চরচা ডেস্ক

রাজধানীর শাহজাহানপুরে ভাড়া বাসা থেকে সুরভী আক্তার মাহফুজা নামে এক গার্মেন্টসকর্মীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী আশিক মোল্লা পলাতক রয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার ভোররাতে মালিবাগের বকশিবাগ এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত সুরভীর বাড়ি শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নে। তার বাবা নুরুল হক খান এবং মা রুবিনা বেগম। পলাতক স্বামী আশিক মোল্লার বাড়ি একই উপজেলার পালেকচর ইউনিয়নে।
শাহজাহানপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মহসিন তালুকদার জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে স্বামী আশিক মোল্লা তার স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এরপর মরদেহ প্লাস্টিকের বস্তায় ভরে ঘরে রেখে পালিয়ে যান। তিনি আরও জানান, ঘটনাটি রোববার গভীর রাত থেকে সোমবার দুপুরের মধ্যে ঘটে থাকতে পারে।
নিহতের ভাই মো. হৃদয় খান জানান, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে পুলিশ তাদের ফোন করে ঘটনাটি জানায়।
তিনি বলেন, “ছয় বছর আগে সম্পর্কে জড়িয়ে বিয়ে করেন সুরভী ও আশিক। তাদের মেহেদী হাসান নামে চার বছর বয়সী একটি ছেলে আছে। তবে বিয়ের পর থেকে আমার বোনের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ খুব একটা ছিল না।”
হৃদয় আরও জানান, ঘটনার আগে তাদের ছেলে মেহেদীকে দাদির বাড়িতে রেখে আসা হয়। ১ অক্টোবর তারা নতুন এই বাসায় ওঠেন। প্রতিবেশীরা ঘর থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে পুলিশে খবর দিলে তারা এসে ঘরের ভেতর থেকে প্লাস্টিকের বস্তায় মোড়ানো মরদেহ উদ্ধার করেন।
এসআই মহসিন তালুকদার বলেন, “আমরা ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছি। প্রাথমিকভাবে এটি হত্যাকাণ্ড বলেই মনে হচ্ছে। পলাতক স্বামীকে আটকের জন্য অভিযান চলছে।”

রাজধানীর শাহজাহানপুরে ভাড়া বাসা থেকে সুরভী আক্তার মাহফুজা নামে এক গার্মেন্টসকর্মীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী আশিক মোল্লা পলাতক রয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার ভোররাতে মালিবাগের বকশিবাগ এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরে লাশটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত সুরভীর বাড়ি শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নে। তার বাবা নুরুল হক খান এবং মা রুবিনা বেগম। পলাতক স্বামী আশিক মোল্লার বাড়ি একই উপজেলার পালেকচর ইউনিয়নে।
শাহজাহানপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মহসিন তালুকদার জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে স্বামী আশিক মোল্লা তার স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এরপর মরদেহ প্লাস্টিকের বস্তায় ভরে ঘরে রেখে পালিয়ে যান। তিনি আরও জানান, ঘটনাটি রোববার গভীর রাত থেকে সোমবার দুপুরের মধ্যে ঘটে থাকতে পারে।
নিহতের ভাই মো. হৃদয় খান জানান, মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে পুলিশ তাদের ফোন করে ঘটনাটি জানায়।
তিনি বলেন, “ছয় বছর আগে সম্পর্কে জড়িয়ে বিয়ে করেন সুরভী ও আশিক। তাদের মেহেদী হাসান নামে চার বছর বয়সী একটি ছেলে আছে। তবে বিয়ের পর থেকে আমার বোনের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ খুব একটা ছিল না।”
হৃদয় আরও জানান, ঘটনার আগে তাদের ছেলে মেহেদীকে দাদির বাড়িতে রেখে আসা হয়। ১ অক্টোবর তারা নতুন এই বাসায় ওঠেন। প্রতিবেশীরা ঘর থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে পুলিশে খবর দিলে তারা এসে ঘরের ভেতর থেকে প্লাস্টিকের বস্তায় মোড়ানো মরদেহ উদ্ধার করেন।
এসআই মহসিন তালুকদার বলেন, “আমরা ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করেছি। প্রাথমিকভাবে এটি হত্যাকাণ্ড বলেই মনে হচ্ছে। পলাতক স্বামীকে আটকের জন্য অভিযান চলছে।”

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।