চরচা প্রতিবেদক

সাভারের আশুলিয়ায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, ভিডিও ধারণ ও ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া একই বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষার্থীর মধ্যে তিনজনকে রিমান্ডে দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাজুল ইসলাম সোহাগের আদালত এই আদেশ দেন।
অভিযুক্তদের মধ্যে দুজনকে তিন দিন করে রিমান্ড দেওয়া হয়েছে। আরেক আসামিকে দুদিনের রিমান্ড দেওয়া হয়েছে।
অন্য আসামির রিমান্ড শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন ধার্য করা হয়েছে। এর আগে বুধবার আশুলিয়ার ফুলেরটেক মেস থেকে আসামিদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মেহেদী হাসান বলেন, “গত ৭ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে পিকনিকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ওই ছাত্রীকে তার সহপাঠীরা আশুলিয়ার ফুলেরটেক এলাকায় নিয়ে যান। সেখানে কোমল পানীয়র সঙ্গে চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে তাকে অচেতন করে ফেলা হয়। বিকেল ৫টার দিকে জ্ঞান ফিরলে ভুক্তভোগী বুঝতে পারেন তার সাথে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়েছে।”
আইনজীবী আরও বলেন, “ধর্ষণের শিকার ছাত্রী বিশ্ববিদ্যলয়ের প্রশাসনের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ দিলে সেখানে ভুক্তভোগী হয়রানির শিকার হন। পরে আশুলিয়া থানায় মামলা করলে আশুলিয়া থানা তাদের ৭ ঘণ্টার মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে।”
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার পরিদর্শক সফিকুল ইসলাম সুমন প্রত্যেক আসামির সাত দিন করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত এক আসামির রিমান্ড শুনানি পিছিয়ে রোববার ধার্য করেন এবং বাকি তিনজনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মেহেদী হাসান বলেন, “ভুক্তভোগী চিৎকার শুরু করলে আসামিরা ধারণ করা আপত্তিকর ভিডিও ও ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া এবং অ্যাসিড দিয়ে মুখ ঝলসে দেওয়ার হুমকি দেন। পরে তাকে আবার ভিডিও দেখিয়ে বাজে প্রস্তাব দিলে তিনি মামলা করেন। এই ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে তারা একাধিক ধাপে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে মোট ৯৬ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।”
আসামী পক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ডের বিরোধিতা করে জামিন আবেদন করেন।

সাভারের আশুলিয়ায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, ভিডিও ধারণ ও ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া একই বিশ্ববিদ্যালয়ের চার শিক্ষার্থীর মধ্যে তিনজনকে রিমান্ডে দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাজুল ইসলাম সোহাগের আদালত এই আদেশ দেন।
অভিযুক্তদের মধ্যে দুজনকে তিন দিন করে রিমান্ড দেওয়া হয়েছে। আরেক আসামিকে দুদিনের রিমান্ড দেওয়া হয়েছে।
অন্য আসামির রিমান্ড শুনানির জন্য আগামী রোববার দিন ধার্য করা হয়েছে। এর আগে বুধবার আশুলিয়ার ফুলেরটেক মেস থেকে আসামিদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মেহেদী হাসান বলেন, “গত ৭ এপ্রিল বেলা ১১টার দিকে পিকনিকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ওই ছাত্রীকে তার সহপাঠীরা আশুলিয়ার ফুলেরটেক এলাকায় নিয়ে যান। সেখানে কোমল পানীয়র সঙ্গে চেতনানাশক ওষুধ মিশিয়ে তাকে অচেতন করে ফেলা হয়। বিকেল ৫টার দিকে জ্ঞান ফিরলে ভুক্তভোগী বুঝতে পারেন তার সাথে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়েছে।”
আইনজীবী আরও বলেন, “ধর্ষণের শিকার ছাত্রী বিশ্ববিদ্যলয়ের প্রশাসনের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ দিলে সেখানে ভুক্তভোগী হয়রানির শিকার হন। পরে আশুলিয়া থানায় মামলা করলে আশুলিয়া থানা তাদের ৭ ঘণ্টার মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে।”
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার পরিদর্শক সফিকুল ইসলাম সুমন প্রত্যেক আসামির সাত দিন করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত এক আসামির রিমান্ড শুনানি পিছিয়ে রোববার ধার্য করেন এবং বাকি তিনজনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মেহেদী হাসান বলেন, “ভুক্তভোগী চিৎকার শুরু করলে আসামিরা ধারণ করা আপত্তিকর ভিডিও ও ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া এবং অ্যাসিড দিয়ে মুখ ঝলসে দেওয়ার হুমকি দেন। পরে তাকে আবার ভিডিও দেখিয়ে বাজে প্রস্তাব দিলে তিনি মামলা করেন। এই ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে তারা একাধিক ধাপে ভুক্তভোগীর কাছ থেকে মোট ৯৬ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।”
আসামী পক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ডের বিরোধিতা করে জামিন আবেদন করেন।