চরচা প্রতিবেদক

কার্যালয়ে হামলার কারণে আজ শুক্রবার প্রকাশিত হয়নি বাংলা দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার। ছাপাখানার নিরাপত্তার কারণে সীমিত ছাপিয়েছে আরেক দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শাহবাগে আন্দোলনরতদের একটি দল কাওরান বাজারের দিকে অগ্রসর হয়। এসময় তারা প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ভবনে ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এসব হামলা চালানো হয়। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের একাধিক সাংবাদিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই হামলার ঘটনাটি বিভিন্ন গণমাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচারও করেছে।
দেখা গেছে, বিক্ষুব্ধরা প্রথম আলো ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে। সেখানে বিক্ষুব্ধ জনতা প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেয়। এক পর্যায়ে তারা ভবনটিতে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। চারতলা পর্যন্ত উঠে ভবনের সামনের কাচ ভাঙচুর করে ভেতরের জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দেওয়া হয়।
পরে একদল বিক্ষোভকারী ফার্মগেটে ডেইলি স্টার ভবনেও ভাঙচুর করে। প্রথমে ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরে ভবনটির দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় আগুন দেওয়া হয়।
হামলার কারণে কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আজ শুক্রবার প্রকাশিত হয়নি প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা। গণমাধ্যম দুটির অনলাইন কার্যক্রমও প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার সকালে চরচাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন পত্রিকা দু'টির শীর্ষ কর্মকর্তারা।
এদিকে, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড তাদের ফেসবুক পেজে জানিয়েছে, নিরাপত্তার কারণে পত্রিকার ছাপাখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। যার ফলে তারা পত্রিকার সিটি এডিশন প্রকাশ করতে পারেনি।

কার্যালয়ে হামলার কারণে আজ শুক্রবার প্রকাশিত হয়নি বাংলা দৈনিক প্রথম আলো ও ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার। ছাপাখানার নিরাপত্তার কারণে সীমিত ছাপিয়েছে আরেক দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শাহবাগে আন্দোলনরতদের একটি দল কাওরান বাজারের দিকে অগ্রসর হয়। এসময় তারা প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ভবনে ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এসব হামলা চালানো হয়। প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের একাধিক সাংবাদিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এই হামলার ঘটনাটি বিভিন্ন গণমাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি সম্প্রচারও করেছে।
দেখা গেছে, বিক্ষুব্ধরা প্রথম আলো ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে। সেখানে বিক্ষুব্ধ জনতা প্রথম আলো ও ভারতবিরোধী নানা স্লোগান দেয়। এক পর্যায়ে তারা ভবনটিতে ঢুকে ভাঙচুর চালায়। চারতলা পর্যন্ত উঠে ভবনের সামনের কাচ ভাঙচুর করে ভেতরের জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দেওয়া হয়।
পরে একদল বিক্ষোভকারী ফার্মগেটে ডেইলি স্টার ভবনেও ভাঙচুর করে। প্রথমে ভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরে ভবনটির দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ তলায় আগুন দেওয়া হয়।
হামলার কারণে কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আজ শুক্রবার প্রকাশিত হয়নি প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা। গণমাধ্যম দুটির অনলাইন কার্যক্রমও প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে।
আজ শুক্রবার সকালে চরচাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন পত্রিকা দু'টির শীর্ষ কর্মকর্তারা।
এদিকে, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড তাদের ফেসবুক পেজে জানিয়েছে, নিরাপত্তার কারণে পত্রিকার ছাপাখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। যার ফলে তারা পত্রিকার সিটি এডিশন প্রকাশ করতে পারেনি।