চরচা প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) অংশগ্রহণ চায় না জামায়াতে ইসলামী। দ্রুত জাপা নিষিদ্ধেরও দাবি করেছে দলটি।
দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের চরচার সঙ্গে আলাপকালে বলেন, “জাতীয় পার্টির অব্যাহত সমর্থনের কারণেই আগের সরকার ফ্যাসিবাদী শক্তি হয়ে উঠেছিল। কাজেই তাদের রাজনীতি করার অধিকার থাকা উচিত না। সুযোগ পেলে ছত্রছায়ায় আবারো ফ্যাসিবাদী শক্তির উত্থান ছাড়াও সন্ত্রাস ও কালো টাকার প্রভাব বাড়বে রাজনীতিতে।”
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, তার দল জাতীয় পার্টি নিয়ে সরকারের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করছে।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, জামায়াত বেশ আগেই তাদের আসনভিত্তিক প্রার্থী তালিকা দিয়েছে। তবে অন্যান্য ইসলামী দলের সঙ্গে যেহেতু মোর্চা করা হয়েছে তাই সেসব দলের যোগ্য প্রার্থীদের বেশ কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে প্রার্থী যেই হোক সব দল মিলে ওই প্রার্থীকে সমর্থন দেবে।
জুবায়ের বলেন, সংখ্যার ভিত্তিতে শরিকদের সঙ্গে কোনো আসন ভাগাভাগি হবে না। আট দলের নেতারা সবাই একমত পোষণ করেছেন যে, যাকে যেখানে দিলে বিজয়ী হতে পারবেন তাকে সেখানে প্রার্থী করা হবে।
আসন সমঝোতার ভিত্তিতে ইসলামপন্থিদের সব ভোট এক বাক্সে নিয়ে আসাটা প্রধান লক্ষ্য বলে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, “জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা পর্যালোচনা করে প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হবে। বাকি দলগুলো তাকে সমর্থন দেবে। তবে আট দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ যে আসন থেকে নির্বাচন করতে চান, তাকে সেখানেই মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত আছে।”
আলোচনার পর কয়েকদিনের মধ্যেই সব আসনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন জামায়াতের এই কেন্দ্রীয় নেতা।
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানান, তারা এমন প্রতিশ্রুতি দিতে চান না যা বাস্তবায়ন করতে পারবেন না।
সংসদ নির্বাচনের মাঠে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীকে ঢেলে সাজানোর তাগিদ দিয়েছে জামায়াত। তবে রাজনৈতিক দলগুলোরও এ বিষয়ে দ্বায়িত্ব আছে বলে মন্তব্য করেছেন এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) অংশগ্রহণ চায় না জামায়াতে ইসলামী। দ্রুত জাপা নিষিদ্ধেরও দাবি করেছে দলটি।
দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের চরচার সঙ্গে আলাপকালে বলেন, “জাতীয় পার্টির অব্যাহত সমর্থনের কারণেই আগের সরকার ফ্যাসিবাদী শক্তি হয়ে উঠেছিল। কাজেই তাদের রাজনীতি করার অধিকার থাকা উচিত না। সুযোগ পেলে ছত্রছায়ায় আবারো ফ্যাসিবাদী শক্তির উত্থান ছাড়াও সন্ত্রাস ও কালো টাকার প্রভাব বাড়বে রাজনীতিতে।”
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, তার দল জাতীয় পার্টি নিয়ে সরকারের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করছে।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, জামায়াত বেশ আগেই তাদের আসনভিত্তিক প্রার্থী তালিকা দিয়েছে। তবে অন্যান্য ইসলামী দলের সঙ্গে যেহেতু মোর্চা করা হয়েছে তাই সেসব দলের যোগ্য প্রার্থীদের বেশ কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে প্রার্থী যেই হোক সব দল মিলে ওই প্রার্থীকে সমর্থন দেবে।
জুবায়ের বলেন, সংখ্যার ভিত্তিতে শরিকদের সঙ্গে কোনো আসন ভাগাভাগি হবে না। আট দলের নেতারা সবাই একমত পোষণ করেছেন যে, যাকে যেখানে দিলে বিজয়ী হতে পারবেন তাকে সেখানে প্রার্থী করা হবে।
আসন সমঝোতার ভিত্তিতে ইসলামপন্থিদের সব ভোট এক বাক্সে নিয়ে আসাটা প্রধান লক্ষ্য বলে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, “জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা পর্যালোচনা করে প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়া হবে। বাকি দলগুলো তাকে সমর্থন দেবে। তবে আট দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ যে আসন থেকে নির্বাচন করতে চান, তাকে সেখানেই মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত আছে।”
আলোচনার পর কয়েকদিনের মধ্যেই সব আসনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন জামায়াতের এই কেন্দ্রীয় নেতা।
এহসানুল মাহবুব জুবায়ের জানান, তারা এমন প্রতিশ্রুতি দিতে চান না যা বাস্তবায়ন করতে পারবেন না।
সংসদ নির্বাচনের মাঠে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীকে ঢেলে সাজানোর তাগিদ দিয়েছে জামায়াত। তবে রাজনৈতিক দলগুলোরও এ বিষয়ে দ্বায়িত্ব আছে বলে মন্তব্য করেছেন এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।