চরচা ডেস্ক

সম্প্রতি প্রকাশিত তেহেরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) একাধিক ভিডিও পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরকে চূড়ান্ত অস্বস্তির মধ্যে ফেলেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ভিডিওগুলোর মধ্যে খাইবার পাখতুনখাওয়া অঞ্চলে ৮ অক্টোবরের এক অতর্কিত হামলার দৃশ্য রয়েছে।
টিটিপি দাবি করেছে, এই হামলায় ২২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছে। যদিও পাকিস্তানের সরকারি হিসাবে মাত্র ১১ জন সেনার মৃত্যুর কথা স্বীকার করা হয়েছে।
এসব ভিডিওর একটি ক্লিপে টিটিপির এক নেতা মুনিরের উদ্দেশে বলেন, “পুরুষ হলে আমাদের সঙ্গে লড়ে দেখাও।”
একই ভিডিওতে তিনি আরও বলেন, “যদি মায়ের দুধ খেয়ে থাকো, তবে আমাদের সঙ্গে লড়ো।”
পাকিস্তানি কর্মকর্তারা এই কমান্ডারকে কাজিম বলে চিহ্নিত করেছেন। কাজিম সেনাপ্রধান মুনিরকে সরাসরি হুমকি দিয়ে দাবি করেন যে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর উচিত সেনাদেরকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে না দিয়ে বরং নিজেদের উচ্চপদস্থ অফিসারদেরই সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে নামানো।
গত ২১ অক্টোবর পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ কাজিমকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ১০ কোটি পাকিস্তানি রুপি পুরস্কার ঘোষণা করেছে।

সম্প্রতি প্রকাশিত তেহেরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) একাধিক ভিডিও পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরকে চূড়ান্ত অস্বস্তির মধ্যে ফেলেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, এই ভিডিওগুলোর মধ্যে খাইবার পাখতুনখাওয়া অঞ্চলে ৮ অক্টোবরের এক অতর্কিত হামলার দৃশ্য রয়েছে।
টিটিপি দাবি করেছে, এই হামলায় ২২ জন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়েছে। যদিও পাকিস্তানের সরকারি হিসাবে মাত্র ১১ জন সেনার মৃত্যুর কথা স্বীকার করা হয়েছে।
এসব ভিডিওর একটি ক্লিপে টিটিপির এক নেতা মুনিরের উদ্দেশে বলেন, “পুরুষ হলে আমাদের সঙ্গে লড়ে দেখাও।”
একই ভিডিওতে তিনি আরও বলেন, “যদি মায়ের দুধ খেয়ে থাকো, তবে আমাদের সঙ্গে লড়ো।”
পাকিস্তানি কর্মকর্তারা এই কমান্ডারকে কাজিম বলে চিহ্নিত করেছেন। কাজিম সেনাপ্রধান মুনিরকে সরাসরি হুমকি দিয়ে দাবি করেন যে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর উচিত সেনাদেরকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে না দিয়ে বরং নিজেদের উচ্চপদস্থ অফিসারদেরই সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে নামানো।
গত ২১ অক্টোবর পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ কাজিমকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ১০ কোটি পাকিস্তানি রুপি পুরস্কার ঘোষণা করেছে।

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।