চরচা প্রতিবেদক

জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বাধীন আট দলের জোটের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। এই জোটে থাকছে কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিও (এলডিপি)।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ রোববার বিকেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, “ন্যায় ও ইনসাফের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় জামায়াতের নেতৃত্বে ৮ দলের সঙ্গে নতুন দুই দল এনসিপি ও এলডিপি নির্বাচনে জোটভুক্ত হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “আলাপ–আলোচনার মাধ্যমেই বিভিন্ন আসনে সমঝোতা হয়েছে।”
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে জামায়াতের সঙ্গে কয়েকটি ধর্মভিত্তিক দলের সমঝোতা আগেই হয়েছিল। সেই জোটে শুরুতে খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, নেজামে ইসলাম পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) নির্বাচনে আসন সমঝোতা নিয়ে আলোচনা শুরু করে। পরে যোগ দেয় বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি। এই জোট বিভিন্ন ইস্যুতে মাঠে অভিন্ন কর্মসূচিও দিয়ে এসেছে।
নতুন করে এই জোটে যোগ দিল এনসিপি ও এলডিপি। জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির নির্বাচনী সমঝোতা যথেষ্ট চমকই। জামায়াতের সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়া নিয়ে এরই মধ্যে এনসিপিতে বিভক্তি দেখা দিয়েছে। দলের কিছু নারী নেত্রী এর বিরোধিতাও করেছেন। এরই মধ্যে দল থেকে পদত্যাগ করেছেন তাসনীম জারা ও তাজনূভা জাবিন। দলের ৩০ নেতা এর বিরোধিতা করে শীর্ষ নেতৃত্বকে চিঠিও লিখেছেন।
এলডিপি নির্বাচনী সমঝোতার আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিল বিএনপির সঙ্গেই। আসন বন্টন নিয়ে ঐকমত্য না হওয়ায় বিএনপির সঙ্গে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ। দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ এরই মধ্যে দল ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত অলি আহমেদ জামায়াতের সঙ্গেই নির্বাচনী সমঝোতা করতে যাচ্ছেন।

জামায়াতে ইসলামীর নেতৃত্বাধীন আট দলের জোটের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। এই জোটে থাকছে কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিও (এলডিপি)।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আজ রোববার বিকেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, “ন্যায় ও ইনসাফের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় জামায়াতের নেতৃত্বে ৮ দলের সঙ্গে নতুন দুই দল এনসিপি ও এলডিপি নির্বাচনে জোটভুক্ত হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “আলাপ–আলোচনার মাধ্যমেই বিভিন্ন আসনে সমঝোতা হয়েছে।”
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে জামায়াতের সঙ্গে কয়েকটি ধর্মভিত্তিক দলের সমঝোতা আগেই হয়েছিল। সেই জোটে শুরুতে খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, নেজামে ইসলাম পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) নির্বাচনে আসন সমঝোতা নিয়ে আলোচনা শুরু করে। পরে যোগ দেয় বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি। এই জোট বিভিন্ন ইস্যুতে মাঠে অভিন্ন কর্মসূচিও দিয়ে এসেছে।
নতুন করে এই জোটে যোগ দিল এনসিপি ও এলডিপি। জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির নির্বাচনী সমঝোতা যথেষ্ট চমকই। জামায়াতের সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়া নিয়ে এরই মধ্যে এনসিপিতে বিভক্তি দেখা দিয়েছে। দলের কিছু নারী নেত্রী এর বিরোধিতাও করেছেন। এরই মধ্যে দল থেকে পদত্যাগ করেছেন তাসনীম জারা ও তাজনূভা জাবিন। দলের ৩০ নেতা এর বিরোধিতা করে শীর্ষ নেতৃত্বকে চিঠিও লিখেছেন।
এলডিপি নির্বাচনী সমঝোতার আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিল বিএনপির সঙ্গেই। আসন বন্টন নিয়ে ঐকমত্য না হওয়ায় বিএনপির সঙ্গে না যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ। দলের মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ এরই মধ্যে দল ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত অলি আহমেদ জামায়াতের সঙ্গেই নির্বাচনী সমঝোতা করতে যাচ্ছেন।