চরচা প্রতিবেদক

প্রায় ১৮ বছর পর দেশে ফিরে পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে লাখো মানুষের সমাবেশ মঞ্চে দাঁড়িয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্মরণ করলেন মার্টিন লুথার কিংয়ের অমর বাণী। সেই সুরে সুর মিলিয়ে বললেন, ‘‘আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান’’। তবে, বক্তব্য শেষ করে মঞ্চ ত্যাগের আগে ফের তিনি মাইকে এসে বলেন, ‘‘উই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান, উই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান।’’
আজ বৃহস্পতিবার দেশের মাটিতে পা রাখার পর বিকেলে ৩টা ৫০ মিনিটে সংবর্ধনাস্থলে বক্তব্য শুরু করেন তিনি। জনমানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে এ সময় তারেক বলেছেন, এদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক। এজন্য দেশের সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।
তারেক রহমান বলেন, ‘‘প্রিয় ভাই বোনেরা, মার্টিন লুথার কিংয়ের নাম শুনেছেন না আপনারা? তার একটি বিখ্যাত ডায়ালগ আছে–“আই হ্যাভ আ ড্রিম।” আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আপনাদের সবার সামনে দাঁড়িয়ে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসেবে আপনাদের সামনে আমি বলতে চাই, “আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান, ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।”
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘‘আজ এ পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের উন্নয়নের জন্য, দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য যদি সেই প্ল্যান, সেই পরিকল্পনা, সেই কার্যক্রমকে বাস্তবায়ন করতে হয়, প্রিয় ভাই-বোনেরা এ জনসমুদ্রে যত মানুষ উপস্থিত আছেন, সারা বাংলাদেশে গণতন্ত্রের শক্তি যত মানুষ উপস্থিত আছেন, প্রতিটি মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে।”
এর আগে, লাখো নেতাকর্মীর প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে, জনস্রোত ঠেলে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়েতে (৩০০ ফিট) নির্মিত মঞ্চে পৌঁছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন জীবনের ইতি টেনে বৃহস্পতিবার দেশের মাটিতে পা রাখার পর দুপুর ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে গিয়ে পৌঁছান। এসময় স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা, নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাসে তৈরি হয় এক আবেগঘন মুহূর্ত।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লাল-সবুজ রঙের একটি বাসে করে সংবর্ধনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। তার সঙ্গে বাসে ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ তাকে স্বাগত জানাতে সমবেত হন।
তারেক রহমানকে বহনকারী বাসটি সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছানোর সঙ্গেসঙ্গেই উপস্থিত জনতার মধ্যে বাঁধভাঙা উল্লাস ছড়িয়ে পড়ে। ‘বীরের বেশে, তারেক রহমান আসছে ফিরে বাংলাদেশে’সহ বিভিন্ন স্লোগানে তাকে বরণ করে নেন দলের নেতাকর্মীরা।

প্রায় ১৮ বছর পর দেশে ফিরে পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে লাখো মানুষের সমাবেশ মঞ্চে দাঁড়িয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্মরণ করলেন মার্টিন লুথার কিংয়ের অমর বাণী। সেই সুরে সুর মিলিয়ে বললেন, ‘‘আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান’’। তবে, বক্তব্য শেষ করে মঞ্চ ত্যাগের আগে ফের তিনি মাইকে এসে বলেন, ‘‘উই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান, উই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান।’’
আজ বৃহস্পতিবার দেশের মাটিতে পা রাখার পর বিকেলে ৩টা ৫০ মিনিটে সংবর্ধনাস্থলে বক্তব্য শুরু করেন তিনি। জনমানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে এ সময় তারেক বলেছেন, এদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হোক। এজন্য দেশের সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।
তারেক রহমান বলেন, ‘‘প্রিয় ভাই বোনেরা, মার্টিন লুথার কিংয়ের নাম শুনেছেন না আপনারা? তার একটি বিখ্যাত ডায়ালগ আছে–“আই হ্যাভ আ ড্রিম।” আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আপনাদের সবার সামনে দাঁড়িয়ে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসেবে আপনাদের সামনে আমি বলতে চাই, “আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান, ফর দ্য পিপল অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।”
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘‘আজ এ পরিকল্পনা দেশের মানুষের স্বার্থে, দেশের উন্নয়নের জন্য, দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য যদি সেই প্ল্যান, সেই পরিকল্পনা, সেই কার্যক্রমকে বাস্তবায়ন করতে হয়, প্রিয় ভাই-বোনেরা এ জনসমুদ্রে যত মানুষ উপস্থিত আছেন, সারা বাংলাদেশে গণতন্ত্রের শক্তি যত মানুষ উপস্থিত আছেন, প্রতিটি মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে।”
এর আগে, লাখো নেতাকর্মীর প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে, জনস্রোত ঠেলে রাজধানীর পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়েতে (৩০০ ফিট) নির্মিত মঞ্চে পৌঁছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন জীবনের ইতি টেনে বৃহস্পতিবার দেশের মাটিতে পা রাখার পর দুপুর ৩টা ৫০ মিনিটে তিনি মঞ্চে গিয়ে পৌঁছান। এসময় স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা, নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাসে তৈরি হয় এক আবেগঘন মুহূর্ত।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লাল-সবুজ রঙের একটি বাসে করে সংবর্ধনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। তার সঙ্গে বাসে ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ তাকে স্বাগত জানাতে সমবেত হন।
তারেক রহমানকে বহনকারী বাসটি সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছানোর সঙ্গেসঙ্গেই উপস্থিত জনতার মধ্যে বাঁধভাঙা উল্লাস ছড়িয়ে পড়ে। ‘বীরের বেশে, তারেক রহমান আসছে ফিরে বাংলাদেশে’সহ বিভিন্ন স্লোগানে তাকে বরণ করে নেন দলের নেতাকর্মীরা।