চরচা প্রতিবেদক

ভোটের প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ নিয়ে অনড় অবস্থান থেকে সরে এসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শাপলা কলি চেয়ে এবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) চিঠি দিয়েছে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের এই দলটি।
রোববার বিকেলে নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানান দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
সিইসি এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে নাসীরুদ্দীনের সঙ্গে আরও দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, “আমরা আজকে আমাদের পছন্দের তালিকা প্রথমে রেখেছি শাপলা, দ্বিতীয়তে রেখেছি হলো সাদা শাপলা, তৃতীয় রেখেছি শাপলা কলি। যদি কোন অন্য দল আবার এটার জন্য আবেদন করে তাহলে শাপলা কলি নিয়ে একটা সিমিলারিটি তৈরি হবে, সেজন্য আমরা এটা আবেদনের মধ্যে আজকে দিয়ে রেখেছি।”
শাপলা কলি প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, "দেশবাসীর মধ্যে আমরা শাপলায় নিয়ে কিছু পজিটিভ সাড়া পেয়েছি। শাপলা আরো এক ধাপ এগিয়ে হলো শাপলা কলি, অর্থাৎ শাপলাও আছে আবার কলিও আছে। আমরা যতটুক চিন্তা করেছি তারা নির্বাচন কমিশন এক ধাপ বাড়িয়ে চিন্তা করে এখানে শাপলা কলি অন্তর্ভুক্তি করেছে। আমরা এটা পজিটিভলি নিয়েছি। তাদেরকে আমরা আহবান জানিয়েছি দ্রুত এনসিপির নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে, আমরা যাতে মাঠে প্রতীক নিয়ে যেতে পারি। ইনশাআল্লাহ আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ এবং শাপলা কলির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।”
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সমনে রেখে এনসিপিসহ দুটি দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি।
এর মধ্যে তফসিলে থাকা ৫০টি প্রতীকের মধ্যে থেকে মার্কা বেছে নিতে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত এনসিপিকে সময় বেঁধে দেয় ইসি।
নির্ধারিত সময়ে প্রতীক বেছে না নিয়ে বিধি সংশোধন করে শাপলা প্রতীকের দাবি তোলে এনসিপি। ইসির তরফে বরাবরই বলা হচ্ছিল, প্রতীক তালিকায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয়।
এনসিপি নেতারা বলেন, তারা শাপলা প্রতীক না পেলে নিবন্ধন নেবে না। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তারা।
গত বৃহস্পতিবার প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করে ইসি।

ভোটের প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ নিয়ে অনড় অবস্থান থেকে সরে এসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শাপলা কলি চেয়ে এবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) চিঠি দিয়েছে গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের এই দলটি।
রোববার বিকেলে নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানান দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
সিইসি এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে নাসীরুদ্দীনের সঙ্গে আরও দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ ও যুগ্ম সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম মুসা।
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, “আমরা আজকে আমাদের পছন্দের তালিকা প্রথমে রেখেছি শাপলা, দ্বিতীয়তে রেখেছি হলো সাদা শাপলা, তৃতীয় রেখেছি শাপলা কলি। যদি কোন অন্য দল আবার এটার জন্য আবেদন করে তাহলে শাপলা কলি নিয়ে একটা সিমিলারিটি তৈরি হবে, সেজন্য আমরা এটা আবেদনের মধ্যে আজকে দিয়ে রেখেছি।”
শাপলা কলি প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, "দেশবাসীর মধ্যে আমরা শাপলায় নিয়ে কিছু পজিটিভ সাড়া পেয়েছি। শাপলা আরো এক ধাপ এগিয়ে হলো শাপলা কলি, অর্থাৎ শাপলাও আছে আবার কলিও আছে। আমরা যতটুক চিন্তা করেছি তারা নির্বাচন কমিশন এক ধাপ বাড়িয়ে চিন্তা করে এখানে শাপলা কলি অন্তর্ভুক্তি করেছে। আমরা এটা পজিটিভলি নিয়েছি। তাদেরকে আমরা আহবান জানিয়েছি দ্রুত এনসিপির নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে, আমরা যাতে মাঠে প্রতীক নিয়ে যেতে পারি। ইনশাআল্লাহ আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ এবং শাপলা কলির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।”
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সমনে রেখে এনসিপিসহ দুটি দলকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি।
এর মধ্যে তফসিলে থাকা ৫০টি প্রতীকের মধ্যে থেকে মার্কা বেছে নিতে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত এনসিপিকে সময় বেঁধে দেয় ইসি।
নির্ধারিত সময়ে প্রতীক বেছে না নিয়ে বিধি সংশোধন করে শাপলা প্রতীকের দাবি তোলে এনসিপি। ইসির তরফে বরাবরই বলা হচ্ছিল, প্রতীক তালিকায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয়।
এনসিপি নেতারা বলেন, তারা শাপলা প্রতীক না পেলে নিবন্ধন নেবে না। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তারা।
গত বৃহস্পতিবার প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করে ইসি।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।