চরচা প্রতিবেদক

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদরাসায় বিস্ফোরণে অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন।
গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার একদিন পরেও সেখানে উদ্ধার অভিযান চলছে।
স্থানীয়রা জানান, উন্মুল কুরআন ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার ভবনে হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দ পান তারা।
পুলিশ বলছে, বিস্ফোরণের সুনির্দিষ্ট কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়ায় যায়নি। তবে বিস্ফোরক জাতীয় কোনো পদার্থের কারণেই এ ধরনের বিস্ফোরণ হতে পারে। এ ঘটনায় থানা পুলিশের পাশাপাশি, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, সিআইডি, পিবিআই ও ডিবি পুলিশ কাজ করছে।
ভবনটির মালিক পারভিন বেগম জানান, ২০২২ সালে ভবনটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। পরে মুফতি হারুন নামে এক ব্যক্তি মাদরাসা পরিচালনার উদ্দেশ্যে ভবনটি ভাড়া নেন। প্রায় তিন বছর ধরে নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করা হচ্ছিল। আলামিন ও তার স্ত্রী আছিয়া মাদরাসার শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। মুফতি হারুন মাঝে মধ্যে সেখানে আসতেন।

বিস্ফোরণে মাদ্রাসা ভবনের আসবাবপত্র, জানালার কাঁচ ভেঙে যায় এবং দেয়ালের একটি অংশ উড়ে যায়। আশপাশে কাচ ও দেয়ালের টুকরা ছড়িয়ে পড়ে। পাশের মোহাম্মদ হোসেনের মালিকানাধীন ভবনটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ ঘটনায় মাদরাসা শিক্ষক আলামিনের দুই ছেলে উমায়েদ (১০) ও আবদুল্লাহ (৮), মেয়ে রাবেয়া (৬), পাশের একটি সিএনজি গ্যারেজের শ্রমিক জাকির হোসেন (৪৫) এবং রিয়াজ উদ্দিন নামের একজন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবারে দুপুরে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, “আমরা এখনো বিধ্বস্ত ভবন থেকে উদ্ধার কার্যক্রম করছি। বিস্ফোরণে ভবনের সবকিছু ধ্বংসস্তুপে পরিনত হয়েছে।”
কী ধরনের বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে জানতে চাইলে ওসি বলেন, “সেটা এখনই বলার সুযোগ নেই। বোম ডিসপোজাল ইউনিটে মন্তব্য করার আগে আমাদের বলার সুযোগ নেই। তবে এটি গ্যাস বিস্ফোরণ নয়। বিস্ফোরক জাতীয় কোনো কিছু, এটা নিশ্চিত।”

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় একটি মাদরাসায় বিস্ফোরণে অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন।
গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার একদিন পরেও সেখানে উদ্ধার অভিযান চলছে।
স্থানীয়রা জানান, উন্মুল কুরআন ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার ভবনে হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দ পান তারা।
পুলিশ বলছে, বিস্ফোরণের সুনির্দিষ্ট কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়ায় যায়নি। তবে বিস্ফোরক জাতীয় কোনো পদার্থের কারণেই এ ধরনের বিস্ফোরণ হতে পারে। এ ঘটনায় থানা পুলিশের পাশাপাশি, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, সিআইডি, পিবিআই ও ডিবি পুলিশ কাজ করছে।
ভবনটির মালিক পারভিন বেগম জানান, ২০২২ সালে ভবনটির নির্মাণকাজ শেষ হয়। পরে মুফতি হারুন নামে এক ব্যক্তি মাদরাসা পরিচালনার উদ্দেশ্যে ভবনটি ভাড়া নেন। প্রায় তিন বছর ধরে নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করা হচ্ছিল। আলামিন ও তার স্ত্রী আছিয়া মাদরাসার শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। মুফতি হারুন মাঝে মধ্যে সেখানে আসতেন।

বিস্ফোরণে মাদ্রাসা ভবনের আসবাবপত্র, জানালার কাঁচ ভেঙে যায় এবং দেয়ালের একটি অংশ উড়ে যায়। আশপাশে কাচ ও দেয়ালের টুকরা ছড়িয়ে পড়ে। পাশের মোহাম্মদ হোসেনের মালিকানাধীন ভবনটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এ ঘটনায় মাদরাসা শিক্ষক আলামিনের দুই ছেলে উমায়েদ (১০) ও আবদুল্লাহ (৮), মেয়ে রাবেয়া (৬), পাশের একটি সিএনজি গ্যারেজের শ্রমিক জাকির হোসেন (৪৫) এবং রিয়াজ উদ্দিন নামের একজন আহত হয়েছেন।
আজ শনিবারে দুপুরে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, “আমরা এখনো বিধ্বস্ত ভবন থেকে উদ্ধার কার্যক্রম করছি। বিস্ফোরণে ভবনের সবকিছু ধ্বংসস্তুপে পরিনত হয়েছে।”
কী ধরনের বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে জানতে চাইলে ওসি বলেন, “সেটা এখনই বলার সুযোগ নেই। বোম ডিসপোজাল ইউনিটে মন্তব্য করার আগে আমাদের বলার সুযোগ নেই। তবে এটি গ্যাস বিস্ফোরণ নয়। বিস্ফোরক জাতীয় কোনো কিছু, এটা নিশ্চিত।”

ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইন ফরম পূরণ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার মেয়ে জায়মা রহমান। তারা ভোটার হবেন ঢাকা-১৭ আসনের গুলশান এলাকার ডিএনসিসি ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে। ভোটার নিবন্ধন সম্পন্ন করার ৫ থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) পাবেন তারা।