যই কাজে লাগাতে হবে।”
গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এই সরকারে গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে তিনজনের জায়গা হয়।
এর মধ্যে নাহিদ ইসলাম তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় পান। আসিফ মাহমুদ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণায়ের দায়িত্ব পান। পরে তাকে শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। মাহফুজ আলম শুরুতে উপদেষ্টা পদমর্যাদায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হন।
গত ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যাত্রা শুরু হয়। নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করে দলটির আহ্বায়ক হন। এরপর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হন মাহফুজ আলম।
আসিফ মাহমুদ ঢাকা থেকে ভোট করবেন, সেটা আগেই জানিয়েছেন। গত ৯ নভেম্বর ভোটার এলাকা পরিবর্তন করে ধানমন্ডিতে ভোটার হওয়ার আবেদন করেন। ঢাকা-১০ আসন (ধানমন্ডি, কলাবাগান, নিউমার্কেট ও হাজারীবাগ) নির্বাচন করতে পারেন বলে গুঞ্জন শুরু হয়।
বুধবার দুপুরে আসিফ মাহমুদ সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে জানান তিনি তার সম্পদ বিবরণী ও কূটনৈতিক পাসপোর্ট ফেরত দিয়েছেন।