চরচা ডেস্ক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা ও ন্যায়সঙ্গত পরিবেশ দাবি করেছে। সেখানে নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলেছে, নির্বাচনে অংশীজনদের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য ভোট আয়োজন সম্ভব নয়।
আজ বৃহস্পতিবার ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপে ভোটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাস ও কালো টাকার প্রভাব ঠেকানো এবং আচরণবিধি মানার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, নির্বাচনে শান্ত পরিবেশ বজায় রাখতে সব দলকে আচরণবিধি মানতেই হবে। তিনি আরও যোগ করেন, “নির্বাচনে খেলবেন আপনারা, আমরা রেফারির ভূমিকায় নিরপেক্ষ থাকতে চাই।”
তিনি আরও জানান, ৫৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই কমিশন সমান আচরণ করবে। “সহযোগিতা ছাড়া ভালো নির্বাচন সম্ভব নয়,” মন্তব্য করেন তিনি।
রাজধানীতে নিষিদ্ধ সত্ত্বেও পোস্টার লাগানো নিয়ে সিইসি অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, “যারা লাগিয়েছেন, নিজেরাই সরিয়ে ফেলুন। বিধি ভাঙলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ জানান, প্রবাসীরা এবার প্রথমবারের মতো পোস্টাল ভোটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন, যা দেশের নির্বাচনী ইতিহাসে নতুন অধ্যায়।
গণভোট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইসির কাছে বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে পৌঁছায়নি।
দলগুলোর প্রতিনিধিরা নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এলডিপি নেতা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী বলেন, “দেশে এখনো সন্ত্রাসের আশঙ্কা রয়েছে। তফসিলের আগে নিরাপত্তা অভিযান চালানো দরকার।”খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব ইউসুফ সাদেক বলেন, “কালো টাকা ও হুমকি-ধামকি ঠেকাতে ইসিকে আগে থেকেই পদক্ষেপ নিতে হবে।”
সংলাপ শেষে ইসি ও রাজনৈতিক দলগুলো পারস্পরিক সহযোগিতা, আচরণবিধি মানা এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরাপত্তা ও ন্যায়সঙ্গত পরিবেশ দাবি করেছে। সেখানে নির্বাচন কমিশন (ইসি) বলেছে, নির্বাচনে অংশীজনদের সহযোগিতা ছাড়া সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য ভোট আয়োজন সম্ভব নয়।
আজ বৃহস্পতিবার ছয়টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসির সংলাপে ভোটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সন্ত্রাস ও কালো টাকার প্রভাব ঠেকানো এবং আচরণবিধি মানার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
সংলাপে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, নির্বাচনে শান্ত পরিবেশ বজায় রাখতে সব দলকে আচরণবিধি মানতেই হবে। তিনি আরও যোগ করেন, “নির্বাচনে খেলবেন আপনারা, আমরা রেফারির ভূমিকায় নিরপেক্ষ থাকতে চাই।”
তিনি আরও জানান, ৫৪টি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গেই কমিশন সমান আচরণ করবে। “সহযোগিতা ছাড়া ভালো নির্বাচন সম্ভব নয়,” মন্তব্য করেন তিনি।
রাজধানীতে নিষিদ্ধ সত্ত্বেও পোস্টার লাগানো নিয়ে সিইসি অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, “যারা লাগিয়েছেন, নিজেরাই সরিয়ে ফেলুন। বিধি ভাঙলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ জানান, প্রবাসীরা এবার প্রথমবারের মতো পোস্টাল ভোটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন, যা দেশের নির্বাচনী ইতিহাসে নতুন অধ্যায়।
গণভোট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইসির কাছে বিষয়টি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে পৌঁছায়নি।
দলগুলোর প্রতিনিধিরা নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। এলডিপি নেতা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী বলেন, “দেশে এখনো সন্ত্রাসের আশঙ্কা রয়েছে। তফসিলের আগে নিরাপত্তা অভিযান চালানো দরকার।”খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব ইউসুফ সাদেক বলেন, “কালো টাকা ও হুমকি-ধামকি ঠেকাতে ইসিকে আগে থেকেই পদক্ষেপ নিতে হবে।”
সংলাপ শেষে ইসি ও রাজনৈতিক দলগুলো পারস্পরিক সহযোগিতা, আচরণবিধি মানা এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।