চরচা ডেস্ক

মেক্সিকোতে একটি ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত এবং ৯৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির নৌবাহিনী। স্থানীয় সময় রোববার এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
মেক্সিকান নৌবাহিনী জানিয়েছে, নিজান্দা শহরের কাছে লাইনচ্যুত ট্রেনটিতে ২৪১ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু সদস্য ছিলেন।
এ ঘটনায় মোট ৯৮ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৩৬ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে নৌবাহিনী জানিয়েছে।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউম বলেন, আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর। তিনি জানান, নৌবাহিনীর প্রধান এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঘটনাস্থল পরিদর্শন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারকে সহায়তা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দেশটির অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস জানিয়েছে, দুর্ঘটনার কারণ জানতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
প্রশান্ত এবং আটলান্টিক দুই মহাসাগরের অববাহিকায় অবস্থিত মেক্সিকো। দুই মহাসাগরের তীরবর্তী বিভিন্ন শহর-বন্দররের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য ১৯৯৯ সালে ‘আন্তঃমহাসাগরীয় রেল’ নামের একটি বিশেষ রেল পরিষেবা চালু করে মেক্সিকোর সরকার। এই পরিষেবার সার্বিক দেখভালের দায়িত্বে আছে দেশটির নৌবাহিনী।
যে ট্রেনটি লাইন থেকে বিচ্যুত হয়েছে, সেটি ‘আন্তঃমহাসাগরীয় রেল’-এর অন্তর্ভুক্ত একটি ট্রেন।

মেক্সিকোতে একটি ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে অন্তত ১৩ জন নিহত এবং ৯৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির নৌবাহিনী। স্থানীয় সময় রোববার এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
মেক্সিকান নৌবাহিনী জানিয়েছে, নিজান্দা শহরের কাছে লাইনচ্যুত ট্রেনটিতে ২৪১ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রু সদস্য ছিলেন।
এ ঘটনায় মোট ৯৮ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৩৬ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে নৌবাহিনী জানিয়েছে।
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লাউডিয়া শেইনবাউম বলেন, আহতদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর। তিনি জানান, নৌবাহিনীর প্রধান এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ঘটনাস্থল পরিদর্শন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারকে সহায়তা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দেশটির অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস জানিয়েছে, দুর্ঘটনার কারণ জানতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
প্রশান্ত এবং আটলান্টিক দুই মহাসাগরের অববাহিকায় অবস্থিত মেক্সিকো। দুই মহাসাগরের তীরবর্তী বিভিন্ন শহর-বন্দররের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য ১৯৯৯ সালে ‘আন্তঃমহাসাগরীয় রেল’ নামের একটি বিশেষ রেল পরিষেবা চালু করে মেক্সিকোর সরকার। এই পরিষেবার সার্বিক দেখভালের দায়িত্বে আছে দেশটির নৌবাহিনী।
যে ট্রেনটি লাইন থেকে বিচ্যুত হয়েছে, সেটি ‘আন্তঃমহাসাগরীয় রেল’-এর অন্তর্ভুক্ত একটি ট্রেন।