চরচা প্রতিবেদক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজ আজ বুধবার বাদ জোহর আনুমানিক দুপুর ২টার দিকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, জানাজা আয়োজনে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, বুধবার জানাজার সময় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার বদলে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম প্রান্তে খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী কফিন রাখা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউজুড়ে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশের জাতীয় এই নেতাকে সর্বস্তরের জনগণ যাতে নির্বিঘ্নে সম্মান জানাতে পারেন এবং তার জানাজায় অংশ নিতে পারেন সেজন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় সকল দপ্তর।
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের চারপাশের সড়কগুলোতেও যেন জনসাধারণ অবস্থান করতে পারেন সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
জানাজার পর বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহীদ প্রেসিডেন্ট ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের পাশে খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমহিত করা হবে। এসময় বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল মনোনীত রাজনীতিবিদরা উপস্থিত থাকবেন।
দাফনকাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্নের জন্য সেখানে নির্ধারিত ব্যক্তিরা ছাড়া আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। দাফনকাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত শেরে-বাংলা নগরের জিয়া উদ্যানে জনসাধারণের চলাচল সীমিত করা হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজার নামাজ আজ বুধবার বাদ জোহর আনুমানিক দুপুর ২টার দিকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, জানাজা আয়োজনে যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, বুধবার জানাজার সময় জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজার বদলে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম প্রান্তে খালেদা জিয়ার মরদেহবাহী কফিন রাখা হবে। জাতীয় সংসদ ভবনের ভেতরের মাঠ, বাইরের অংশ এবং মানিক মিয়া অ্যাভিনিউজুড়ে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশের জাতীয় এই নেতাকে সর্বস্তরের জনগণ যাতে নির্বিঘ্নে সম্মান জানাতে পারেন এবং তার জানাজায় অংশ নিতে পারেন সেজন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে নিরাপত্তা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রীয় সকল দপ্তর।
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের চারপাশের সড়কগুলোতেও যেন জনসাধারণ অবস্থান করতে পারেন সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
জানাজার পর বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শহীদ প্রেসিডেন্ট ও বীর মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমানের পাশে খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমহিত করা হবে। এসময় বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল মনোনীত রাজনীতিবিদরা উপস্থিত থাকবেন।
দাফনকাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্নের জন্য সেখানে নির্ধারিত ব্যক্তিরা ছাড়া আর কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। দাফনকাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত শেরে-বাংলা নগরের জিয়া উদ্যানে জনসাধারণের চলাচল সীমিত করা হবে।

২০২৫ সালে বাংলাদেশের সামগ্রিক মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)। সংস্থাটি জানিয়েছে, বিদায়ী বছরে দেশের নাগরিকরা এক চরম ‘অনুমাননির্ভর’ ও নিরাপত্তাহীন জীবন অতিবাহিত করেছেন। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, রাজনৈতিক সহিংসতা, গণপিটুনি এবং মতপ্রকাশের স্বাধী