মব সন্ত্রাস পুরো দেশকে বিভক্ত করে ফেলেছে: ফখরুল
মব সন্ত্রাস পুরো দেশকে বিভক্ত করে ফেলেছে: ফখরুল
চরচা প্রতিবেদক
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে মব সন্ত্রাস দেশকে বিভক্ত করে ফেলেছে। স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পর সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব হওয়া উচিত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তোলা।
আজ শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলে না।
প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে ভাঙচুর, আগুনমির্জা ফখরুল বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ। এ দেশের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বর্তমান সরকারের দায়িত্ব। শহীদ হাদির মৃত্যুতে শোকাহত জাতি যখন তার আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া করছে, ঠিক সেই সময় ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান এবং বরেণ্য সাংবাদিক নুরুল কবিরসহ আরও অনেকের ওপর হীন হামলার ঘটনা ঘটেছে, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, এই দুঃখভারাক্রান্ত মুহূর্তকে ব্যবহার করে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, তারা দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এ ধরনের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে তিনি তীব্র প্রতিবাদ জানান।
বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, হাদি একজন নির্বাচনী প্রার্থী ছিলেন। তিনি জনগণের দরজায় দরজায় গিয়েছিলেন। দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।
হাদির হত্যাকারীদের বিচার এবং প্রতিটি মব সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে মব সন্ত্রাস দেশকে বিভক্ত করে ফেলেছে। স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পর সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব হওয়া উচিত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তোলা।
সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সরকারকে অনতিবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে মব সন্ত্রাস দেশকে বিভক্ত করে ফেলেছে। স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পর সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব হওয়া উচিত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তোলা।
আজ শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা বলে না।
মির্জা ফখরুল বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ। এ দেশের প্রতিটি নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বর্তমান সরকারের দায়িত্ব। শহীদ হাদির মৃত্যুতে শোকাহত জাতি যখন তার আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া করছে, ঠিক সেই সময় ডেইলি স্টার, প্রথম আলোসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান এবং বরেণ্য সাংবাদিক নুরুল কবিরসহ আরও অনেকের ওপর হীন হামলার ঘটনা ঘটেছে, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, এই দুঃখভারাক্রান্ত মুহূর্তকে ব্যবহার করে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়েছে, তারা দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এ ধরনের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে তিনি তীব্র প্রতিবাদ জানান।
বিএনপির মহাসচিব আরও বলেন, হাদি একজন নির্বাচনী প্রার্থী ছিলেন। তিনি জনগণের দরজায় দরজায় গিয়েছিলেন। দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে।
হাদির হত্যাকারীদের বিচার এবং প্রতিটি মব সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে মব সন্ত্রাস দেশকে বিভক্ত করে ফেলেছে। স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারের পতনের পর সরকারের প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব হওয়া উচিত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গড়ে তোলা।
সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক পক্ষকে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সরকারকে অনতিবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।