চরচা প্রতিবেদক

বগুড়ায় ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে তার দাদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গত ২৮ নভেম্বর এ ঘটনা ঘটার পরে আজ বৃহস্পতিবার অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঘটনার পরে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে চিকিৎসাধীন ছিল ধর্ষনের শিকার শিশুটি। চিকিৎসা শেষে থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, শিশুটির মা বগুড়ায় স্থানীয় একটি হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তার স্বামী ও ছয় বছরের দুই জমজ শিশু মেয়েকে নিয়ে থাকেন। গত ২৮ নভেম্বর মা তার বাচ্চাদের স্বামীর কাছে রেখে ঢাকায় আসেন। সেদিন দুপুরে তার দুই বাচ্চাকে নিয়ে তার স্বামী বাবার বাড়ি যান। পরে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে আসলে কাজের মানুষরা মাকে ফোন করে জানান, তার একটি বাচ্চা রক্তাক্ত অবস্থায় খুবই অসুস্থ। এমন সংবাদে মা ঢাকা থেকে দ্রুত বাসায় ফিরে দেখেন, শিশুটির অসুস্থ। তার বাচ্চা ও স্বামীকে নানা জিজ্ঞাসাবাদ শেষে জানতে পারেন, তার শ্বশুর শিশুকে ধর্ষণ করেছে। পরে বাচ্চাকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওসিসিতে চিকিৎসা শেষে ৩ ডিসেম্বর শ্বশুরকে অভিযুক্ত করে মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মোস্তাফিজুর রহমান সরকার বলেন, “গত ৩ ডিসেম্বর বাদীর মামলার দায়ের পর অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে।”

বগুড়ায় ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে তার দাদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গত ২৮ নভেম্বর এ ঘটনা ঘটার পরে আজ বৃহস্পতিবার অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঘটনার পরে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে চিকিৎসাধীন ছিল ধর্ষনের শিকার শিশুটি। চিকিৎসা শেষে থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগীর মা।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, শিশুটির মা বগুড়ায় স্থানীয় একটি হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তার স্বামী ও ছয় বছরের দুই জমজ শিশু মেয়েকে নিয়ে থাকেন। গত ২৮ নভেম্বর মা তার বাচ্চাদের স্বামীর কাছে রেখে ঢাকায় আসেন। সেদিন দুপুরে তার দুই বাচ্চাকে নিয়ে তার স্বামী বাবার বাড়ি যান। পরে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে আসলে কাজের মানুষরা মাকে ফোন করে জানান, তার একটি বাচ্চা রক্তাক্ত অবস্থায় খুবই অসুস্থ। এমন সংবাদে মা ঢাকা থেকে দ্রুত বাসায় ফিরে দেখেন, শিশুটির অসুস্থ। তার বাচ্চা ও স্বামীকে নানা জিজ্ঞাসাবাদ শেষে জানতে পারেন, তার শ্বশুর শিশুকে ধর্ষণ করেছে। পরে বাচ্চাকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওসিসিতে চিকিৎসা শেষে ৩ ডিসেম্বর শ্বশুরকে অভিযুক্ত করে মামলা করেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মোস্তাফিজুর রহমান সরকার বলেন, “গত ৩ ডিসেম্বর বাদীর মামলার দায়ের পর অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে।”