চরচা প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম বন্দরের তিনটি টার্মিনাল বহুজাতিক কোম্পানির কাছে হস্তান্তরের প্রতিবাদে বামপন্থী দলগুলোর ‘যমুনা যাত্রা’ কর্মসূচিতে পুলিশের অতর্কিত হামলা ও লাঠিচার্জের ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।
আজ বৃহস্পতিবার, সিপিবি এক বিবৃতিতে জানায়, বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবসংলগ্ন সমাবেশ শেষে মিছিলটি পুরানা পল্টন, বিজয়নগর হয়ে কাকরাইল মোড়ে পৌঁছালে এ ঘটনা ঘটে।
এই হামলায় সিপিবির সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতনকে প্রকাশ্যে রাজপথে ফেলে নির্মমভাবে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ করে দলটি। একই ঘটনায় কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও শ্রমিকনেতা কাজী রুহুল আমিনের মাথা ফেটে যায়। বিভিন্ন বাম সংগঠনের অন্তত অর্ধশতাধিক নেতা–কর্মী আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কয়েকজনকে গুরুতর অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হামলার প্রতিবাদে এক যৌথ বিবৃতিতে সিপিবির সভাপতিমণ্ডলী দাবি করেছে, এই ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এটি পূর্বপরিকল্পিত। বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রধান উপদেষ্টার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারীকে অবিলম্বে অপসারণের দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে সিপিবি অভিযোগ করে, সরকার জাতীয় সম্পদ বহুজাতিক কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে যারা কথা বলছেন, তাদের ‘চিহ্নিত করে’ ফ্যাসিবাদী কায়দায় দমন করা হচ্ছে। সিপিবির নেতারা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মানুষের আত্মত্যাগের পর ক্ষমতায় আসা সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে গিয়ে এখন দমন-পীড়নের পথ দেখাচ্ছে।
সিপিবি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দরের তিনটি টার্মিনাল বহুজাতিক কোম্পানির কাছে হস্তান্তরের প্রতিবাদে বামপন্থী দলগুলোর ‘যমুনা যাত্রা’ কর্মসূচিতে পুলিশের অতর্কিত হামলা ও লাঠিচার্জের ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)।
আজ বৃহস্পতিবার, সিপিবি এক বিবৃতিতে জানায়, বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবসংলগ্ন সমাবেশ শেষে মিছিলটি পুরানা পল্টন, বিজয়নগর হয়ে কাকরাইল মোড়ে পৌঁছালে এ ঘটনা ঘটে।
এই হামলায় সিপিবির সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ক্বাফী রতনকে প্রকাশ্যে রাজপথে ফেলে নির্মমভাবে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ করে দলটি। একই ঘটনায় কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও শ্রমিকনেতা কাজী রুহুল আমিনের মাথা ফেটে যায়। বিভিন্ন বাম সংগঠনের অন্তত অর্ধশতাধিক নেতা–কর্মী আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে কয়েকজনকে গুরুতর অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হামলার প্রতিবাদে এক যৌথ বিবৃতিতে সিপিবির সভাপতিমণ্ডলী দাবি করেছে, এই ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এটি পূর্বপরিকল্পিত। বিবৃতিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রধান উপদেষ্টার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়ক বিশেষ সহকারীকে অবিলম্বে অপসারণের দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে সিপিবি অভিযোগ করে, সরকার জাতীয় সম্পদ বহুজাতিক কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে যারা কথা বলছেন, তাদের ‘চিহ্নিত করে’ ফ্যাসিবাদী কায়দায় দমন করা হচ্ছে। সিপিবির নেতারা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মানুষের আত্মত্যাগের পর ক্ষমতায় আসা সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষার বিরুদ্ধে গিয়ে এখন দমন-পীড়নের পথ দেখাচ্ছে।
সিপিবি এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।