চরচা ডেস্ক

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপির) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় তিনি স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে যাত্রা করেন।
এর আগে বুধবার বাংলাদেশ সময় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৫ মিনিটে সপরিবারে লন্ডনের নিজ বাসা ত্যাগ করেন তারেক রহমান। রাত ১০টা ১৮ মিনিটে তিনি লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান এবং প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন।
সব ঠিক থাকলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে বহনকারী উড়োজাহাজটি আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে। অবতরণের পরপরই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিরাপত্তা ও প্রটোকল ব্যবস্থাপনা কার্যকর করা হবে। এসময় বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরের বাইরে অপেক্ষায় থাকবেন।
ঢাকায় অবতরণের আগে উড়োজাহাজটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক ঘণ্টা যাত্রা বিরতি করবে।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারেক রহমানের প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার হলো সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার মা খালেদা জিয়াকে দেখতে যাওয়া। তবে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে, জনগণের প্রত্যাশার প্রতি সম্মান জানিয়ে, যাত্রাপথের মাঝামাঝি রাজধানীর ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফিট) এলাকায় দলের পক্ষ থেকে তৈরি করা সংক্ষিপ্ত গণ-অভ্যর্থনা মঞ্চে তিনি অতিসংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য দেশবাসীর উদ্দেশ্যে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করবেন। সেখান থেকে হাসপাতালে গিয়ে কিছু সময় মায়ের পাশে থাকবেন। এরপর গুলশানের বাসায় উঠবেন।
এদিকে, দীর্ঘদিন পর তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঘিরে দেশজুড়ে রাজনৈতিক অঙ্গন, নেতা-কর্মী, সমর্থক এবং সর্বসাধারণের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ, কৌতূহল ও আবেগের সঞ্চার হয়েছে।
আলোচিত ১/১১ সরকারের সময় ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেপ্তার হন তারেক রহমান। রিমান্ডে থাকাকালীন তার ওপর চালানো হয় শারীরিক নির্যাতন। এতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্ত হন। ১৮ মাস কারাভোগের পরে লন্ডনে যান চিকিৎসার জন্য। এরপর থেকে তিনি আর দেশে ফেরেননি।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপির) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় তিনি স্ত্রী জোবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে যাত্রা করেন।
এর আগে বুধবার বাংলাদেশ সময় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৫ মিনিটে সপরিবারে লন্ডনের নিজ বাসা ত্যাগ করেন তারেক রহমান। রাত ১০টা ১৮ মিনিটে তিনি লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান এবং প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন।
সব ঠিক থাকলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে বহনকারী উড়োজাহাজটি আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে। অবতরণের পরপরই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিরাপত্তা ও প্রটোকল ব্যবস্থাপনা কার্যকর করা হবে। এসময় বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মীরা বিমানবন্দরের বাইরে অপেক্ষায় থাকবেন।
ঢাকায় অবতরণের আগে উড়োজাহাজটি সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক ঘণ্টা যাত্রা বিরতি করবে।
বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারেক রহমানের প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার হলো সরাসরি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার মা খালেদা জিয়াকে দেখতে যাওয়া। তবে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে, জনগণের প্রত্যাশার প্রতি সম্মান জানিয়ে, যাত্রাপথের মাঝামাঝি রাজধানীর ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’ (৩০০ ফিট) এলাকায় দলের পক্ষ থেকে তৈরি করা সংক্ষিপ্ত গণ-অভ্যর্থনা মঞ্চে তিনি অতিসংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য দেশবাসীর উদ্দেশ্যে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করবেন। সেখান থেকে হাসপাতালে গিয়ে কিছু সময় মায়ের পাশে থাকবেন। এরপর গুলশানের বাসায় উঠবেন।
এদিকে, দীর্ঘদিন পর তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঘিরে দেশজুড়ে রাজনৈতিক অঙ্গন, নেতা-কর্মী, সমর্থক এবং সর্বসাধারণের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ, কৌতূহল ও আবেগের সঞ্চার হয়েছে।
আলোচিত ১/১১ সরকারের সময় ২০০৭ সালের ৭ মার্চ গ্রেপ্তার হন তারেক রহমান। রিমান্ডে থাকাকালীন তার ওপর চালানো হয় শারীরিক নির্যাতন। এতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্ত হন। ১৮ মাস কারাভোগের পরে লন্ডনে যান চিকিৎসার জন্য। এরপর থেকে তিনি আর দেশে ফেরেননি।