চরচা প্রতিবেদক

নরসিংদী সদরের হাজিরপুর এলাকায় মোবাইলে ফোন করে অফিস থেকে ডেকে নিয়ে এক ইনস্যুরেন্স কোম্পানির মাঠ পর্যায়ের কর্মচারীকে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। ধারালো অস্ত্রের আঘাত ও গুলিতে ওই ইনস্যুরেন্স কোম্পানির মাঠ পর্যায়ের কর্মচারী গুরুতর আহত হয়েছেন। তার নাম জাহিদুল ইসলাম (২৭)।
তিনি নরসিংদী সদরের হাজিরপুর বেঙ্গল এলাকার বাসিন্দা এবং মৃত কাসেম আলীর ছেলে। জাহিদুল ইসলাম সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে কর্মরত বলে তার স্বজনরা জানিয়েছেন। ঘটনাটি ঘটে রোববার বিকেলের দিকে, হাজিরপুর বেঙ্গল এলাকায় বাংলালিংক টাওয়ারের সামনে।
স্বজনদের ভাষ্যমতে, বিকেল চারটা থেকে পাঁচটার মধ্যে চার থেকে পাঁচজন অজ্ঞাত ব্যক্তি জাহিদুল ইসলামকে অফিস থেকে ‘কথা আছে’ বলে বাইরে ডেকে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পরই খবর আসে, দুর্বৃত্তরা তাকে ডান পায়ের হাঁটুতে গুলি করে এবং মাথার পেছনে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায়।
পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত আনুমানিক ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করেন।
আহত জাহিদুল ইসলামের বোন বৃষ্টি জানান, “আমার মা ও ভাই একই ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকরি করেন। পরিকল্পিতভাবে অফিস থেকে ডেকে নিয়ে আমার ভাইয়ের ওপর এই হামলা চালানো হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার অবস্থা এখনও সংকটাপন্ন।”
তিনি আরও জানান, মাত্র চার মাস আগে তার ভাইয়ের বিয়ে হয়েছিল। এ ঘটনায় নরসিংদী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, “নরসিংদী থেকে একজন গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে গুরুতর অবস্থায় ঢামেকে আনা হয়েছে। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে আইসিইউতে রেফার্ড করেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট নরসিংদী থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।”

নরসিংদী সদরের হাজিরপুর এলাকায় মোবাইলে ফোন করে অফিস থেকে ডেকে নিয়ে এক ইনস্যুরেন্স কোম্পানির মাঠ পর্যায়ের কর্মচারীকে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা। ধারালো অস্ত্রের আঘাত ও গুলিতে ওই ইনস্যুরেন্স কোম্পানির মাঠ পর্যায়ের কর্মচারী গুরুতর আহত হয়েছেন। তার নাম জাহিদুল ইসলাম (২৭)।
তিনি নরসিংদী সদরের হাজিরপুর বেঙ্গল এলাকার বাসিন্দা এবং মৃত কাসেম আলীর ছেলে। জাহিদুল ইসলাম সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে কর্মরত বলে তার স্বজনরা জানিয়েছেন। ঘটনাটি ঘটে রোববার বিকেলের দিকে, হাজিরপুর বেঙ্গল এলাকায় বাংলালিংক টাওয়ারের সামনে।
স্বজনদের ভাষ্যমতে, বিকেল চারটা থেকে পাঁচটার মধ্যে চার থেকে পাঁচজন অজ্ঞাত ব্যক্তি জাহিদুল ইসলামকে অফিস থেকে ‘কথা আছে’ বলে বাইরে ডেকে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পরই খবর আসে, দুর্বৃত্তরা তাকে ডান পায়ের হাঁটুতে গুলি করে এবং মাথার পেছনে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায়।
পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাত আনুমানিক ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করেন।
আহত জাহিদুল ইসলামের বোন বৃষ্টি জানান, “আমার মা ও ভাই একই ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকরি করেন। পরিকল্পিতভাবে অফিস থেকে ডেকে নিয়ে আমার ভাইয়ের ওপর এই হামলা চালানো হয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার অবস্থা এখনও সংকটাপন্ন।”
তিনি আরও জানান, মাত্র চার মাস আগে তার ভাইয়ের বিয়ে হয়েছিল। এ ঘটনায় নরসিংদী সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানান, “নরসিংদী থেকে একজন গুলিবিদ্ধ ব্যক্তিকে গুরুতর অবস্থায় ঢামেকে আনা হয়েছে। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে আইসিইউতে রেফার্ড করেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট নরসিংদী থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে।”