চরচা প্রতিবেদক

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাওয়াতেই তিনি দলটিতে যোগ দিয়েছেন।
স্নিগ্ধ জানান, তিনি জাতীয়তাবাদী দল এবং তরুণদের মধ্যে সেতু বন্ধন গড়তে পারেবেন।
আজ বৃহস্পতিবার ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে এক পোস্টে এসব কথা জানান স্নিগ্ধ।
স্ট্যাটাসে স্নিগ্ধ লিখেছেন, ‘‘আপনারা জানেন যে, আমি বা আমার ভাইদের কেউই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না, মুগ্ধ একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবেই দেশের জন্য জীবন দিয়েছে। তাই আমি মনে করি, মুগ্ধসহ সব শহিদ কোনো রাজনৈতিক দলের নয়, তারা সব মানুষ এবং দেশের সম্পদ।’’
রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কয়েকটি কারণও তুলে ধরেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই। তিনি লিখেছেন, ‘‘আমার রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার পেছনে অন্যতম কয়েকটি কারণ হলো- সর্বোচ্চ জায়গা থেকে জুলাইকে প্রতিনিধিত্ব করা। জুলাই শহিদ, আহত যোদ্ধা, শহিদ পরিবার এবং সর্বোপরি জুলাইয়ের ভয়েস হয়ে ওঠা, রাজনীতিতে তরুণদের প্রতিনিধিত্ব করা এবং বাংলাদেশপন্থি ও জুলাইপন্থি সব অংশীজনের মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলা।”
বিএনপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে স্নিগ্ধ লিখেছেন, “রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিতে যোগদান কারার পেছনে আমার কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, বিএনপির দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের ইতিহাস রয়েছে, তাছাড়া বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন এবং রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা রূপরেখা, ২০২৩-এর অনেক জায়গা আছে, যেগুলো নিয়ে সরাসরি কাজ করতে আমি আগ্রহী। দ্বিতীয়ত, আমি মনে করি সব পরিসরে জুলাইয়ের প্রতিনিধিত্ব থাকা প্রয়োজন, তাই আমি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছি। এতে করে জুলাইয়ের ঐক্য শক্তিশালী এবং দীর্ঘায়িত হবে বলে আমি মনে করি।”
শহীদ মুগ্ধের ভাই আরও লিখেছেন, “বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান চাচ্ছেন যে, আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে তরুণদের প্রতিনিধিত্ব করি, যা আমারও অন্যতম রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার একটি। এর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী দল এবং তরুণদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারবো বলে আমি মনে করি। তবে সর্বোপরি আমি সব রাজনৈতিক দল এবং বাংলাদেশ ও জুলাইপন্থি সবার সঙ্গে কাজ করে যেতে চাই। রাজনৈতিক ঐক্যের মাধ্যমে সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণ আমার রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার আরেকটি অন্যতম লক্ষ্য। আমার এই পথচলায় সবার সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করছি। মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানসহ জনমানুষের সব সংগ্রাম চির অম্লান হোক।”

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধের ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাওয়াতেই তিনি দলটিতে যোগ দিয়েছেন।
স্নিগ্ধ জানান, তিনি জাতীয়তাবাদী দল এবং তরুণদের মধ্যে সেতু বন্ধন গড়তে পারেবেন।
আজ বৃহস্পতিবার ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড আইডিতে এক পোস্টে এসব কথা জানান স্নিগ্ধ।
স্ট্যাটাসে স্নিগ্ধ লিখেছেন, ‘‘আপনারা জানেন যে, আমি বা আমার ভাইদের কেউই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না, মুগ্ধ একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবেই দেশের জন্য জীবন দিয়েছে। তাই আমি মনে করি, মুগ্ধসহ সব শহিদ কোনো রাজনৈতিক দলের নয়, তারা সব মানুষ এবং দেশের সম্পদ।’’
রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার কয়েকটি কারণও তুলে ধরেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই। তিনি লিখেছেন, ‘‘আমার রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার পেছনে অন্যতম কয়েকটি কারণ হলো- সর্বোচ্চ জায়গা থেকে জুলাইকে প্রতিনিধিত্ব করা। জুলাই শহিদ, আহত যোদ্ধা, শহিদ পরিবার এবং সর্বোপরি জুলাইয়ের ভয়েস হয়ে ওঠা, রাজনীতিতে তরুণদের প্রতিনিধিত্ব করা এবং বাংলাদেশপন্থি ও জুলাইপন্থি সব অংশীজনের মধ্যে ঐক্য গড়ে তোলা।”
বিএনপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে স্নিগ্ধ লিখেছেন, “রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিতে যোগদান কারার পেছনে আমার কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, বিএনপির দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের ইতিহাস রয়েছে, তাছাড়া বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন এবং রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা রূপরেখা, ২০২৩-এর অনেক জায়গা আছে, যেগুলো নিয়ে সরাসরি কাজ করতে আমি আগ্রহী। দ্বিতীয়ত, আমি মনে করি সব পরিসরে জুলাইয়ের প্রতিনিধিত্ব থাকা প্রয়োজন, তাই আমি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছি। এতে করে জুলাইয়ের ঐক্য শক্তিশালী এবং দীর্ঘায়িত হবে বলে আমি মনে করি।”
শহীদ মুগ্ধের ভাই আরও লিখেছেন, “বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান চাচ্ছেন যে, আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে তরুণদের প্রতিনিধিত্ব করি, যা আমারও অন্যতম রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার একটি। এর মাধ্যমে জাতীয়তাবাদী দল এবং তরুণদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারবো বলে আমি মনে করি। তবে সর্বোপরি আমি সব রাজনৈতিক দল এবং বাংলাদেশ ও জুলাইপন্থি সবার সঙ্গে কাজ করে যেতে চাই। রাজনৈতিক ঐক্যের মাধ্যমে সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণ আমার রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার আরেকটি অন্যতম লক্ষ্য। আমার এই পথচলায় সবার সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করছি। মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানসহ জনমানুষের সব সংগ্রাম চির অম্লান হোক।”

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।