চরচা প্রতিবেদক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে ৩৬ দফা প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি।
যেখানে দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত প্রতিষ্ঠান/কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ না দেওয়ার প্রস্তাব রেখেছে দলটি।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিএনপির এক প্রতিনিধি দল এ প্রস্তাব তুলে দেয়।
যদিও প্রতিনিধি দলের প্রধান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান কোনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়টি নাকচ করেন।
সিইসির কাছে দেওয়া বিএনপির প্রস্তাবের একটি কপি চরচার হাতে এসেছে। যেখানে ১০ নম্বর প্রস্তাবে বলা হয়েছে, “নির্বাচনের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা বা পোলিং পারসোনেল তথা প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে সর্বমহলের নিকট চিহ্নিত এমন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা/কর্মচারিদের নিয়োগ প্রদান করা যাবে না। যেমন, ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইবনে সিনা ইত্যাদি। উল্লেখযোগ্য যে, ইতোমধ্যে ইসলামী ব্যাংকে সারাদেশে প্রায় পাঁচ হাজার কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিয়োগ বাতিল করেছে এবং এসব শূন্য পদে তড়িঘড়ি করে দলীয় লোকজন নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে মর্মে জনশ্রুতি রয়েছে।”
সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে মঈন খান সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়টি নাকচ করে বলেন, “নির্বাচনের সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এমন ভূমিকা নিতে হবে যাতে জনগণ বিশ্বাস করে যে তাদের কোনো দলীয় স্বার্থ নেই। সরকার ও নির্বাচন কমিশন যদি দৃশ্যমানভাবে সেই নিরপেক্ষতার বার্তা দিতে পারে, তাহলে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তিপূর্ণ ভোটের পরিবেশ তৈরি হবে।”

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে ৩৬ দফা প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি।
যেখানে দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত প্রতিষ্ঠান/কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ না দেওয়ার প্রস্তাব রেখেছে দলটি।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিএনপির এক প্রতিনিধি দল এ প্রস্তাব তুলে দেয়।
যদিও প্রতিনিধি দলের প্রধান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান কোনো আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়টি নাকচ করেন।
সিইসির কাছে দেওয়া বিএনপির প্রস্তাবের একটি কপি চরচার হাতে এসেছে। যেখানে ১০ নম্বর প্রস্তাবে বলা হয়েছে, “নির্বাচনের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা বা পোলিং পারসোনেল তথা প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার, পোলিং অফিসার নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে সর্বমহলের নিকট চিহ্নিত এমন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা/কর্মচারিদের নিয়োগ প্রদান করা যাবে না। যেমন, ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইবনে সিনা ইত্যাদি। উল্লেখযোগ্য যে, ইতোমধ্যে ইসলামী ব্যাংকে সারাদেশে প্রায় পাঁচ হাজার কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নিয়োগ বাতিল করেছে এবং এসব শূন্য পদে তড়িঘড়ি করে দলীয় লোকজন নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে মর্মে জনশ্রুতি রয়েছে।”
সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে মঈন খান সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়টি নাকচ করে বলেন, “নির্বাচনের সময় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এমন ভূমিকা নিতে হবে যাতে জনগণ বিশ্বাস করে যে তাদের কোনো দলীয় স্বার্থ নেই। সরকার ও নির্বাচন কমিশন যদি দৃশ্যমানভাবে সেই নিরপেক্ষতার বার্তা দিতে পারে, তাহলে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও শান্তিপূর্ণ ভোটের পরিবেশ তৈরি হবে।”

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।