চরচা প্রতিবেদক

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার হতে পারবেন কিনা তা আগামীকাল রোববার জানা যাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ। তিনি জানান, এরইমধ্যে তারা দুজনে ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন।
আজ শনিবার দুপুরে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘আগামীকাল রোববার কমিশনে বিষয়টি উপস্থাপন করা হবে এবং কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি চূড়ান্ত হবে।’’
ইসি সচিব বলেন, “তারেক রহমান এবং তার মেয়ে জাইমা রহমান আজ ভোটার নিবন্ধন ফর্ম জমা দিয়ে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন। ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯-এর ১৫ ধারার অধীনে কমিশনের এখতিয়ার রয়েছে যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক বা ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিককে ভোটার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার।”
সচিব জানান, তারা (তারেক রহমান ও জাইমা রহমান) ঢাকা-১৭ আসনের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হবেন। “ফর্ম-২" পূরণ করে তারা ছবি তুলেছেন, বায়োমেট্রিক ও আইরিশ তথ্য দিয়েছেন এবং আবেদন করেছেন ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য।
এনআইডি নম্বর প্রাপ্তির প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “নিবন্ধন প্রক্রিয়া আজ সম্পন্ন হলেও, তথ্য আপলোড করে ফিঙ্গারপ্রিন্ট, সিগনেচার, ফেস ও আইরিশ মিলিয়ে যাচাই করতে কিছুটা সময় লাগে। যাচাই শেষে নিশ্চিত হলে তাদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। আশা করছি, আজকের মধ্যেই এটি সম্পন্ন হবে।”
ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে কমিশনের সিদ্ধান্ত কবে হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, “নিবন্ধন একটি চলমান প্রক্রিয়া। তবে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আগামীকাল (রোববার) কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।”
ইসি সচিব জানান, কমিশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় দুটি উপায়ে—একটি আনুষ্ঠানিক সভার মাধ্যমে, অন্যটি নথির মাধ্যমে। তিনি বলেন, “আমরা কমিশনে বিষয়টি উপস্থাপন করব। কমিশন যদি সভা করতে চান, করবেন। আর যদি নথির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে চান, সেটিও করবেন। এটি কমিশনের এখতিয়ার।”

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার হতে পারবেন কিনা তা আগামীকাল রোববার জানা যাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ। তিনি জানান, এরইমধ্যে তারা দুজনে ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন।
আজ শনিবার দুপুরে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।
আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘আগামীকাল রোববার কমিশনে বিষয়টি উপস্থাপন করা হবে এবং কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি চূড়ান্ত হবে।’’
ইসি সচিব বলেন, “তারেক রহমান এবং তার মেয়ে জাইমা রহমান আজ ভোটার নিবন্ধন ফর্ম জমা দিয়ে নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন। ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯-এর ১৫ ধারার অধীনে কমিশনের এখতিয়ার রয়েছে যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক বা ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিককে ভোটার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার।”
সচিব জানান, তারা (তারেক রহমান ও জাইমা রহমান) ঢাকা-১৭ আসনের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হবেন। “ফর্ম-২" পূরণ করে তারা ছবি তুলেছেন, বায়োমেট্রিক ও আইরিশ তথ্য দিয়েছেন এবং আবেদন করেছেন ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য।
এনআইডি নম্বর প্রাপ্তির প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “নিবন্ধন প্রক্রিয়া আজ সম্পন্ন হলেও, তথ্য আপলোড করে ফিঙ্গারপ্রিন্ট, সিগনেচার, ফেস ও আইরিশ মিলিয়ে যাচাই করতে কিছুটা সময় লাগে। যাচাই শেষে নিশ্চিত হলে তাদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। আশা করছি, আজকের মধ্যেই এটি সম্পন্ন হবে।”
ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে কমিশনের সিদ্ধান্ত কবে হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, “নিবন্ধন একটি চলমান প্রক্রিয়া। তবে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আগামীকাল (রোববার) কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।”
ইসি সচিব জানান, কমিশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় দুটি উপায়ে—একটি আনুষ্ঠানিক সভার মাধ্যমে, অন্যটি নথির মাধ্যমে। তিনি বলেন, “আমরা কমিশনে বিষয়টি উপস্থাপন করব। কমিশন যদি সভা করতে চান, করবেন। আর যদি নথির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে চান, সেটিও করবেন। এটি কমিশনের এখতিয়ার।”

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে জাইমা রহমান ভোটার হতে পারবেন কিনা তা আগামীকাল রোববার জানা যাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ। তিনি জানান, এরইমধ্যে তারা দুজনে ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন।