চরচা ডেস্ক

চাকরি ও অবসর-পরবর্তী জীবন নিয়ে অনেকেই উদ্বিগ্ন থাকেন। তবে একটি কার্যকর অর্থনৈতিক পরিকল্পনা রয়েছে, যার মাধ্যমে আয় ও পেনশন দুটোই সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করা যায়। পদ্ধতিটির নাম ৩০:৩০:৩০:১০ পদ্ধতি।
এটি এমন একটি কাঠামো যা বাজেট তৈরি, বিনিয়োগ, সঞ্চয় ও অবসর–পরবর্তী জীবনকে ভারসাম্যপূর্ণভাবে সাজাতে সহায়তা করে।
এই নিয়মটি মূলত চারটি ভাগে বিভক্ত।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রথম ৩০ শতাংশ ব্যয় করা উচিত দৈনন্দিন অপরিহার্য খরচে-যেমন বাসা ভাড়া, খাদ্য, পরিবহন, গ্যাস, ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসে। এই অংশটি জীবনের মৌলিক চাহিদা পূরণে সহায়তা করে এবং জীবনযাত্রার মান বজায় রাখে। অবসর–পরবর্তী সময়েও এই অংশের গুরুত্ব অপরিবর্তিত থাকে।
দ্বিতীয় ৩০ শতাংশ বিনিয়োগের জন্য নির্ধারিত। আপনি চাকরিরত বা অবসর–পরবর্তী যেই অবস্থায় থাকুন না কেন, এই অংশটি সম্পদ বৃদ্ধি এবং ভবিষ্যতের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
তৃতীয় ৩০ শতাংশ সাধারণত অবসরের পর সঞ্চয়ের জন্য রাখা হয়। যারা এখনও কর্মজীবনে আছেন, তারা ভবিষ্যতের অবসরকালীন প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে এই অংশটি সঞ্চয় করতে পারেন। তবে কর্মরত ব্যক্তিরা চাইলে এই অংশটি গৃহঋণ পরিশোধ বা সম্পত্তি ক্রয়ের মতো দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক লক্ষ্যে ব্যবহার করতে পারেন।
শেষের ১০ শতাংশ রাখা হয় জরুরি তহবিল হিসেবে। এটি অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি, যেমন চিকিৎসা বা অন্যান্য আর্থিক বিপর্যয়ের সময় সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে।
এক কথায় ৩০:৩০:৩০:১০ পদ্ধতি ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাকে সহজ, বাস্তবসম্মত এবং ভবিষ্যতকে সহজ করে তুলতে পারে।

চাকরি ও অবসর-পরবর্তী জীবন নিয়ে অনেকেই উদ্বিগ্ন থাকেন। তবে একটি কার্যকর অর্থনৈতিক পরিকল্পনা রয়েছে, যার মাধ্যমে আয় ও পেনশন দুটোই সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করা যায়। পদ্ধতিটির নাম ৩০:৩০:৩০:১০ পদ্ধতি।
এটি এমন একটি কাঠামো যা বাজেট তৈরি, বিনিয়োগ, সঞ্চয় ও অবসর–পরবর্তী জীবনকে ভারসাম্যপূর্ণভাবে সাজাতে সহায়তা করে।
এই নিয়মটি মূলত চারটি ভাগে বিভক্ত।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রথম ৩০ শতাংশ ব্যয় করা উচিত দৈনন্দিন অপরিহার্য খরচে-যেমন বাসা ভাড়া, খাদ্য, পরিবহন, গ্যাস, ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসে। এই অংশটি জীবনের মৌলিক চাহিদা পূরণে সহায়তা করে এবং জীবনযাত্রার মান বজায় রাখে। অবসর–পরবর্তী সময়েও এই অংশের গুরুত্ব অপরিবর্তিত থাকে।
দ্বিতীয় ৩০ শতাংশ বিনিয়োগের জন্য নির্ধারিত। আপনি চাকরিরত বা অবসর–পরবর্তী যেই অবস্থায় থাকুন না কেন, এই অংশটি সম্পদ বৃদ্ধি এবং ভবিষ্যতের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
তৃতীয় ৩০ শতাংশ সাধারণত অবসরের পর সঞ্চয়ের জন্য রাখা হয়। যারা এখনও কর্মজীবনে আছেন, তারা ভবিষ্যতের অবসরকালীন প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে এই অংশটি সঞ্চয় করতে পারেন। তবে কর্মরত ব্যক্তিরা চাইলে এই অংশটি গৃহঋণ পরিশোধ বা সম্পত্তি ক্রয়ের মতো দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক লক্ষ্যে ব্যবহার করতে পারেন।
শেষের ১০ শতাংশ রাখা হয় জরুরি তহবিল হিসেবে। এটি অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি, যেমন চিকিৎসা বা অন্যান্য আর্থিক বিপর্যয়ের সময় সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে।
এক কথায় ৩০:৩০:৩০:১০ পদ্ধতি ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাকে সহজ, বাস্তবসম্মত এবং ভবিষ্যতকে সহজ করে তুলতে পারে।