চরচা ডেস্ক

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আয়ারল্যান্ড বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার যে পরিকল্পনা করছিল, তা থেকে সরে আসছে। গাজায় গণহত্যা ও আগ্রাসনের প্রতিবাদে এ নিষেধাজ্ঞা দিতে চেয়েছিল ডাবলিন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, ব্যবসায়ীদের চাপে এ সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে আয়ারল্যান্ডকে। আমেরিকাভিত্তিক বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর ইউরোপীয় সদর দপ্তর হিসেবে আয়ারল্যান্ডের বিশেষ অবস্থান রয়েছে। ফলে দেশটিতে মার্কিন বিনিয়োগের ওপরও প্রভাব পড়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
মার্কিন মালিকানাধীন এসব কোম্পানিতে আয়ারল্যান্ডের প্রায় ১১ শতাংশ কর্মী কাজ করে। এই কোম্পানিগুলো আয়ারল্যান্ডের রাজস্বে এক-তৃতীয়াংশের বেশি অবদান রাখে। তাই ওয়াশিংটনের সঙ্গে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে আয়ারল্যান্ডের অর্থনীতিতে বড় ধাক্কার আশঙ্কা রয়েছে।
এক বছর ধরে আয়ারল্যান্ড ইসরায়েলি পণ্য ও সেবার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করছিল। এর আগে ইসরায়েলের অবৈধ বসতি থেকে পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারির উদ্দেশ্যে একটি খসড়া আইন তৈরির অনুমোদন দিয়েছিল আয়ারল্যান্ড। কিন্তু ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর বিরোধিতা এবং মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের প্রতিক্রিয়ার পর সরকার এখন শুধু পণ্য আমদানির ওপর সীমিত নিষেধাজ্ঞা বিবেচনা করছে। এতে প্রায় ২ লাখ ইউরো মূল্যের কিছু ফলমূলের মতো পণ্য প্রভাবিত হবে।
তবে আরও বেশি পণ্যে নিষেধাজ্ঞা না দেওয়ায় আয়ারল্যান্ডের বিরোধী দলগুলো সমালোচনা করছে। তাদের মতে, সফটওয়্যারসহ সেবা খাত বাদ পড়লে এই আইনটির প্রভাব সীমিত থাকবে।
আয়ারল্যান্ডের বৃহৎ শিল্প সংগঠন আইবিইসি সতর্ক করেছে, ইসরায়েলবিরোধী পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রকে ক্ষুব্ধ করতে পারে এবং মার্কিন কোম্পানিগুলো আয়ারল্যান্ডে বিনিয়োগ কমিয়ে দিতে পারে। তাই সরকার এখন বাস্তবতার সঙ্গে কূটনৈতিক ভারসাম্য রক্ষার পথেই হাঁটছে।

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আয়ারল্যান্ড বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার যে পরিকল্পনা করছিল, তা থেকে সরে আসছে। গাজায় গণহত্যা ও আগ্রাসনের প্রতিবাদে এ নিষেধাজ্ঞা দিতে চেয়েছিল ডাবলিন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, ব্যবসায়ীদের চাপে এ সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে আয়ারল্যান্ডকে। আমেরিকাভিত্তিক বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর ইউরোপীয় সদর দপ্তর হিসেবে আয়ারল্যান্ডের বিশেষ অবস্থান রয়েছে। ফলে দেশটিতে মার্কিন বিনিয়োগের ওপরও প্রভাব পড়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
মার্কিন মালিকানাধীন এসব কোম্পানিতে আয়ারল্যান্ডের প্রায় ১১ শতাংশ কর্মী কাজ করে। এই কোম্পানিগুলো আয়ারল্যান্ডের রাজস্বে এক-তৃতীয়াংশের বেশি অবদান রাখে। তাই ওয়াশিংটনের সঙ্গে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে আয়ারল্যান্ডের অর্থনীতিতে বড় ধাক্কার আশঙ্কা রয়েছে।
এক বছর ধরে আয়ারল্যান্ড ইসরায়েলি পণ্য ও সেবার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করছিল। এর আগে ইসরায়েলের অবৈধ বসতি থেকে পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারির উদ্দেশ্যে একটি খসড়া আইন তৈরির অনুমোদন দিয়েছিল আয়ারল্যান্ড। কিন্তু ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর বিরোধিতা এবং মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের প্রতিক্রিয়ার পর সরকার এখন শুধু পণ্য আমদানির ওপর সীমিত নিষেধাজ্ঞা বিবেচনা করছে। এতে প্রায় ২ লাখ ইউরো মূল্যের কিছু ফলমূলের মতো পণ্য প্রভাবিত হবে।
তবে আরও বেশি পণ্যে নিষেধাজ্ঞা না দেওয়ায় আয়ারল্যান্ডের বিরোধী দলগুলো সমালোচনা করছে। তাদের মতে, সফটওয়্যারসহ সেবা খাত বাদ পড়লে এই আইনটির প্রভাব সীমিত থাকবে।
আয়ারল্যান্ডের বৃহৎ শিল্প সংগঠন আইবিইসি সতর্ক করেছে, ইসরায়েলবিরোধী পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রকে ক্ষুব্ধ করতে পারে এবং মার্কিন কোম্পানিগুলো আয়ারল্যান্ডে বিনিয়োগ কমিয়ে দিতে পারে। তাই সরকার এখন বাস্তবতার সঙ্গে কূটনৈতিক ভারসাম্য রক্ষার পথেই হাঁটছে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।