চরচা ডেস্ক

মানুষের শরীর সত্যিই এক বিস্ময়। বয়সের ভার যত বাড়ে, ততই শরীরের শক্তি, সহনশীলতা ও কর্মক্ষমতায় নীরব পরিবর্তন দেখা দেয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে নানা পরিবর্তন ঘটে, সুস্থতা ধরে রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। ব্যায়াম এক্ষেত্রে কিছুটা সহায়ক হতে পারে।
সুইডেনের মেডিকেল গবেষণা প্রতিষ্ঠান কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের দীর্ঘ ৪৭ বছরের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে কীভাবে ফিটনেস, শক্তি ও পেশির সহনশীলতা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। গবেষণার ফল অনুযায়ী, গড়পড়তা মানুষের শারীরিক সক্ষমতা ৩৫ বছর বয়স থেকেই হ্রাস পেতে থাকে। তবে আশার কথা হলো, যে কোনো বয়সেই ব্যায়াম শুরু করলে এর সুফল পাওয়া যায়।
‘সুইডিশ ফিজিক্যাল এক্টিভিটি অ্যান্ড ফিটনেস স্ট্যাডি (এসপিএএফ)’ শীর্ষক গবেষণায় ১৬ থেকে ৬৩ বছর বয়সী কয়েকশ নারী ও পুরুষকে দীর্ঘ সময় ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এতে সময়ের সঙ্গে মানুষের শারীরিক সক্ষমতার পরিবর্তন সম্পর্কে নতুন ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে।
এর আগে এ বিষয়ে মূলত ক্রস-সেকশনাল (একটি নির্দিষ্ট সময়েরই সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়) গবেষণার ওপর নির্ভর করতে হতো। কিন্তু এই গবেষণাটি প্রায় ৫০ বছর ধরে সুইডেনজুড়ে একই নির্বাচিত নারী-পুরুষদের ফিটনেস ও শক্তি নিয়মিতভাবে পরিমাপ করেছে, যা এ ধরনের গবেষণার ক্ষেত্রে বিরল।
ব্যায়ামের সুফল সবসময়ই থাকে
গবেষণায় দেখা গেছে, প্রশিক্ষণের পরিমাণ যেমনই হোক না কেন, ৩৫ বছর বয়সের পর থেকেই ফিটনেস ও শক্তি কমতে শুরু করে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই অবনতি আরও দ্রুত হয়।
তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, যারা প্রাপ্তবয়স্ক বয়সে এসে শারীরিকভাবে সক্রিয় হয়েছেন, তাদের শারীরিক সক্ষমতা ৫ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত উন্নত হয়েছে।
গবেষণার প্রধান লেখক ও কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিভাগের প্রভাষক মারিয়া ওয়েস্টারস্টাল বলেন, গবেষণাটি এখনও চলমান। আগামী বছর অংশগ্রহণকারীদের বয়স হবে ৬৮ বছর, তখন তাদের আবার পরীক্ষা করা হবে। গবেষকদের আশা, শারীরিক সক্ষমতার পরিবর্তনের সঙ্গে জীবনযাপন, স্বাস্থ্য এবং জৈবিক প্রক্রিয়ার সম্পর্ক আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যাবে।

মানুষের শরীর সত্যিই এক বিস্ময়। বয়সের ভার যত বাড়ে, ততই শরীরের শক্তি, সহনশীলতা ও কর্মক্ষমতায় নীরব পরিবর্তন দেখা দেয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে নানা পরিবর্তন ঘটে, সুস্থতা ধরে রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। ব্যায়াম এক্ষেত্রে কিছুটা সহায়ক হতে পারে।
সুইডেনের মেডিকেল গবেষণা প্রতিষ্ঠান কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের দীর্ঘ ৪৭ বছরের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে কীভাবে ফিটনেস, শক্তি ও পেশির সহনশীলতা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। গবেষণার ফল অনুযায়ী, গড়পড়তা মানুষের শারীরিক সক্ষমতা ৩৫ বছর বয়স থেকেই হ্রাস পেতে থাকে। তবে আশার কথা হলো, যে কোনো বয়সেই ব্যায়াম শুরু করলে এর সুফল পাওয়া যায়।
‘সুইডিশ ফিজিক্যাল এক্টিভিটি অ্যান্ড ফিটনেস স্ট্যাডি (এসপিএএফ)’ শীর্ষক গবেষণায় ১৬ থেকে ৬৩ বছর বয়সী কয়েকশ নারী ও পুরুষকে দীর্ঘ সময় ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। এতে সময়ের সঙ্গে মানুষের শারীরিক সক্ষমতার পরিবর্তন সম্পর্কে নতুন ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে।
এর আগে এ বিষয়ে মূলত ক্রস-সেকশনাল (একটি নির্দিষ্ট সময়েরই সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করা হয়) গবেষণার ওপর নির্ভর করতে হতো। কিন্তু এই গবেষণাটি প্রায় ৫০ বছর ধরে সুইডেনজুড়ে একই নির্বাচিত নারী-পুরুষদের ফিটনেস ও শক্তি নিয়মিতভাবে পরিমাপ করেছে, যা এ ধরনের গবেষণার ক্ষেত্রে বিরল।
ব্যায়ামের সুফল সবসময়ই থাকে
গবেষণায় দেখা গেছে, প্রশিক্ষণের পরিমাণ যেমনই হোক না কেন, ৩৫ বছর বয়সের পর থেকেই ফিটনেস ও শক্তি কমতে শুরু করে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই অবনতি আরও দ্রুত হয়।
তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, যারা প্রাপ্তবয়স্ক বয়সে এসে শারীরিকভাবে সক্রিয় হয়েছেন, তাদের শারীরিক সক্ষমতা ৫ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত উন্নত হয়েছে।
গবেষণার প্রধান লেখক ও কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের ল্যাবরেটরি মেডিসিন বিভাগের প্রভাষক মারিয়া ওয়েস্টারস্টাল বলেন, গবেষণাটি এখনও চলমান। আগামী বছর অংশগ্রহণকারীদের বয়স হবে ৬৮ বছর, তখন তাদের আবার পরীক্ষা করা হবে। গবেষকদের আশা, শারীরিক সক্ষমতার পরিবর্তনের সঙ্গে জীবনযাপন, স্বাস্থ্য এবং জৈবিক প্রক্রিয়ার সম্পর্ক আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যাবে।