চরচা প্রতিবেদক

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বাংলা দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে একদল জনতা।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এসব হামলা চালানো হয়। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের একাধিক সাংবাদিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই হামলার ঘটনাটি বিভিন্ন গণমাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচারও করেছে।
দেখা গেছে, বিক্ষুব্ধরা প্রথম আলো'র ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে। সেখানে বিক্ষুব্ধ জনতা প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেয়। এক পর্যায়ে তারা ভবনটিতে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। চারতলা পর্যন্ত উঠে ভবনের সামনের কাচ ভাঙচুর করে ভেতরের জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দেওয়া হয়। এ সময় প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা ধরনের স্লোগান দিতে থাকে উপস্থিত একদল জনতা। ভবনের সামনে আগুনও জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
পরে একদল বিক্ষোভকারী ফার্মগেটে ডেইলি স্টার ভবনেও ভাঙচুর করে। প্রথমে ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরে ভবনটির দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় আগুন দেওয়া হয়।

রাত ১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
রাত দেড়টার দিকে ডেইলি স্টারের সিনিয়র রিপোর্টার জায়মা ইসলাম জানান, তারা ৩০ জন অফিসের ছাদের অবস্থান করছেন। কালো ধোঁয়ার কারণে তাদের শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে।
এদিকে শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পরপরই বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানীর নানা এলাকা।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বাংলা দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা চালিয়েছে একদল জনতা।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এসব হামলা চালানো হয়। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের একাধিক সাংবাদিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই হামলার ঘটনাটি বিভিন্ন গণমাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচারও করেছে।
দেখা গেছে, বিক্ষুব্ধরা প্রথম আলো'র ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে। সেখানে বিক্ষুব্ধ জনতা প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেয়। এক পর্যায়ে তারা ভবনটিতে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। চারতলা পর্যন্ত উঠে ভবনের সামনের কাচ ভাঙচুর করে ভেতরের জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দেওয়া হয়। এ সময় প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা ধরনের স্লোগান দিতে থাকে উপস্থিত একদল জনতা। ভবনের সামনে আগুনও জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
পরে একদল বিক্ষোভকারী ফার্মগেটে ডেইলি স্টার ভবনেও ভাঙচুর করে। প্রথমে ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরে ভবনটির দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় আগুন দেওয়া হয়।

রাত ১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট।
রাত দেড়টার দিকে ডেইলি স্টারের সিনিয়র রিপোর্টার জায়মা ইসলাম জানান, তারা ৩০ জন অফিসের ছাদের অবস্থান করছেন। কালো ধোঁয়ার কারণে তাদের শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে।
এদিকে শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর সংবাদ পাওয়ার পরপরই বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানীর নানা এলাকা।