চরচা ডেস্ক

আমেরিকার রোড আইল্যান্ডের ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা চলাকালীন বন্দুকধারীর গুলিতে দুজন নিহত ও ৮ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
স্থানীয় সময় শনিবার বিকেল ৪টা ৫ মিনিটের দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন রোড আইল্যান্ডের মেয়র ব্রেট স্মাইলি। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বারুস অ্যান্ড হলি ইঞ্জিনিয়ারিং ভবনের কাছাকাছি ঘটে, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল স্কুল ও পদার্থবিদ্যা বিভাগ অবস্থিত।
কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হামলকারীকে এখনো ধরা যায়নি। সন্দেহভাজন হামলকারী কালো কাপড় পরা ছিলেন এবং পায়ে হেঁটে তিনি ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন। সেখানে কোনো ধরনের অস্ত্র পাওয়া যায়নি বলে জানান মেয়র ব্রেট স্মাইলি।
তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “বিকাল ৪টা ৫ মিনিটের দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হামলার ব্যাপারে জানতে পারে। তখন জরুরি নম্বর ৯১১ থেকে ফোন আসে। আমি নিশ্চিত করতে পারছি ২ জন মারা গেছেন এবং ৮ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।” হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। ভুক্তভোগীদের পরিচয় প্রকাশ করেননি মেয়র স্মাইলি। তিনি বলেছেন, এ ঘটনায় এখনো তদন্ত এখনো চলমান।
শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভুলবশত জানিয়েছিল, একজন সন্দেহভাজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। পরে তারা দ্রুত সেটি প্রত্যাহার করে জানায়, পুলিশ এখনো সন্দেহভাজন বা সন্দেহভাজনদের সন্ধানে রয়েছে।
এছাড়া প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও প্রথমে বন্দুকধারীকে আটকের তথ্য জানিয়ে পরে বক্তব্য প্রত্যাহার করে নেন।

আমেরিকার রোড আইল্যান্ডের ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা চলাকালীন বন্দুকধারীর গুলিতে দুজন নিহত ও ৮ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
স্থানীয় সময় শনিবার বিকেল ৪টা ৫ মিনিটের দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন রোড আইল্যান্ডের মেয়র ব্রেট স্মাইলি। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বারুস অ্যান্ড হলি ইঞ্জিনিয়ারিং ভবনের কাছাকাছি ঘটে, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল স্কুল ও পদার্থবিদ্যা বিভাগ অবস্থিত।
কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত হামলকারীকে এখনো ধরা যায়নি। সন্দেহভাজন হামলকারী কালো কাপড় পরা ছিলেন এবং পায়ে হেঁটে তিনি ঘটনাস্থল ত্যাগ করেছেন। সেখানে কোনো ধরনের অস্ত্র পাওয়া যায়নি বলে জানান মেয়র ব্রেট স্মাইলি।
তিনি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “বিকাল ৪টা ৫ মিনিটের দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হামলার ব্যাপারে জানতে পারে। তখন জরুরি নম্বর ৯১১ থেকে ফোন আসে। আমি নিশ্চিত করতে পারছি ২ জন মারা গেছেন এবং ৮ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।” হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। ভুক্তভোগীদের পরিচয় প্রকাশ করেননি মেয়র স্মাইলি। তিনি বলেছেন, এ ঘটনায় এখনো তদন্ত এখনো চলমান।
শুরুতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভুলবশত জানিয়েছিল, একজন সন্দেহভাজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। পরে তারা দ্রুত সেটি প্রত্যাহার করে জানায়, পুলিশ এখনো সন্দেহভাজন বা সন্দেহভাজনদের সন্ধানে রয়েছে।
এছাড়া প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও প্রথমে বন্দুকধারীকে আটকের তথ্য জানিয়ে পরে বক্তব্য প্রত্যাহার করে নেন।