চরচা প্রতিবেদক

ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী ‘জুলাই ৩৬ মঞ্চ’-এর পূর্বঘোষিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজশাহীতে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় কমিশনের আশপাশে অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ১২টা ৪০ মিনিটে রাজশাহী মহানগরীর ভদ্রামোড় এলাকা থেকে সংগঠনটি একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সামনে এলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে আন্দোলনকারীরা কার্যালয়ের সামনে রাস্তায় বসে পড়েন।
এসময় তারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন এবং দীর্ঘক্ষণ সেখানে অবস্থান নেন।
পরে পরিস্থিতি সামাল দিতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
কর্মসূচি চলাকালে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সোয়েব আহমেদ জানান, তারা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ জানাতে এলেও পুলিশ অন্যায়ভাবে তাদের পথরোধ করেছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে তাদের এই লড়াই ন্যায়ের পক্ষে এবং এটি চলমান থাকবে।
আরেক আন্দোলনকারী মিফতাহুল জান্নাত জানান, সীমান্তে অব্যাহত হত্যাকাণ্ড এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে তারা সমবেত হয়েছেন, কিন্তু পুলিশি বাধা দিয়ে জনগণের কণ্ঠ রোধ করা যাবে না।

ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী ‘জুলাই ৩৬ মঞ্চ’-এর পূর্বঘোষিত ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে রাজশাহীতে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় কমিশনের আশপাশে অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ১২টা ৪০ মিনিটে রাজশাহী মহানগরীর ভদ্রামোড় এলাকা থেকে সংগঠনটি একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি ভারতীয় সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সামনে এলে পুলিশ বাধা দেয়। পরে আন্দোলনকারীরা কার্যালয়ের সামনে রাস্তায় বসে পড়েন।
এসময় তারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন এবং দীর্ঘক্ষণ সেখানে অবস্থান নেন।
পরে পরিস্থিতি সামাল দিতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
কর্মসূচি চলাকালে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সোয়েব আহমেদ জানান, তারা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ জানাতে এলেও পুলিশ অন্যায়ভাবে তাদের পথরোধ করেছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে তাদের এই লড়াই ন্যায়ের পক্ষে এবং এটি চলমান থাকবে।
আরেক আন্দোলনকারী মিফতাহুল জান্নাত জানান, সীমান্তে অব্যাহত হত্যাকাণ্ড এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে তারা সমবেত হয়েছেন, কিন্তু পুলিশি বাধা দিয়ে জনগণের কণ্ঠ রোধ করা যাবে না।