চরচা ডেস্ক

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
সোমবার হোয়াইট হাউজে বৈঠকের পর এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে বিবিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত গাজা পরিকল্পনা ঘোষণা করে ট্রাম্প বলেন, তিনি পরিকল্পনাটি নিয়ে নেতানিয়াহুর সঙ্গে চুক্তিতে পৌঁছার খুবই কাছে আছেন। পরিকল্পনায় রাজি হওয়ার জন্য তিনি নেতানিয়াহুকে ধন্যবাদ জানান।
চুক্তিটি হামাস এবং অন্যান্য পক্ষের কাছেও গ্রহণযোগ্য হবে বলেও ট্রাম্প খুবই আস্থা প্রকাশ করেছেন। ট্রাম্প মনে করছেন, চুক্তি গৃহীত হলে গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধের অবসান হবে।
পরিকল্পনায় গাজায় হামাসের হাতে বন্দি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানানোসহ স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীটির নেটওয়ার্ক ধ্বংস করার বিষয়টিও আছে। হামাসের সব সুড়ঙ্গ এবং উৎপাদন কেন্দ্রগুলো ধ্বংস করা হবে বলে জানান ট্রাম্প।
ওদিকে, পরিকল্পনার অংশ হিসাবে গাজাকে অসামরিক এলাকা করে গড়ে তুলতেও আরব ও মুসলিম দেশগুলো কাজ করবে। পাশাপাশি ইসরায়েলি বাহিনীও ধাপে ধাপে গাজা থেকে প্রত্যাহার হবে।
ট্রাম্প জানান, শান্তি পরিকল্পনার বাস্তবায়ন তদারকিতে একটি ‘শান্তি বোর্ড’ (বোর্ড অফ পিস) থাকবে। এই বোর্ডের প্রধান থাকবেন ট্রাম্প নিজে।
পরিকল্পনার খুঁটিনাটি আরও অনেক বিষয়ই এখনও চূড়ান্ত হওয়া বাকি এবং হামাসেরও এখনও এ পরিকল্পনায় সম্মতি জানানো বাকি আছে বলে ট্রাম্প জানিয়েছেন।
এদিকে হামাস জানিয়েছে, তারা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রস্তাব পায়নি।
সংবাদ সম্মেলনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের বৈঠককে কেবল গাজায় যুদ্ধ শেষের জন্যই নয়, বরং মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির পট প্রস্তুতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন।
পরিকল্পনাটিতে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে এবং ৭২ ঘণ্টার মধ্যে হামাসকে জীবিত ২০ জিম্মিকে ফেরত দেওয়া এবং বাদবাকি জিম্মিদের মরদেহ ফিরিয়ে দিতে বলা হয়েছে।
এর বিনিময়ে ইসরায়েল তাদের কারাগারগুলোতে বন্দি শত শত ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে এবং গাজায় অবিলম্বে সাহায্য প্রবেশ করতে দেবে।

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
সোমবার হোয়াইট হাউজে বৈঠকের পর এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে বিবিসি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত গাজা পরিকল্পনা ঘোষণা করে ট্রাম্প বলেন, তিনি পরিকল্পনাটি নিয়ে নেতানিয়াহুর সঙ্গে চুক্তিতে পৌঁছার খুবই কাছে আছেন। পরিকল্পনায় রাজি হওয়ার জন্য তিনি নেতানিয়াহুকে ধন্যবাদ জানান।
চুক্তিটি হামাস এবং অন্যান্য পক্ষের কাছেও গ্রহণযোগ্য হবে বলেও ট্রাম্প খুবই আস্থা প্রকাশ করেছেন। ট্রাম্প মনে করছেন, চুক্তি গৃহীত হলে গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধের অবসান হবে।
পরিকল্পনায় গাজায় হামাসের হাতে বন্দি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানানোসহ স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠীটির নেটওয়ার্ক ধ্বংস করার বিষয়টিও আছে। হামাসের সব সুড়ঙ্গ এবং উৎপাদন কেন্দ্রগুলো ধ্বংস করা হবে বলে জানান ট্রাম্প।
ওদিকে, পরিকল্পনার অংশ হিসাবে গাজাকে অসামরিক এলাকা করে গড়ে তুলতেও আরব ও মুসলিম দেশগুলো কাজ করবে। পাশাপাশি ইসরায়েলি বাহিনীও ধাপে ধাপে গাজা থেকে প্রত্যাহার হবে।
ট্রাম্প জানান, শান্তি পরিকল্পনার বাস্তবায়ন তদারকিতে একটি ‘শান্তি বোর্ড’ (বোর্ড অফ পিস) থাকবে। এই বোর্ডের প্রধান থাকবেন ট্রাম্প নিজে।
পরিকল্পনার খুঁটিনাটি আরও অনেক বিষয়ই এখনও চূড়ান্ত হওয়া বাকি এবং হামাসেরও এখনও এ পরিকল্পনায় সম্মতি জানানো বাকি আছে বলে ট্রাম্প জানিয়েছেন।
এদিকে হামাস জানিয়েছে, তারা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রস্তাব পায়নি।
সংবাদ সম্মেলনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের বৈঠককে কেবল গাজায় যুদ্ধ শেষের জন্যই নয়, বরং মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির পট প্রস্তুতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন।
পরিকল্পনাটিতে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে এবং ৭২ ঘণ্টার মধ্যে হামাসকে জীবিত ২০ জিম্মিকে ফেরত দেওয়া এবং বাদবাকি জিম্মিদের মরদেহ ফিরিয়ে দিতে বলা হয়েছে।
এর বিনিময়ে ইসরায়েল তাদের কারাগারগুলোতে বন্দি শত শত ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে এবং গাজায় অবিলম্বে সাহায্য প্রবেশ করতে দেবে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।