চরচা ডেস্ক

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস (বিবিএস) এবং ইউনেসেফের সম্মিলিত এক জরিপে জানানো হয়েছে, ২০১৯ সালের পরে ১২ লাখের বেশি শিশু শ্রমের ঝুঁকিতে রয়েছে। মাল্টিপল ইন্ডিকেটর ক্লাস্টার সার্ভের (মিকস ২০২৫) জরিপে এ তথ্য উঠে আসে।
জরিপে ৬৩ হাজার পরিবারের ওপর পর্যলোচনা চালানো হয়। ১৭২টি মানদন্ড এবং ২৭টি এসডিজি সূচকের ওপর কাজ করা হয়। শিশু স্বাস্থ্যের অবস্থা, পুষ্টি এবং সুরক্ষাসহ বিভিন্ন মানদন্ডের ভিত্তিতে এ জরিপ করা হয়।
নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের মধ্যে ৩৮% এবং প্রায় ৮% গর্ভবতী নারীর রক্তে সীসার মাত্রা নিরাপদ সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
প্রতিবেদনে অপুষ্টির হার বেড়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়। ২০২৫ সালে অপুষ্টির হার ১২.৯% হয়েছে। মাতৃকালীন রক্ত স্বলপতা ৫২.৮%-এ বেশি রয়েছে।
৫-১৭ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে ৯.২% শিশু শ্রমে জড়িত থাকার কথা বলা হয় প্রতিবেদনে, যা ২০১৯ সালের ৬.৮% থেকে বেশি। এর ফলে অতিরিক্ত ১২ লাখ শিশু শ্রমের ঝুঁকিতে রয়েছে। সহিংসতার সমীক্ষায় ৮৬% শিশু কোনো না কোনো ধরনের হিংসাত্মক আক্রমণের শিকার হয়েছে বলে জানানো হয়।

বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস (বিবিএস) এবং ইউনেসেফের সম্মিলিত এক জরিপে জানানো হয়েছে, ২০১৯ সালের পরে ১২ লাখের বেশি শিশু শ্রমের ঝুঁকিতে রয়েছে। মাল্টিপল ইন্ডিকেটর ক্লাস্টার সার্ভের (মিকস ২০২৫) জরিপে এ তথ্য উঠে আসে।
জরিপে ৬৩ হাজার পরিবারের ওপর পর্যলোচনা চালানো হয়। ১৭২টি মানদন্ড এবং ২৭টি এসডিজি সূচকের ওপর কাজ করা হয়। শিশু স্বাস্থ্যের অবস্থা, পুষ্টি এবং সুরক্ষাসহ বিভিন্ন মানদন্ডের ভিত্তিতে এ জরিপ করা হয়।
নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের মধ্যে ৩৮% এবং প্রায় ৮% গর্ভবতী নারীর রক্তে সীসার মাত্রা নিরাপদ সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
প্রতিবেদনে অপুষ্টির হার বেড়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়। ২০২৫ সালে অপুষ্টির হার ১২.৯% হয়েছে। মাতৃকালীন রক্ত স্বলপতা ৫২.৮%-এ বেশি রয়েছে।
৫-১৭ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে ৯.২% শিশু শ্রমে জড়িত থাকার কথা বলা হয় প্রতিবেদনে, যা ২০১৯ সালের ৬.৮% থেকে বেশি। এর ফলে অতিরিক্ত ১২ লাখ শিশু শ্রমের ঝুঁকিতে রয়েছে। সহিংসতার সমীক্ষায় ৮৬% শিশু কোনো না কোনো ধরনের হিংসাত্মক আক্রমণের শিকার হয়েছে বলে জানানো হয়।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।