চরচা ডেস্ক

ভারতের ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরে যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে একটি মালবাহী ট্রেনের সংঘর্ষে ১১ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২০ যাত্রী।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার বিলাসপুর জেলার বিলাসপুর-কাটনি সেকশনের লাল খাদান এলাকার কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, যাত্রীবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন ও সামনের বগিগুলো দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।
সংঘর্ষের পরপরই রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ শুরু করে এবং আহতদের চিকিৎসায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তবে কী কারণে এই দুর্ঘটনা তা এখনও জানা যায়নি।
সংঘর্ষের ফলে ওভারহেড বৈদ্যুতিক তার এবং সিগন্যালিং ব্যবস্থার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে পুরো রুটে রেল চলাচল ব্যাহত হয়েছে। বেশ কয়েকটি এক্সপ্রেস ও যাত্রীবাহী ট্রেনের যাত্রা বাতিল এবং কিছু ট্রেনের রুট পরিবর্তন করা হয়েছে। আটকে পড়া যাত্রীদের জন্য বিকল্প পরিবহন ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কারিগরি দল রাতভর রেললাইন পুনরুদ্ধার এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা মেরামতের জন্য কাজ করেছে।
এরই মধ্যে এই দুর্ঘটনা কারণ জানতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রেন লাইনের সিগন্যালিং ত্রুটির কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

ভারতের ছত্তিশগড়ের বিলাসপুরে যাত্রীবাহী ট্রেনের সঙ্গে একটি মালবাহী ট্রেনের সংঘর্ষে ১১ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ২০ যাত্রী।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার বিলাসপুর জেলার বিলাসপুর-কাটনি সেকশনের লাল খাদান এলাকার কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, যাত্রীবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন ও সামনের বগিগুলো দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।
সংঘর্ষের পরপরই রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ শুরু করে এবং আহতদের চিকিৎসায় সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তবে কী কারণে এই দুর্ঘটনা তা এখনও জানা যায়নি।
সংঘর্ষের ফলে ওভারহেড বৈদ্যুতিক তার এবং সিগন্যালিং ব্যবস্থার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে পুরো রুটে রেল চলাচল ব্যাহত হয়েছে। বেশ কয়েকটি এক্সপ্রেস ও যাত্রীবাহী ট্রেনের যাত্রা বাতিল এবং কিছু ট্রেনের রুট পরিবর্তন করা হয়েছে। আটকে পড়া যাত্রীদের জন্য বিকল্প পরিবহন ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কারিগরি দল রাতভর রেললাইন পুনরুদ্ধার এবং বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা মেরামতের জন্য কাজ করেছে।
এরই মধ্যে এই দুর্ঘটনা কারণ জানতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ট্রেন লাইনের সিগন্যালিং ত্রুটির কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।