চরচা প্রতিবেদক

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে নির্বাচনী জোটে যোগ দিয়ে কোন দল কয়টি আসন পাচ্ছে, তা নিয়ে আলোচনা এখন তুঙ্গে। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন ধর্মভিত্তিক ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) নির্বাচনী সমঝোতা হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
জামায়াতের আমির আরও জানিয়েছেন, এখন থেকে এই সমঝোতা ১০ দলীয় জোট হিসেবে পরিচিত হবে। তিনি বলছেন, এই নামেই তারা নির্বাচন, দেশ গঠন এবং রাজনীতি করবেন।
জোট সম্প্রসারণের ঘোষণা দিলেও সংবাদ সম্মেলনে কোন দল কতটি আসন থেকে নির্বাচন করবে, তা জানানো হয়নি। তবে জোটের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্বাচনে জামায়াত ১৯০টি আসনে প্রার্থী দিতে পারে। এনসিপিকে ২৫টি ও এলডিপিকে ৩টি আসন দেওয়া হতে পারে।
জোটের নেতৃত্বস্থানীয় একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৩৫টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ১০ থেকে ১৫টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ৮টি, খেলাফত মজলিস ৭টি, নেজামে ইসলাম পার্টি ২টি ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে ২টি আসন ছাড়া হতে পারে।
এদিকে আজ রোববারের সংবাদ সম্মেলনে জামায়াত আমির বলেছেন, এই নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে জোটের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে। নির্বাচনের যে তারিখ ঘোষণা হয়েছে, তার কোন হেরফের যেন না হয়, সে ব্যাপারে সতর্ক করেছেন জামায়াতের আমির। তিনি বলেন, “আমরা আশা করছি একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য যা করণীয় নির্বাচন কমিশন এবং সরকার সেই দায়িত্ব পালন করবে।”
শফিকুর রহমান বলেন, “তিন তিনটা নির্বাচনে অধিকার হরণ করে নেওয়া হয়েছে। আগামীতে আমরা ওই ধরনের প্রক্রিয়ায় কেউ নির্বাচন করতে গেলে, কোনো অবস্থায় আমরা এটা বরদাস্ত করব না।”

জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে নির্বাচনী জোটে যোগ দিয়ে কোন দল কয়টি আসন পাচ্ছে, তা নিয়ে আলোচনা এখন তুঙ্গে। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জামায়াতের নেতৃত্বাধীন ধর্মভিত্তিক ৮ দলীয় জোটের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) নির্বাচনী সমঝোতা হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান।
জামায়াতের আমির আরও জানিয়েছেন, এখন থেকে এই সমঝোতা ১০ দলীয় জোট হিসেবে পরিচিত হবে। তিনি বলছেন, এই নামেই তারা নির্বাচন, দেশ গঠন এবং রাজনীতি করবেন।
জোট সম্প্রসারণের ঘোষণা দিলেও সংবাদ সম্মেলনে কোন দল কতটি আসন থেকে নির্বাচন করবে, তা জানানো হয়নি। তবে জোটের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নির্বাচনে জামায়াত ১৯০টি আসনে প্রার্থী দিতে পারে। এনসিপিকে ২৫টি ও এলডিপিকে ৩টি আসন দেওয়া হতে পারে।
জোটের নেতৃত্বস্থানীয় একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৩৫টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ১০ থেকে ১৫টি, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ৮টি, খেলাফত মজলিস ৭টি, নেজামে ইসলাম পার্টি ২টি ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টিকে ২টি আসন ছাড়া হতে পারে।
এদিকে আজ রোববারের সংবাদ সম্মেলনে জামায়াত আমির বলেছেন, এই নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে জোটের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে। নির্বাচনের যে তারিখ ঘোষণা হয়েছে, তার কোন হেরফের যেন না হয়, সে ব্যাপারে সতর্ক করেছেন জামায়াতের আমির। তিনি বলেন, “আমরা আশা করছি একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য যা করণীয় নির্বাচন কমিশন এবং সরকার সেই দায়িত্ব পালন করবে।”
শফিকুর রহমান বলেন, “তিন তিনটা নির্বাচনে অধিকার হরণ করে নেওয়া হয়েছে। আগামীতে আমরা ওই ধরনের প্রক্রিয়ায় কেউ নির্বাচন করতে গেলে, কোনো অবস্থায় আমরা এটা বরদাস্ত করব না।”