চরচা ডেস্ক

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি একটি শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেছেন, যেখানে মস্কোর দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পূর্বাঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা প্রত্যাহারের সম্ভাবনাও রাখা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, জেলেনস্কি তার ২০-দফা পরিকল্পনাকে যুদ্ধ শেষ করার প্রধান কাঠামো হিসেবে দেখছেন। এতে প্রস্তাব করা হয়েছে, রাশিয়া যদি আবার ইউক্রেনে আক্রমণ করে, তাহলে আমেরিকা, ন্যাটো ও ইউরোপীয় দেশগুলোর কাছ থেকে সমন্বিত সামরিক প্রতিক্রিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চয়তা পাবে ইউক্রেন। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চল দনবাসের প্রশ্নে জেলেনস্কি বলেন, সেখানে একটি “ফ্রি ইকোনমিক জোন” গঠনের পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
সাংবাদিকদের জেলেনস্কি জানান, ইউক্রেন ও আমেরিকার আলোচকরা একটি মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার পথ খুঁজছেন। এখন দুটি বিকল্প আছে- হয় যুদ্ধ চলবে, নয়তো সম্ভাব্য সব অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়ে কিছু একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই ২০ দফা পরিকল্পনাকে মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফের ২৮ দফার হালনাগাদ রূপ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা ক্রেমলিনের দাবির মতোই।
রাশিয়া জোর দিয়ে বলছে, শান্তি চুক্তির বিনিময়ে ইউক্রেনকে তার পূর্বাঞ্চলীয় দোনেৎস্ক অঞ্চলের এক-চতুর্থাংশ এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে হবে। বাকি অংশ ইতোমধ্যেই রাশিয়ার দখলে রয়েছে।
ভূখণ্ড সংক্রান্ত সংবেদনশীল বিষয়গুলো নেতৃত্ব পর্যায়ে সমাধান করতে হবে বলে উল্লেখ করে জেলেনস্কি জানান, প্রস্তাবটি ইউক্রেনকে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেবে এবং ৮ লাখ সদস্যের সামরিক শক্তি বজায় রাখার সুযোগ থাকবে।
জেলেনস্কির এই পরিকল্পনার অনেক অংশই বার্লিনে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক আলোচনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ, যেখানে মার্কিন আলোচক উইটকফ ও জ্যারেড কুশনার ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে আলোচনা মায়ামিতে স্থানান্তরিত হয়, যেখানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধিদল আলাদাভাবে রাশিয়ার দূত কিরিল দিমিত্রিয়েভ এবং তারপর ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি একটি শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেছেন, যেখানে মস্কোর দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে পূর্বাঞ্চল থেকে ইউক্রেনীয় সেনা প্রত্যাহারের সম্ভাবনাও রাখা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, জেলেনস্কি তার ২০-দফা পরিকল্পনাকে যুদ্ধ শেষ করার প্রধান কাঠামো হিসেবে দেখছেন। এতে প্রস্তাব করা হয়েছে, রাশিয়া যদি আবার ইউক্রেনে আক্রমণ করে, তাহলে আমেরিকা, ন্যাটো ও ইউরোপীয় দেশগুলোর কাছ থেকে সমন্বিত সামরিক প্রতিক্রিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চয়তা পাবে ইউক্রেন। ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চল দনবাসের প্রশ্নে জেলেনস্কি বলেন, সেখানে একটি “ফ্রি ইকোনমিক জোন” গঠনের পরিকল্পনা করেছেন তিনি।
সাংবাদিকদের জেলেনস্কি জানান, ইউক্রেন ও আমেরিকার আলোচকরা একটি মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার পথ খুঁজছেন। এখন দুটি বিকল্প আছে- হয় যুদ্ধ চলবে, নয়তো সম্ভাব্য সব অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়ে কিছু একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই ২০ দফা পরিকল্পনাকে মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফের ২৮ দফার হালনাগাদ রূপ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা ক্রেমলিনের দাবির মতোই।
রাশিয়া জোর দিয়ে বলছে, শান্তি চুক্তির বিনিময়ে ইউক্রেনকে তার পূর্বাঞ্চলীয় দোনেৎস্ক অঞ্চলের এক-চতুর্থাংশ এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে হবে। বাকি অংশ ইতোমধ্যেই রাশিয়ার দখলে রয়েছে।
ভূখণ্ড সংক্রান্ত সংবেদনশীল বিষয়গুলো নেতৃত্ব পর্যায়ে সমাধান করতে হবে বলে উল্লেখ করে জেলেনস্কি জানান, প্রস্তাবটি ইউক্রেনকে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেবে এবং ৮ লাখ সদস্যের সামরিক শক্তি বজায় রাখার সুযোগ থাকবে।
জেলেনস্কির এই পরিকল্পনার অনেক অংশই বার্লিনে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক আলোচনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ, যেখানে মার্কিন আলোচক উইটকফ ও জ্যারেড কুশনার ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। পরে আলোচনা মায়ামিতে স্থানান্তরিত হয়, যেখানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধিদল আলাদাভাবে রাশিয়ার দূত কিরিল দিমিত্রিয়েভ এবং তারপর ইউক্রেনীয় ও ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন।

অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশে অতিথিবৃন্দ নগদ লেনদেন ও কার্যক্রমের ক্ষেত্রে নির্ভুলতা, বিধিবিধান পরিপালন এবং সতর্কতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তারা কর্মকর্তাদের মূল্যবান দিকনির্দেশনা প্রদান করেন এবং আশা প্রকাশ করেন যে, এই প্রশিক্ষণ শাখাগুলোর সেবার মান বৃদ্ধি এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।