চরচা ডেস্ক

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সল্টলেক স্টেডিয়ামে আজ শনিবার এসেছিলেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি। তিনি বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে ভেন্যুতে পৌঁছান এবং প্রায় ৩০ মিনিট সেখানে অবস্থান করেন। ২০২২ বিশ্বকাপজয়ী এই তারকার স্টেডিয়ামের চারদিকে পূর্ণ এক চক্কর দেওয়ার কথা থাকলেও সৃষ্ট বিশৃঙ্খলার কারণে তা আর সম্ভব হয়নি।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, অপ্রত্যাশিত এই ঘটনার জন্য মেসি ও তার ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে মাফ চান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এক বিবৃতিতে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আজ সল্টলেক স্টেডিয়ামে যে অব্যবস্থাপনা দেখা গেছে, তাতে আমি গভীরভাবে ব্যথিত ও বিস্মিত। এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য লিওনেল মেসি, ক্রীড়াপ্রেমী এবং তার সব ভক্তদের কাছে আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাই।”
বিশেষ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে আসা বলিউড তারকা শাহরুখ খান, ভারতের সাবেক অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলি এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়—কেউই শেষ পর্যন্ত কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেননি। বিশৃঙ্খলার মধ্যেই অনুষ্ঠানটি সংক্ষিপ্ত করে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে, এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ও প্রোমোটার শতদ্রু দত্ত নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তায় দ্রুত মেসিকে সল্টলেক স্টেডিয়াম থেকে সরিয়ে নেন।
এরপর ক্ষুব্ধ দর্শকদের একটি অংশ মাঠে বোতল ও চেয়ার ছুড়ে মারতে থাকে। বেশ কয়েকজন ভক্ত মাঠে ঢুকে অনুষ্ঠানের জন্য স্থাপন করা ক্যানোপিগুলো ভাঙচুরও করেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, সল্টলেক স্টেডিয়ামে ঘটে যাওয়া ‘চরম অব্যবস্থাপনা’ তাকে বিস্মিত ও মর্মাহত করেছে। এ ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন তিনি।

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সল্টলেক স্টেডিয়ামে আজ শনিবার এসেছিলেন আর্জেন্টাইন ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি। তিনি বেলা ১১টা ১৫ মিনিটে ভেন্যুতে পৌঁছান এবং প্রায় ৩০ মিনিট সেখানে অবস্থান করেন। ২০২২ বিশ্বকাপজয়ী এই তারকার স্টেডিয়ামের চারদিকে পূর্ণ এক চক্কর দেওয়ার কথা থাকলেও সৃষ্ট বিশৃঙ্খলার কারণে তা আর সম্ভব হয়নি।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, অপ্রত্যাশিত এই ঘটনার জন্য মেসি ও তার ভক্তদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে মাফ চান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এক বিবৃতিতে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আজ সল্টলেক স্টেডিয়ামে যে অব্যবস্থাপনা দেখা গেছে, তাতে আমি গভীরভাবে ব্যথিত ও বিস্মিত। এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য লিওনেল মেসি, ক্রীড়াপ্রেমী এবং তার সব ভক্তদের কাছে আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাই।”
বিশেষ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে আসা বলিউড তারকা শাহরুখ খান, ভারতের সাবেক অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলি এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়—কেউই শেষ পর্যন্ত কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারেননি। বিশৃঙ্খলার মধ্যেই অনুষ্ঠানটি সংক্ষিপ্ত করে বন্ধ করে দেওয়া হয়।
পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে, এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ও প্রোমোটার শতদ্রু দত্ত নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তায় দ্রুত মেসিকে সল্টলেক স্টেডিয়াম থেকে সরিয়ে নেন।
এরপর ক্ষুব্ধ দর্শকদের একটি অংশ মাঠে বোতল ও চেয়ার ছুড়ে মারতে থাকে। বেশ কয়েকজন ভক্ত মাঠে ঢুকে অনুষ্ঠানের জন্য স্থাপন করা ক্যানোপিগুলো ভাঙচুরও করেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, সল্টলেক স্টেডিয়ামে ঘটে যাওয়া ‘চরম অব্যবস্থাপনা’ তাকে বিস্মিত ও মর্মাহত করেছে। এ ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন তিনি।