চরচা প্রতিবেদক

বরিশালের বাবুগঞ্জে লাঞ্ছিত হওয়ার বিষয়ে মুখ খুলেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি জানান, জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে তিনি ধৈর্য ধরে আছেন।
আজ সোমবার দুপুরে বরিশালের রিপোর্টার্স ইউনিটতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ফুয়াদ। গতকাল রোববার বাবুগঞ্জ উপজেলায় ফুয়াদকে হেনস্তা করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনটি করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ফুয়াদ বলেন, ‘‘খুনি, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী কোনো দলের নেতা হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের আচরণ আওয়ামী লীগের সময় যেমন দেখেছি, বর্তমানে বিএনপির এক অংশের আচারণও সেরকম।’’
ফুয়াদের দাবি, ‘‘আমি একটা উন্নয়নকাজের সহযোগী চাইলাম, সেটাকে কেন্দ্র করে আমাকে হেনস্তা করা হয়েছে। আমরা সবার নাম জানি, সবাইকে চিনি, তাদেরকে বের করে দলীয় শৃঙ্খলার ভেতর আনবেন।’’
ফুয়াদ বলেন, ‘‘গতকালের ঘটনার সময় প্রশাসনের সকলে ছিল কিন্তু তারা কিছুই করে নাই, বরং নিশ্চুপ ছিল। গতকালের ঘটনায় বাবুগঞ্জের প্রশাসনের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তবে এখানে ভালো নির্বাচন সম্ভব না। জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে আমি ধৈর্য ধরেছি, কারণ আমরা বাংলাদেশকে বদলে দিতে চাই। আমরা সম্মান ও মর্যাদার রাজনীতি চাই। কোন রকমের গুণ্ডাপাণ্ডার রাজনীতি আমরা চাই না।’’

বরিশালের বাবুগঞ্জে লাঞ্ছিত হওয়ার বিষয়ে মুখ খুলেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি জানান, জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে তিনি ধৈর্য ধরে আছেন।
আজ সোমবার দুপুরে বরিশালের রিপোর্টার্স ইউনিটতে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ফুয়াদ। গতকাল রোববার বাবুগঞ্জ উপজেলায় ফুয়াদকে হেনস্তা করার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনটি করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ফুয়াদ বলেন, ‘‘খুনি, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী কোনো দলের নেতা হতে পারে না। রাজনৈতিক দলের আচরণ আওয়ামী লীগের সময় যেমন দেখেছি, বর্তমানে বিএনপির এক অংশের আচারণও সেরকম।’’
ফুয়াদের দাবি, ‘‘আমি একটা উন্নয়নকাজের সহযোগী চাইলাম, সেটাকে কেন্দ্র করে আমাকে হেনস্তা করা হয়েছে। আমরা সবার নাম জানি, সবাইকে চিনি, তাদেরকে বের করে দলীয় শৃঙ্খলার ভেতর আনবেন।’’
ফুয়াদ বলেন, ‘‘গতকালের ঘটনার সময় প্রশাসনের সকলে ছিল কিন্তু তারা কিছুই করে নাই, বরং নিশ্চুপ ছিল। গতকালের ঘটনায় বাবুগঞ্জের প্রশাসনের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা না নেওয়া হয় তবে এখানে ভালো নির্বাচন সম্ভব না। জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে আমি ধৈর্য ধরেছি, কারণ আমরা বাংলাদেশকে বদলে দিতে চাই। আমরা সম্মান ও মর্যাদার রাজনীতি চাই। কোন রকমের গুণ্ডাপাণ্ডার রাজনীতি আমরা চাই না।’’