চরচা প্রতিবেদক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পিছনে আছে তাদের সবার নাম ও ঠিকানা উন্মোচিত করা হবে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। আগামী ৭ জানুয়ারির মধ্যে হত্যা মামলার চার্জশিট আদালতে পেশ করা হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের অবস্থান কর্মসূচিতে গিয়ে ডিএমপি কমিশনার এসব কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য উদঘাটন করা হবে। যারা ঘটনার পিছনে আছে তাদের সবার নাম ও ঠিকানা উন্মোচিত করে দেব।”
তিনি বলেন, “হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চলছে। সরকার পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), র্যাবসহ সব গোয়েন্দা সংস্থাকে ঘটনার পেছনে কারা জড়িত, তা উদঘাটনের দায়িত্ব দিয়েছে। ইতোমধ্যে তদন্তে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।”
মামলার তদন্তে এ পর্যন্ত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও জানান ডিএমপি কমিশনার। যার মধ্যে মূল অভিযুক্ত ফয়সালের বাবা হুমায়ুন কবির, মা হাসি বেগম, স্ত্রী সামিয়া, স্ত্রীর বড় ভাই শিপু এবং বান্ধবী মারিয়াও রয়েছে।
শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা দুটি পিস্তল আমরা উদ্ধার করেছি। তদন্তের স্বার্থে অস্ত্র দুটি বর্তমানে সিআইডিতে সায়েন্টিফিক পরীক্ষার জন্য রাখা হয়েছে।”
ডিএমপি কমিশনার জানান, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি ডিবি পুলিশ উদ্ধার করেছে। এ ছাড়া এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তদন্তে ফয়সালের স্ত্রী, বান্ধবী এবং বাবা-মায়ের কাছ থেকে তার সই করা ২১৮ কোটি টাকা সমমূল্যের চেক উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার আরও জানান, এটি একটি রহস্যজনক হত্যাকাণ্ড। এর পেছনে অনেকের জড়িত থাকার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কারা এর নেপথ্যে রয়েছে, তা উদঘাটনে পুলিশ সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডের পিছনে আছে তাদের সবার নাম ও ঠিকানা উন্মোচিত করা হবে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। আগামী ৭ জানুয়ারির মধ্যে হত্যা মামলার চার্জশিট আদালতে পেশ করা হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের অবস্থান কর্মসূচিতে গিয়ে ডিএমপি কমিশনার এসব কথা বলেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, “শরিফ ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য উদঘাটন করা হবে। যারা ঘটনার পিছনে আছে তাদের সবার নাম ও ঠিকানা উন্মোচিত করে দেব।”
তিনি বলেন, “হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চলছে। সরকার পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), র্যাবসহ সব গোয়েন্দা সংস্থাকে ঘটনার পেছনে কারা জড়িত, তা উদঘাটনের দায়িত্ব দিয়েছে। ইতোমধ্যে তদন্তে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।”
মামলার তদন্তে এ পর্যন্ত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও জানান ডিএমপি কমিশনার। যার মধ্যে মূল অভিযুক্ত ফয়সালের বাবা হুমায়ুন কবির, মা হাসি বেগম, স্ত্রী সামিয়া, স্ত্রীর বড় ভাই শিপু এবং বান্ধবী মারিয়াও রয়েছে।
শেখ মো. সাজ্জাত আলী আরও বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা দুটি পিস্তল আমরা উদ্ধার করেছি। তদন্তের স্বার্থে অস্ত্র দুটি বর্তমানে সিআইডিতে সায়েন্টিফিক পরীক্ষার জন্য রাখা হয়েছে।”
ডিএমপি কমিশনার জানান, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি ডিবি পুলিশ উদ্ধার করেছে। এ ছাড়া এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তদন্তে ফয়সালের স্ত্রী, বান্ধবী এবং বাবা-মায়ের কাছ থেকে তার সই করা ২১৮ কোটি টাকা সমমূল্যের চেক উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিএমপি কমিশনার আরও জানান, এটি একটি রহস্যজনক হত্যাকাণ্ড। এর পেছনে অনেকের জড়িত থাকার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কারা এর নেপথ্যে রয়েছে, তা উদঘাটনে পুলিশ সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।